রফিক বিয়ে করবে তাই পাত্রী
দেখতে গেলো …..
কিন্তু হতাশ মুখে ফিরে এলো …..
এটা দেখে তা বন্ধু শামসু জিজ্ঞেস
করলোঃ “কিরে রফিক তোর
পাত্রী পছন্দ হয়নি?”
রফিক জবাব দিলোঃ “না রে দোস্ত!!
মাইয়া অনেক মোটা!!”
এইটা শুইনা শামসু
মুচকি হাইসা কইলোঃ আরে হারামজাদা…
ঘর
যতোই বড় হোউক, দরজা তো ছোটই
হইবো!! নাকি?!
Category: প্রাপ্ত বয়স্ক
May 22
ঘর বড় দরজা ছোট।
May 22
দুধ থেকে।
একবার ক্লাস এ ম্যাডাম ব্লাউস এ
গোলাপ লাগিয়ে ক্লাস এ আসলো।
কথা প্রসংগে ছাত্রদের
জিজ্ঞাসা করলোঃ বলতো গোলাপ, এর
পুষ্টি কোথা থেকে পায় ??
ছাত্রঃ দুধ থেকে।
ম্যাডামঃ না পানি থেকে!!
এই সহজ প্রশ্নটাই
পারলে না।
ছাত্রঃ
আমি ক্যামনে জানমু এইটার
ডাঁটা এত নিচে গেছে ।
May 21
মানুষের পাছা দেখেনি
ক্লস থ্রিতে পড়ে এক পিচ্চি।
সে কোনদিন কোন মানুষের
পাছা দেখেনি এবং নিজের পাছাও
দেখেনি।
একদিন
স্কুলে পড়া না পাড়ার স্যার তার
পাছায় অনেক পিটিয়েছে।
সে বাড়িতে এসে আয়নায় নিজের
পাছা দেখে বলল
.
আল্লাগো, জাওরা স্যার
আমারে মাইরা দুইভাগ করে দিছে।
May 17
নীলটাই ভালো ছিল।
এক ছেলের কিছুতেই জুতা টিকেনা।
খালি নষ্ট হয়ে যায়।
তাই ছেলের বাবা তাকে একটা লোহার
জুতা বানায়ে দিল।
জুতায় আবার নিকেল পলিশ করা।
একদিন ছেলে সেই জুতা পড়ে তার এক
বান্ধবীর বাসায় গেল।
বান্ধবী মিনি স্কার্ট পড়ে ছিল।
ছেলেটি তার সামনে দাড়াতেই খেয়াল
করল বান্ধবীটির প্যান্টি জুতার
রিফ্লেক্সনে দৃশ্যমান এবং সেটার
রং নীল।
ছেলেটি মজা করার জন্য
বান্ধবীকে বললঃ বাহ্ নীল
রঙে তোকে দারুন মানায় তো।”
কথাশুনে মেয়েত অবাক…!!, কারন
প্যন্টি ছাড়া সে নীল কিছু পড়ে নেই।
সে পরিক্ষা করার জন্য ঘরের ভেতর
থেকে প্যান্টি চেঞ্জকরে আসল।
এবার ছেলেটির সামনে দাড়াতেই
ছেলেটি বললঃ উহু,, লাল
রংটা যাচ্ছেনা।
নীলটাই ভালো ছিল।”
বলাবাহুল্য প্যন্টির রং লাল ছিল।
মেয়েটি ঘাবড়ে ঘরে দৌড় দিল। কিছুখন
পর আবার আসল। এসেই জিঙ্গাসু
দৃষ্টিতে ছেলেটির দিকে তাকালো।
এমন সময় ছেলেটি আর্তনাদ
করে উঠে বললঃ
⇓
”আ আ আ আ, আমার এই জুতাটাও ফেটে গেল।
আবার কালো সুতাও বের হয়ে গেসে। বাপ
আমারে মাইরাই ফালাইবো।
May 13
বুঝায় ভুল।
এক প্রফেসর তার সাইকোলজি ক্লাসে এক ছাত্রীকে প্রশ্ন করল, মানুষের শরীরের কোন অঙ্গটা উত্তেজিত অবস্থায় সাধারন অবস্থা থেকে দশগুন বড় হয়ে যায়।?
মেয়েটি লজ্জায় লাল হয়ে বলল, স্যার এটা আমার পক্ষে বলা সম্বভ না। তখন একই পশ্ন প্রফেসর একটি ছেলেকে করল।ছলেটি দাড়িয়ে বলল,স্যার চোখের মণি। তখন প্রফেসর মেয়েটিকে বলল,এক নম্বর কথা তুমি পড়াশুনায় যথেষ্ট অমনোযোগী,দুই নম্বর কথা তোমার মানসিকতা অশ্লীল এবং তিন নম্বর কথা হচ্ছে বিয়ের পর তুমি অবশ্যই হতাশ হবে।