Category: প্রাপ্ত বয়স্ক

অভাব

একটা পিচ্চি ছেলে আরেকটি পিচ্চি মেয়ে পাশাপাশি দুইটি বাড়িতে থাকে। ছেলেটির মা ছেলেটিকে একদিন একটা ফুটবল কিনে দিল। ছেলেটি সেটা মেয়েটিকে দেখালে মেয়েটি বলল আমাকে খেলতে নাও। ছেলেটি বলল, ‘এটা ছেলেদের খেলা। তুমি খেলতে পারবে না।’
মেয়েটি মন খারাপ করে চলে গেল। পরেরদিন মা’কে বলে নিজে একটা ফুটবল কিনে ছেলেটিকে দেখিয়ে দেখিয়ে বাড়ির সামনে একা একা খেলতে লাগল।
ছেলেটি এবার একটা সাইকেলের ব্যবস্থা করে মেয়েটিকে দেখিয়ে বলল, ‘তুমি এটা চালাতে পারবে না।’
কিন্তু দেখা গেল পরেরদিন মেয়েটিও সাইকেলে চড়ছে।
ছেলেটি এবার প্যান্ট খুলে নিজের গোপনাঙ্গ দেখিয়ে বলল, ‘এবার যাও, পারলে তোমার মা’কে বলো তো এমন কিছু তোমাকে কিনে দিতে পারে কিনা?’
পরের দিনে মেয়েটি বাড়ির আঙিনায় দাঁড়িয়ে নিজের প্যান্ট খুলে নিজের গোপনাঙ্গের দিকে ইঙ্গিত করে বলল, ‘মা বলেছে যতদিন আমার এইটা থাকবে ততদিন তোমার মত ওরকম জিনিসের অভাব হবে না।’

ঘর বড় দরজা ছোট।

রফিক বিয়ে করবে তাই পাত্রী
দেখতে গেলো …..
কিন্তু হতাশ মুখে ফিরে এলো …..
এটা দেখে তা বন্ধু শামসু জিজ্ঞেস
করলোঃ “কিরে রফিক তোর
পাত্রী পছন্দ হয়নি?”
রফিক জবাব দিলোঃ “না রে দোস্ত!!
মাইয়া অনেক মোটা!!”
এইটা শুইনা শামসু
মুচকি হাইসা কইলোঃ আরে হারামজাদা…
ঘর
যতোই বড় হোউক, দরজা তো ছোটই
হইবো!! নাকি?!

দুধ থেকে।

একবার ক্লাস এ ম্যাডাম ব্লাউস এ
গোলাপ লাগিয়ে ক্লাস এ আসলো।
কথা প্রসংগে ছাত্রদের
জিজ্ঞাসা করলোঃ বলতো গোলাপ, এর
পুষ্টি কোথা থেকে পায় ??
ছাত্রঃ দুধ থেকে।
ম্যাডামঃ না পানি থেকে!!
এই সহজ প্রশ্নটাই
পারলে না।
ছাত্রঃ
আমি ক্যামনে জানমু এইটার
ডাঁটা এত নিচে গেছে ।

মানুষের পাছা দেখেনি

ক্লস থ্রিতে পড়ে এক পিচ্চি।
সে কোনদিন কোন মানুষের
পাছা দেখেনি এবং নিজের পাছাও
দেখেনি।
একদিন
স্কুলে পড়া না পাড়ার স্যার তার
পাছায় অনেক পিটিয়েছে।
সে বাড়িতে এসে আয়নায় নিজের
পাছা দেখে বলল
.
আল্লাগো, জাওরা স্যার
আমারে মাইরা দুইভাগ করে দিছে।

নীলটাই ভালো ছিল।

এক ছেলের কিছুতেই জুতা টিকেনা।
খালি নষ্ট হয়ে যায়।
তাই ছেলের বাবা তাকে একটা লোহার
জুতা বানায়ে দিল।
জুতায় আবার নিকেল পলিশ করা।
একদিন ছেলে সেই জুতা পড়ে তার এক
বান্ধবীর বাসায় গেল।
বান্ধবী মিনি স্কার্ট পড়ে ছিল।
ছেলেটি তার সামনে দাড়াতেই খেয়াল
করল বান্ধবীটির প্যান্টি জুতার
রিফ্লেক্সনে দৃশ্যমান এবং সেটার
রং নীল।
ছেলেটি মজা করার জন্য
বান্ধবীকে বললঃ বাহ্ নীল
রঙে তোকে দারুন মানায় তো।”
কথাশুনে মেয়েত অবাক…!!, কারন
প্যন্টি ছাড়া সে নীল কিছু পড়ে নেই।
সে পরিক্ষা করার জন্য ঘরের ভেতর
থেকে প্যান্টি চেঞ্জকরে আসল।
এবার ছেলেটির সামনে দাড়াতেই
ছেলেটি বললঃ উহু,, লাল
রংটা যাচ্ছেনা।
নীলটাই ভালো ছিল।”
বলাবাহুল্য প্যন্টির রং লাল ছিল।
মেয়েটি ঘাবড়ে ঘরে দৌড় দিল। কিছুখন
পর আবার আসল। এসেই জিঙ্গাসু
দৃষ্টিতে ছেলেটির দিকে তাকালো।
এমন সময় ছেলেটি আর্তনাদ
করে উঠে বললঃ

”আ আ আ আ, আমার এই জুতাটাও ফেটে গেল।
আবার কালো সুতাও বের হয়ে গেসে। বাপ
আমারে মাইরাই ফালাইবো।