Category: পাঁচমিশালী

GP এর নতুন বিজ্ঞাপন।

ভাই , বাঁশ কতো করে ?
– ২০০ টাকা ।
– ১৫০ টাকা রাখা যায় না ?
– আচ্ছা , ঠিক আছে ।
– ভাই , বাঁশের উপরের অংশ তো লাগেনা,ওইটা বাদ দিলে আরো ২০ টাকা কম পাবো না?
– আচ্ছা , আরো ২০ টাকা কম দিয়েন ।
– ভাই , বাঁশে তো অনেক আগাছা লেগেআছে,ওগুলো ছেঁটে ফেলে দিলে আরো ৫ টাকা কম পাবো না ?
– আচ্ছা যান ৫ টাকা কম দিয়েন ।
ভাই আপনার কি ধারনা এই বাঁশ দিয়া আমিবাঁশের কেল্লা বানাবো ? মাসুম বাচ্চা,বায়না ধরেছে বাঁশের মাচা বানিয়ে খেলাকরবে ।
( বাঁশওয়ালা কাঁদো কাঁদো সুরে )- ভাই , যান আরো পাঁচ টাকা কম দিয়েন।
– ভাই , বাঁশগুলো যদি আমি নিজে কেটে নিয়ে যাই আরো দশটা টাকা কম পাওয়া যাবেনা ?
বাঁশওয়ালা মুখ শক্ত করে বাঁশ ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে বললেন –
– ভাই ,বাঁশ কেনা লাগবো না । আপনার GP সিম চালু করে কথা বলতে বলতে বাসায় যান, দেখেন GP কিভাবে আপনারে বাঁশ দেয় ।

যা বুঝার আপনারা বুঝে নিন।

বল্টু গেল ডাক্তারের কাছে,তার পিঠে প্রচণ্ড ব্যথা।

-কীভাবে হল? ডাক্তার জিজ্ঞেস করলেন।
-আজ অফিস থেকে একটু তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরে দেখলাম আমার স্ত্রী নেই,শেষে বারান্দায় একটা কিছুর শব্দ পেয়ে সেখানে গিয়ে দেখলাম আমার স্ত্রী দাঁড়িয়ে আছে আর একটা লোক শার্ট পরতে পরতে রাস্তা দিয়ে দৌড়ে পালাচ্ছে।
আমি যা বোঝার বুঝে নিলাম আর বাসার ডিপ ফ্রিজটা তুলে লোকটার গা বরাবর ছুড়ে মারলাম।
এত বড় ফ্রিজটা ছুড়ে মারতে গিয়ে এই অবস্থা।
বল্টু চলে যাওয়ার ডাক্তারের কাছে গেল দ্বিতীয় রোগী,যার অবস্থা আরো খারাপ।
সে জানাল-আজ থেকে আমার নতুন চাকরিতে যোগ দেয়ার কথা, সকাল উঠে দেখি অনেক দেরি হয়ে গেছে।
তাই শার্ট পরতে পরতে দৌড়ে রাস্তায় বেরিয়ে ছিলাম, হঠাৎ কোত্থেকে একটা ফ্রিজ এসে ধড়াম করে পড়ল আমার গায়ে।
তাই শার্ট পরতে পরতে দৌড়ে রাস্তায় বেরিয়ে ছিলাম, হঠাৎ কোত্থেকে একটা ফ্রিজ এসে ধড়াম করে পড়ল আমার গায়ে।
এরপর এল তৃতীয় রোগী,তার অবস্থা সবচেয়ে খারাপ।
সে বলল -বড় একটা বিপদ থেকে বাঁচতে ডিপ ফ্রিজের ভিতর ঢুকে বসে ছিলাম, তারপর কোন এক হারামজাদা এসে ডিপ ফ্রিজটাই রাস্তায় ফেলে দিল

একটু বেশী স্মার্ট


দুই নারীর মধ্যে কথোপকথন…….
১ম নারী : জানিস!! আমার
ভাইয়া যা স্মার্ট না!!
চিন্তা করা যায় না। দিনে ২-৩
বার ড্রেস চেন্স করে।
২য় নারী : তাই!! ভালো তো। কিন্তু
আমার ভাই যে এত বেশী স্মার্ট তুই
স্বপ্নেও ভাবা যায় না। সে কয়েক
ঘন্টা পরপর কাপড় পরিবর্তন করে।
১ম নারী : তাই!!
আগে তো বলিসনি তোর ভাই আছে?
২য় নারী : কেমনে বলব????…..
.

আগামী সপ্তাহেই তো হইল।:

থার্ডক্লাসের টিকেট।

পিংকি টিকেট ছাড়াই ট্রেনে উঠল-
টি.টি এসে পিংকিকে জিগ্যেস করল,
টিকেট কোথায়???
পিংকি : আমার চেহারাই আমার টিকেট.
টি.টি : তারপরও তোমাকে জরিমানা দিতে হবে.
পিংকি : কেন???
টিটি : থার্ডক্লাসের টিকেট দিয়ে ফার্স্ট ক্লাসে ভ্রমন করার জন্য।

আমাকে কলাদাও

রঞ্জু মিয়া বড়ই কৃপণ।
একবার তিনিগেছেন
কলা কিনতে।
রঞ্জু মিয়া: কি ভাই, এইছোট্ট কলাটার দাম
কত?
বিক্রেতা: তিন টাকা।
রঞ্জু মিয়া: দুই টাকায় দেবে কি না বলো?
বিক্রেতা: বলেন কি! কলার ছোকলার দামই
তো দুই টাকা।
রঞ্জু মিয়া: এই নাও এক টাকা।
ছোকলা রেখে আমাকে কলাদাও।