বল্টু তার বউ-কে কুমিল্লা থেকে ফোনকরল.ফোনটা এক চাকর ধরল-
চাকর : হ্যালো.
বল্টু : ম্যাম সাহেবকে ফোনটা দে.
চাকর : কিন্তু ম্যাম সাহেব তো সাহেবের সাথে বেড রুমে ঘুমাচ্ছে.
বল্টু : মানে?? সাহেব তো আমি.
চাকর : আমি এখন কি করব??
বল্টু : দুইজনকে-ই গুলি করে মেরে ফেল ৫ লাখ টাকা দিব. চাকর দুইজন- কে গুলি করে মারার পর,
চাকর : সাহেব, লাশ ২টা এখন কি করব??
বল্টু : লাশ ২টা বাড়ির পিছনের swimming pool এ ফেলে দে.
চাকর : কিন্তু সাহেব, বাড়ির পিছনেতো কোন swimming pool নেই.
বল্টু : নেই??? ওহ sorry তাহলে wrong number!!
Category: পাঁচমিশালী
Oct 02
সাহেবের সাথে বেড রুমে
Sep 25
আপডেটেড সফটওয়্যার
বল্টু বিয়ে করবে,মেয়ে দেখতে আসছে…
মেয়ের বাবাঃ এই হলো আমার বড় মেয়ে টুম্পা,যার সাথে তুমার বিয়ে হবে।পড়ালেখা তেমন করতে পারেনি,ইন্টারমেডিয়েটে ২ বার ফেল করছে।আর এই হলো আমার ছোট মেয়ে রুম্পা,এবার ইন্তারমেডিয়েট পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে।
বল্টুঃ হুমম !! আমি আপনার ছোট মেয়েকে বিয়ে করবো।
মেয়ের বাবাঃ কেনো কেনো ????
বল্টুঃ আপডেটেড সফটওয়্যার থাকতে বেকডেটেডেট টা নিব কেনো ? :p
Sep 19
হেডলাইট
দুই ড্রাইভার আড্ডা দিচ্ছে—
কি রে, শুনলাম তোর নাকি চাকরি যায় যায় অবস্থা! আজকেও দেখি গাড়ি নিয়ে বের হয়েছিস! বসরে ক্যামনে হাত করলি?
হে হে, ঘটনা আছে! চাকরি যাওনের কথা শুইনাই ইচ্ছা কইরা দামি গাড়িটার একটা হেডলাইট দিছিলাম ভাইঙ্গা!
তারপর?
তারপর আর কী! বস কইল আগামী ছয় মাসে হেডলাইট ভাঙা বাবদ যত খরচ পড়ে তত টাকা আমার বেতন থেইকা কাইটা রাখব। তাতে কী, ছয় মাসের জন্য তো চাকরিটা একদম পাক্কা!
Sep 17
মৌমাছি
−ডাক্তার সাহেব, আমাকে মৌমাছি কামড় দিয়েছে। খুব ব্যথা হচ্ছে।
−আমি একটা মলম লাগিয়ে দিচ্ছি।
−কিন্তু মলম লাগাবেন কীভাবে? মৌমাছি তো এতক্ষণে অনেক দূরে চলে গেছে!
−মৌমাছির ওপর না। মলম লাগাব যেখানে কামড় দিয়েছে সেখানে।
−আচ্ছা, তাহলে আপনাকে আমার বাগানে যেতে হবে, আমগাছের নিচে। মৌমাছিটি সেখানে বসেই কামড়টা দিয়েছে!
−ওরে বোকা! আমি তোমার শরীরের যেখানে কামড় দিয়েছে সেখানে লাগাব।
−ও! কামড় দিয়েছে আঙ্গুলের মাথায়।
−কোনটা?
−সেটা তো আমি ঠিক বলতে পারব না। ওখানে অনেক মৌমাছি ছিল। আর সব দেখতে একই রকম।
Sep 13
লুঙ্গি আবিষ্কারের কাহিনী
লুঙ্গি আবিষ্কারের কাহিনীটা কেউ জানেন? বেশ মজার কাহিনী কিন্ত। পড়ুন তাহলে – বার্মায় এক রাজা রাজ দরবারে মন্ত্রীদের সাথে বৈঠকে বসেছেন। হঠাৎ তাঁর প্রচন্ড টয়লেট চাপলো।
তাই তিনি মন্ত্রীদের ৫ মিনিট অপেক্ষা করার কথা বলে টয়লেটে গেলেন। কিন্তু সমস্যা হল পাজামার গিট খুলছিলোনা। প্যাচিয়ে গেছে। এমতাবস্থায় পাজামা খোলতে না পেরে বাধ্য হয়েই পাজামা পরেই অবস্থায় কাজ সারতে হলো। পাজামায় মল- মূত্র লেপ্টে থাকায় তিনি বের হতেও পারছিলেননা। টয়লেটে বসেই মনস্থ করলেন দর্জিকে বলবেন যে এমন একটি পাজামা বানাতে যাতে কর পাজামার গিট প্যাচিয়ে গেলেও টয়লেট করতে সমস্যা না হয়। অতঃপর রাজার ব্যাক্তিগত দর্জি অনেক চিন্তা- ভাবনা করে একটি পাজামার মডেল আবিষ্কার করলেন। সেই মডেলটি হলো লুঙ্গি।