Category: প্রাপ্ত বয়স্ক

ফকিরের ফেসবুক

রাস্তাতে এক ফকির কে দেখে এক মহিলা বলছে
” এই তোমাকে কোথায় যেন দেখছি মনে হচ্ছে!!”
ফকিরঃ হ্যাঁ ম্যাডাম কালকেই না আপনে আমার ফ্রেন্ড
রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করলেন!! আর আমার প্রোফাইল পিকচার এ তো কমেন্ট ও দিসেন

এইভাবেই ব্যাবহার করিস

ইংরেজ শাসন আমলের রাজস্থানের মরুভুমিতে একটা দুর্গ। সেইখানে সেনাপতি হয়ে এসেছে জাত্যাভিমানী এক ইংরেজ যুবক। এসেই শুরু করছে হম্বি-তম্বি। এরে ধমকায় ত ওরে মারে। কোনো কিছু তার পছন্দ হয় না। ইন্ডিয়ানদের রুচি নাই। চোর-বাটপার সব কয়টা। প্রথম দিনেই দুর্গ পরিদর্শনের সময় সেনাপতি দেখে একটা উট বাধা। ” ওই হারামজাদা। উট এইটা কিসের জন্য? ” একজন কাচুমাচুভাবে বলল ” আমরা তিন-চার মাস একটানা দুর্গে থাকি। এইখানে কোনো মেয়ে নাই। সৈনিকরা মাঝে মাঝে খুব একা বোধ করলে এই উট ব্যাবহার করে। ” সেনাপতি ত bloody indian দের কথা শুনে থ। শুয়োরের বাচ্চারা উটকে “কামে” লাগায়…ছি ছি ছি। সে কড়া নির্দেশ দিলো যে এরপর কোনো নেটিভ হারামজাদা উট ব্যাবহার করলে তাকে ঝুলিয়ে পিটানো হবে। যাই হোক তার কড়া শাসনে দুর্গে নিয়ম-শৃংখলা ফিরে আসলো। সবাই সোজা। সব কিছু ঠিকমত চলছে। মাসের পর মাস যাচ্ছে।
এক সময় সেনাপতির একা একা লাগা শুরু করল। শালার একটা মাইয়া দেখি নাই গত চার মাস। আরো এক মাস গেলো। একদিন সকালে সে হুকুম দিলো, শুয়োরের বাচ্চারা, উটটা নিয়ে আয় আমার তাবুতে। কিছুক্ষন ধস্তা-ধস্তি হল। উটের চিৎকার শুনা গেল। এরপর সেনাপতি প্যান্টের চেইন লাগাতে লাগাতে বের হয়ে আসল। বড় বড় চোখ করে bloody indian গুলো তাকিয়ে আছে। এদের দিকে তাকিয়ে সেনাপতি বলল
– খারাপ না, তোরাও কি এইভাবেই ব্যাবহার করিস?
– না হুজুর। আমরা এইটাতে চড়ে মাইলদুয়েক দুরের একটা শহরে যাই।

ধর্ষন

ভার্সিটিতে সমাজ ক্লাস চলছে…..
শিক্ষক বলছেন: আজ আমরা ধর্ষন বিষয়ে পড়ব।
আচ্ছা রাজন বলতো ধর্ষন কাকে বলে?
রাজন: কর্তার ইচ্ছায় কর্তীর আনিচ্ছায় পরষ্পরে যে ঘর্ষনের সৃষ্টি হয় তাকে ধর্ষন বলে।

অনেক টাকা পাবো

এক যুবকের ধারণা শহরের মেয়েদের চেয়ে গ্রামের মেয়েদের চরিত্র অনেক ভালো। তাই সে সিধ্দান্ত নিল গ্রামে বিয়ে করবে। করলোও তাই। নতুন বউ নিয়ে শহরে রিক্সায় যাওয়ার সময় এক জায়গায় এসে দেখলো অনেকগুলি মেয়ে দাড়িয়ে বাজে ইংগিত করছে। বউ জিগ্যাসা করলো এরা কারা ?
স্বামী বললো, এরা পতিতা, টাকার বিনিময়ে পুরুষেরা এদেরকে ভোগ করে। স্ত্রী আবার প্রশ্ন করলো, তা কত টাকা পায় এরা?
স্বামী বললো: একশো, দু’শো, পাঁচশো বিভিন্ন রকম রেট আছে। স্ত্রী আশ্চয হয়ে বললো: এত টাকা! তাহলে তো আমার খালাতো ভাইয়ে কাছে আমি অনেক টাকা পাবো।

ডাইনোসরের কি ভাবে বিলুপ্ত

ডাইনোসোর: আসো একটু হয়ে যাক ।
ডাইনোসরের বউ: নাহ্ মোড নাই।
এভাবেই ডাইনোসর বিলুপ্ত হয়।