Category: প্রাপ্ত বয়স্ক

দশটা না পাঁচটা না একট বৌ চাই

” ডিয়ার আম্মা,
অনেক হইয়াছে এইবার আমাকে বিয়া করিবার
অনুমতি দাও। তোমার
কষ্ট করিয়া আমার বৌ খুঁজিতেহইবে না। আমিই
তোমার লাইগ্যা
একটা ফুটফুটে বউ আমদানি করিব।
১৯ বছর বয়সের জন্য
অপেক্ষা করিয়া লাইফের বারোটা বাজাতে পারুম না।
কোলবালিশের লগেও আর পীরিত করিতে পারুম না।
আমার বৌ চাই!! দশটা না পাঁচটা না একট বৌ চাই
গো আম্মাজান!!
অতত্রব, আমি আশা করিব তুমি তোমার পুত্রের
মনোবাসনা পুরণের
নিমিত্তে গ্রিন সিগন্যাল প্রদান করিয়া পুত্রবধুর মুখ
দর্শন করিবার প্রত্যয় ব্যক্ত করিয়া আমাকে কুমার
ঘুচাইয়া দিবা ।
ইতি
তোমার হতভাগা ছেলে x

উহ আস্তে আস্তে

প্রেমিক ও প্রেমিকা ট্যাক্সি ক্যাবে করে ঘুরতে বের হয়েছে ।
নিশ্চুপ পরিবেশ ……..
ফুলস্পিডে গাড়ি চলছে …….
হঠাত্‍ ড্রাইভার গাড়ির গতি কমিয়ে দিল ।
প্রেমিক ড্রাইভারকে প্রশ্ন করল , ড্রাইভার গাড়ির গতি কমিয়ে দিলে কেন ?
ড্রাইভার উত্তর দিল , কেন আপামনি যে বলল

“উহ…….আস্তে……আস্তে….

ডলা দিতাম

এক লোক তার ভেজা কাপড় শুকানোর
জন্য
পাশের বাসায় গেছে কাপড়
ইস্তরী (Iron) আনতে,
তো গৃহকর্তা দরজা খুললে
লোক বলছেঃ আপনার স্ত্রী আছে ?
পড়শির উত্তরঃ জ্বী আছে
লোকঃ গরম হয় ?
পড়শিঃ মানে কী ! কি বলছেন এইসব…
লোকঃ না মানে, গরম করে একটু
ডলা দিতাম আর কি………।

কে পাবে সন্তান

এক দম্পতি সিন্ধান্ত নিলো তারা ডিবোর্স নিবেন কিন্তু তাদের একমাত্র সন্তান কে পাবে সেটা ফয়সলা করতে আদালতে গেল।
বিচারক, প্রথমে স্ত্রীকে বললেন, তিনি কেন ছেলেকে পেতে চান? স্ত্রী বললেন, “আমি ১০ মাস ধরে আমার সন্তানকে আমার গর্ভে ধারন করেছি। আমি আমার স্তন পান করিয়ে বড় করেয়েছি। আমি ছোটবেলা থেকে লালন পালন করেছি। সুতরাং সন্তানের অধিকার শুধুই আমার”

বিচারক মুগ্ধ হয়ে গেলেন এবং স্বামীকে বললেন যে তার কিছু বলার আছে কিনা?

স্বামী বললেন “আমরা যখন কোকাকোলা মেশিনে কয়েন ডুকাই তখন মেশিন থেকে কোক বেরিয়ে আসে। এখানে কার অবদান বেশী? কয়েন নাকি মেশিনের? এখন আপনিই বিচার করুন”

আম জামের রস

এক দম্পতি রাতের ট্রেনে বেড়াতে যাচ্ছেন। ফার্স্টক্লাস বগি। দুতলা সিটের উপরের তলার টিকেট কেটেছেন। রাত দশটায় ট্রেন ছাড়ল। স্বামী-স্ত্রী দুজনেই তাদের সিটে উঠে বসলেন। নিচের সিটে আরেক ভদ্রলোক বসেছেন। রাত একটু গভীর হতেই সবাই নিজ নিজ সিটে শুয়ে পড়ল। দম্পতি শুয়ে শুয়ে গল্প করতে করতে এক সময় শারীরিকভাবে উত্তেজিত হয়ে পড়লেন। স্ত্রী কাপড়-চোপড় খুলতে উদ্দত হলে স্বামী বাধা দিয়ে বললেন, ‌”না, তুমি আহ্, উহ্ শব্দ কর। এটা বাসা না; ট্রেন। আমরা কী করছি সবাই বুঝে ফেলবে।”
স্ত্রী আহত কণ্ঠে বললেন, “তাহলে? আজ আমাদের হবে না?”
“হবে। যদি তুমি আহ্, উহ্ শব্দ না করে আম জাম বল তাহলে হবে। ট্রেনের কেউ সন্দেহ করবে না।”
“ঠিক আছে, তা-ই হবে।”

দুজনেই গভীর রাত পর্যন্ত ফুর্তি করলেন। স্ত্রী আহ্, উহ্ না করে আম জাম বলে তার আনন্দ প্রকাশ করলেন। সকালে স্বামী ঘুম থেকে উঠে নিচে নেমে নিচের সিটের ভদ্রলোককে ভদ্রতা করে জিজ্ঞেস করলেন, “ভাই, রাতে ভাল ঘুম হয়েছে?”
ভদ্রলোক হতাশ কণ্ঠে বলরেন, “ভাই ঘুম ভাল হবে কীভাবে বলুন? আপনারা স্বামী-স্ত্রী সারা রাত আম জাম খেলেন আর সকল রস আমার উপর ফেললেন!”