Category: স্বামী-স্ত্রী

স্বামীর প্রতি ভালবাসা

হিলাদের সেমিনার চলছে। টপিক :- স্বামীর প্রতি ভালবাসা।
প্রথম প্রশ্ন :-আপনারা কি আপনাদের স্বামীকে ভালবাসেন? সবাই উত্তর দিলো, হ্যাঁ ভালোবাসি।
দ্বিতীয় প্রশ্ন :- আপনাদের স্বামীদের শেষ কবে I love u. বলছেন?
উত্তরে কেউ বলল, আজ সকালে, কেউ কাল রাতে, কেউ কেউ কিছুদিন আগে। এখন তাদের মোবাইল থেকে I love u. ম্যাসেজ লিখে স্বামীদের. পাঠাইতে বলল। আর reply কি আসে? তা পড়তে বলল। স্বামীদের reply এমন ছিলো।
১) আমার বাচ্চাদের আম্মা। তুমি পাগল হইছো নাকি?
২) এখন আবার কি করছো? গাড়ি তো এক্সিডেন্ট করো নাই?
৩) কি হইছে? কিছুই তো বুজলাম না!
৪) কি করছো তুমি? আইজকা তো তুমি শেষ!
৫) এখন আবার কি চাই? কতো টাকা লাগবো?
৬) স্বপ্নের মাঝে তো ম্যাসেজ করো নাই?
৭) এই ম্যাসেজ তো ভুল করে পাঠাও নাই?
৮) তুমি বলছিলে পার্টিতে যাবে। বেশী তো খেয়ে ফেলো নাই।
৯)?,?,?,?
১০) তুমি কে?

২০২০ সালের ফেসবুক-

গিন্নির স্ট্যাটাস- আজ করল্লা আর লইট্যা শুটকি দিয়ে গরুর
মাংসের দো পেয়াজি কর্ছি।
কর্তা অফিসে বসে- লাইক।কমেন্টস এ- ওয়াও! লাবুজানু,আই
উইল বি হোম সুন খ্যান্ট উয়েঠ
বাসার পিচ্চি- ডিসলাইক ,আমিবার্গার খামু।
বান্ধবি- এই রেসিপি টা লিখেশেয়ার দে না রে !আমিও
রাধঁবো ওর জন্য
পাশের বাসার ভাবি-লাইক,এন্ড আমাকে এক বাটি দিয়েন
তো আপা
বউয়ের আপন মা- আহারে আমার মেয়টা শশুর
বাড়ি গিয়ে কি কষ্টেই না আছে,এখনি চুলো গুতাচ্ছে সবাই
তোকে শুধু পোক করে নারে?
শাশুড়ি- কি যে রাধোঁ না তুমরা ? আমারে এই আইটেম
থেকে আনট্যাগ করো,আজ আমি সাগুদানা আর দুধ খাবো।
ননদ- স্ট্যাটাসে লাইক ও না,ডিসলাইক ও না।বয় ফ্রেন্ডের
সাথে চ্যাটে-জানু আমাকে কিন্তু
আজকে তুমি চাইনিজে নিয়ে যাবা,ভাবি আজকেও ছাইঁপাশ
রাধঁছে
দেবর- ফ্রেন্ডের সাথে চ্যাটে ।দোস্ত তোর
মেসে বুয়ারে চাউল এক পট বাড়ায়া দিতে ক!
আমি আইতাছি,দুপুরে খামু।
দাড়োয়ান- ম্যাডাম দর্জা জানলা বন কৈরা রান্ধেন
ফিলিজ,অলরেডি পাশের ফ্ল্যাটের লোকজন গন্ধের
চোটে রিপোর্ট বাটনে কিলিক মারছে।
জরিনা খাতুন’স রেসিপি পেজ- আপনি আমাদের রেসিপি নিজের
নামে চলানোয় আপনাকে আনফ্রেন্ড কর্তে বাধ্য হলাম।
বুয়া- কমেন্টস এ – ইসটেটাস পরে দিয়েন আগে শপিং মল
থাইকা আইসা রান্না বওয়ান খালাম্মা।
অতঃপর মান ইজ্জত খাওনের দুষে একটু পরেই বুয়ারে ব্লক:-( :P:P:

আমারটা নরম স্ত্রীরটা টাইট

এক রোগী এল ডাক্তারের কাছে…

রোগীঃ ডাক্তার সাহেব আমারটা খুব নরম অপরদিকে আমার স্ত্রীরটা বেজায় টাইট। কিছু একটা করেন…

ডাক্তারঃ ঠিক আছে এই ঔষুধটা দিলাম এটা লাগালে সব ঠিক হয়ে যাবে।

কিছুদিন পর রুগী আবার ডাক্তারের কাছে এল রেগেমেগে……..

রোগীঃ ডাক্তার সাহেব কী ঔষুধ দিলেন। ওটা মাখার পর আমারটা এখন এত নরম হয়েছে যে তা আর এখন দাড়ানোরও শক্তি পায় না!

ডাক্তারঃ What!!! ঔষুধটা তো আপনার স্ত্রীকে লাগানোর জন্য দিয়েছিলাম….

জামা-প্যান্টএর ভিতরে আমিও ছিলাম

মাটিতে ধপ করে কিছু পড়ার শব্দ হতেই বল্টুর বউ ছুটে এল।
স্ত্রী : কী গো কিসের শব্দ হলো ।
বল্টু : খাট থেকে আমার জামাপ্যান্ট পড়ে গিয়েছিল ।
স্ত্রী : কিন্তু জামা-প্যান্ট পড়লে এত জোরে তো শব্দ হওযার কথা না ।
বল্টু : আসলে জামা-প্যান্টএর ভিতরে আমিও ছিলাম।

দুই জন থেকে তিন জন

বিল্টু গ্রামে তার মায়ের কাছে ফোন করেছে…

বিল্টুঃ মা, একটা সুখবর আছে।

মাঃ বলিস কি! তাড়াতাড়ি বলে ফেল।

বিল্টুঃ এখন থেকে আমরা দুই জন থেকে তিন জন
হয়ে গেছি, মা।

মাঃ এই সুখবরটা এত দেরিতে বললি কেন?
তা ছেলে না মেয়ে হয়েছে রে?

বিল্টুঃ ওসব কিছু না। আমার বউ
আরেকটি বিয়ে করে ফেলেছে, মা!