এক ভদ্র
মহিলা বাচ্চা কোলে নিয়ে বাসে চড়ল।
বাস চালক মুচকি হেসে বলল,
“বাচ্চাটি দেখতে কুৎসিত।”
মহিলা ভাড়া চুকিয়ে দিয়ে পিছনের
একটা সিটে গিয়ে বসল
এবং রাগে গজগজ
করতে লাগল।
মহিলাকে এমন করতে দেখে পাশের
সিটের
ভদ্রলোক জিজ্ঞেস করলো কি হয়েছে।
“বাস ড্রাইভাই আমাকে অপমান
করছে!”,
ভদ্রমহিলা উত্তর দিল।
সহানুভূতি দেখিয়ে ভদ্রলোক বলল,
“নাহ,
সে পাবলিক সার্ভেন্ট। প্যাসেঞ্জারদের
সাথে সে এরকম ব্যবহার
করতে পারে না।”
“ঠিক বলেছেন। আমার মনে হয়
ফিরে গিয়ে তাকে একটা উচিত
জবাব দিয়ে আসি।”
“ঠিক আছে, যান। তবে আপাতত
কোলের
বান্দরটাকে আমার কাছে দিয়ে যান।”
Category: পাঁচমিশালী
Jun 03
কোলের বান্দরটাকে আমার কাছে দিয়ে যান
Jun 01
মফিজ ভাইয়ের কলা
মফিজঃ ভাই কলা আছে ?
দোকানদারঃ না ।
১৫মিনিট পর মফিজ আবার গেছে….
মফিজঃ ভাই কলা আছে ?
দোকানদারঃ না ।
৩০মিনিট পরঃ ভাই কলা আছে ?
দোকানদার একটু রেগেঃ না ।
১ঘণ্টা পরঃ ভাই কলা আছে ?
দোকানদার বললঃ আপনারে কয়বার
বলব ?
বললামই তো কলা নাই !
১.৩০মিনিট পরঃ ভাই কলা আছে ?
দোকানদার রেগে বললঃ আরেকবার
আইলে আপনারে হাতুড়ি দিয়া বাড়ি দিমু
২ঘণ্টা পরঃ
মফিজঃ ভাই হাতুড়ি আছে ?
দোকানদারঃ না ।
মফিজঃ তাইলে কলা আছে ?
May 30
তিন পিঁপড়া এক হাতি
একবার গভীর বনে তিন
পিঁপড়া বসে আড্ডা দিচ্ছিল ।এই
সময় তাদের
সামনে দিয়ে একটা হাতি হেঁটেযা
প্রথম পিঁপড়াঃ চল,
শালারে মেরে গুম করে ফেলি!
দ্বিতীয়
পিঁপড়াঃ আরে থাক,
মেরে ফেলার দরকার নেই ! এর
চেয়ে চল মেরে হাত
পা ভেঙ্গে দেই !
.
তৃতীয় পিঁপড়াঃ আরে থাক থাক !
মাফ কইরা দে ! আমরা তিনজন, আর
বেচারা একলা !
May 29
নিশ্চিত হোন
দুই বন্ধু বন্দুক হাতে বনে গেলো শিকার করতে। হঠাৎ করে একটি গাছ ভেঙ্গে এক বন্ধুর উপরে পড়ল। অপর বন্ধু কি করবে বুঝতে না পেরে হাসপাতালে ফোন দিল। ডাক্তারকে বললো, আমার বন্ধু মনে হয় মারা গেছে এখন আমি কি করতে পারি?
ডাক্তার রোগীর অবস্থা বুঝবার চেষ্টা করলেন এবং বললেনঃ আপনি শান্ত হোন। আপনি আগে নিশ্চিত হোন যে সে মারা গেছে কিনা?
বন্ধুটি কিছুক্ষণ চিন্তা করল এবং কি করবে বুঝতে না পেরে হঠাৎ তার বন্দুক দিয়ে বন্ধুকে একটি গুলি করল এবং ডাক্তারকে বলল, এবার আমি নিশ্চিত সে মৃত, এখন বলুন কি করতে হবে?
May 29
চুলকানি
দুয়ারে নতুন বছর। ভাগ্যের হালচালটা জেনে নিতে হাবলু হানা দিল এক জ্যোতিষবাবার আস্তানায়। বলল, ‘বাবা, কদিন হলো ডান হাতটা খুব চুলকাচ্ছে। কিসের লক্ষণ বলুন তো?’
জ্যোতিষবাবা: হুম্! তোর ওপর মঙ্গলের প্রভাব রয়েছে। আসছে বছর তোর হাতে প্রচুর টাকা আসবে।
হাবলু: বাবা, আমার বাঁ হাতের তালুও চুলকায়।
জ্যোতিষবাবা: বলিস কী? তোর তো বিদেশযাত্রা শুভ!
হাবলু: (খুশিতে গদগদ হয়ে) বাবা, আমার ডান পা’টাও কিন্তু একটু একটু চুলকাচ্ছে।
জ্যোতিষবাবা: দূর ব্যাটা, তোর চুলকানি আছে। ডাক্তার দেখা।