Category: পাঁচমিশালী

বিল গেটসের মেয়ের জামাই

রফিক সাহেব ঠিক করলেন, ছেলের বিয়ে দেবেন।
ছেলেকে গিয়ে বললেন, শোন, আমি ঠিক করেছিতোর
বিয়ে দেব। পাত্রীও ঠিক।
ছেলে: কিন্তু বাবা আমি তো নিজের
পছন্দে বিয়ে করতে চাই!
রফিক সাহেব: পাত্রী বিল গেটসের মেয়ে।
ছেলে: তাহলে বাবা আমি রাজি!
এরপর রফিক সাহেব গেলেন বিল গেটসের কাছে।
বললেন, আপনার মেয়ের সঙ্গে আমার ছেলের
বিয়ে দিতে চাই।
বিল গেটস: কিন্তু আপনার ছেলে করে কী?
রফিক সাহেব: সে বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট।
বিল গেটস: ও! তাহলে আমি রাজি।
সব শেষে রফিক সাহেব গেলেন বিশ্বব্যাংকের
প্রেসিডেন্টের কাছে। বললেন, আমার
ছেলেকে আপনার ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিয়োগ
দিতে পারেন।
প্রেসিডেন্ট: কিন্তু আপনার ছেলের কি সেই
যোগ্যতা আছে? তা ছাড়া আমার একজন ভাইস
প্রেসিডেন্ট আছে। আমি তো তাকে সরিয়ে আপনার
ছেলেকে নিতে পারি না।
রফিক সাহেব: কিন্তু সে যদি বিল গেটসের মেয়ের
জামাই হয়?
প্রেসিডেন্ট: তাহলে আমি রাজি।

চান্দু এখন কোটিপতি

চান্দু গেলো “কে হতে চায় কোটিপতি”
অনুষ্ঠানে!!
১০০০ টাকার জন্য চান্দুকে প্রশ্ন
করা হলঃ আপনার বাবার নাম কি??
অপশনগুলো হচ্ছে,
A. Amir Khan.
B. Shah Rukh Khan.
C. মখলেস মিয়াঁ
D. Sachin Tendulkar.
চান্দু অনেকক্ষণ ভাবার পর
বললঃ আমি লাইফ লাইন নিতে চাই।
৫০-৫০।
দুটো অপশন মুছে গেলো, রইলঃ
C. মখলেস মিয়াঁ
D. Sachin Tendulkar.
চান্দু তবুও নিশ্চিত নয়। বলল,
আমি দর্শকদের সাহায্য নিতে চাই।
দর্শক ভোটিং এর রেসাল্টঃ
C. মখলেস মিয়াঁ (৮০%)
D. Sachin Tendulkar. (২০%)
চান্দু এবারো নিশ্চিত নয়। বলল,
আমি আমার শেষ অপশন ফোন ফ্রেন্ড
ব্যাবহার করতে চাই।
উপস্থাপকঃ আপনি কাকে ফোন
করতে চান?
চান্দুঃ আমার বাবা, জনাব মখলেস
মিয়াঁকে.

আপনি ভূত

বল্টু আর হাবলু কবরস্থানে তাদের আত্মীয়ের
কবরে প্রার্থনা করে ফিরছিলো। এমন সময়
পাথরে পাথরে ঘষার কর্কশ আওয়াজ
শোনা গেলো। ভয়ে দুই বন্ধুর প্রাণ
যায় যায় অবস্থা। তাড়াতাড়ি কবরস্থান থেকে বের
হতে গিয়ে তারা দেখলো এক বৃদ্ধ কবরের নাম
ফলক ঘষছে। এই না দেখে দুই বন্ধুরভয়
কমে গেলো।
তারা বৃদ্ধকে বললোঃ আপনি আওয়াজ
করে আমাদের খুব
পাইয়ে দিয়েছিলেন। আমরা মনে করেছিলাম
আপনি ভূত।
বৃদ্ধ বললো,
আর বলো না। বোকার হদ্দ
মিস্ত্রী গুলো কবরের নাম ফলকে আমার
নামটা ভুল লিখেছে।

নিলামের তোতা

জামাল সাহেব নিলামে একটা তোতা কিনবেন। নিলাম শুরু হলো। জামাল দাম হাঁকালেন, ‘১০ হাজার টাকা।’
ভিড়ের মধ্যে চিকন গলায় কে যেন বলল, ‘৫০ হাজার টাকা।’
জামাল সাহেবের মেজাজ বিগড়ে গেল। ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজার? কোন বড়লোকের ব্যাটা তোতাটা নিতে পারে, তিনি দেখে ছাড়বেন।
জামাল বললেন, ‘এক লাখ টাকা।’
চিকন গলা আবার বলল, ‘দুই লাখ।’
জামাল এবার খেপেই গেলেন। বললেন, ‘পাঁচ লাখ।’
কান পাতলেন, নাহ্, এবার আর কেউ পাল্টা দাম হাঁকাল না।
তোতাটা হাতে নিয়ে জামাল নিলামের সঞ্চালককে বললেন,
এটা কথা বলতে পারে তো? নইলে এত দাম দিয়ে কিনলাম কেন?’
নিলাম সঞ্চালক বললেন,
কথা বলতে পারে না মানে? আপনার কী মনে হয়? এতক্ষণ কে আপনার সঙ্গে পাল্টা দর হাঁকাচ্ছিল?’

পরাণ যায় জলিয়া রেএএএ

পরান নামে এক
থুরথুরে বুড়ো মারা গেছে,
তাকে শ্মশানে এনে পোড়ানো হচ্ছে। এদিকে, শ্মশানের পাশে এক
বাড়িতে বিয়ে হচ্ছে।
বিয়ে বাড়িতে হৈ-চৈ, প্রচন্ড
জোরে সাউন্ড-বক্সে গান বাজছে। শ্মশানে বুড়োকে পোড়াতে আসা লোকজ
খুব কান্নাকাটি করছিল। হঠাৎ
সবাই চুপ হয়ে গেল! কারণ,
তারা কাঁদবে, না হাসবে,
বুঝতে পারছেনা! .
বিয়ে বাড়িতে গান বাজছে . . . .
পরাণ যায় জলিয়া রেএএএ .. পরাণ
যায় জলিয়া রে…..