Category: পাঁচমিশালী

আববাস আলী (( নিল ))

মেয়ে — এইসব কি ?
ছেলে — কোন সব ?
মেয়ে — In a relationship দিলা কেন ?
ছেলে — প্রেম করছি তাই ।
মেয়ে — মানে কি ?
ছেলে — বাংলা কথা বুঝো না ?
মেয়ে — বুঝি তো ।
ছেলে — আমি তো বাংলাতেই
বলেছি ।
মেয়ে — প্রেম করছো মানে কি ?
ছেলে — প্রেম করছি মানে প্রেম
করছি ।
মেয়ে — আজব ।
ছেলে — আজব এর কি পেলে ?
আমি প্রেম
করতে পারি না নাকি ?
মেয়ে — কার সাথে ?
ছেলে — তা তো বলবো না ।
মেয়ে — কেন ?
ছেলে — তুমি আমার কে হও
যে তোমাকে বলতে হবে ?
মেয়ে — আমি তোমার কেও হই না ?
ছেলে — না ।
মেয়ে — প্লিজ
ফাইজলামি করো না ।
ছেলে — ফাইজলামি করবো কেন ?
মেয়ে — সত্যিই প্রেম করছো ?
( কান্না কান্না ভাব)
ছেলে — হুম সত্যি ।
মেয়ে — এইবার
কেঁদে দিবো কিন্তু ।
ছেলে — কেন ?
মেয়ে — ভালবাসি ।
ছেলে — কাকে ?
মেয়ে — উঁহু । তোমাকে ।
ছেলে — কেন ?
মেয়ে — জানিনা ।
ছেলে — কিন্তু এখন তো আর কিছু
করার নেই

মেয়ে — সত্যিই ভালবাসি ।
ছেলে — এতো দিন বলো নাই কেন ?
মেয়ে — সাহস হয় নি ।
ছেলে — এখন
সাহসটা কোথা থেকে আসলো ?
মেয়ে — এখন তো তুমি অন্যের।
ছেলে — হুম ।
মেয়ে — কি হুম ..?
ছেলে — ভালবাসি ।
মেয়ে — কাকে ?
ছেলে — শুধু তোমাকে ।
মেয়ে — আর ঐ মেয়েটা ?
ছেলে — কোন মেয়েটা ?
মেয়ে — তোমার প্রেমিকা ।
ছেলে — ধুর ,, বোকা মেয়ে ।
মেয়ে — মানে ?
ছেলে — ওটা মিথ্যে ।
মেয়ে — অহেতুক কেন
মিথ্যে বললে ?
(আবেগী অশ্রু)
ছেলে — তোমার মনের
কথাটা জানার জন্য ।
মেয়ে — তুমি খুব খারাপ । খুব
খুব খুব খারাপ ।
ছেলে — তুমি খুব ভালো । খুব খুব
খুব
ভালো ।
মেয়ে — তুমি একটা পাগল ।
ছেলে — তুমি একটা পাগলি ।
মেয়ে — তুমি আমার পাগল ।
ছেলে — তুমি আমার পাগলি ।

★★★ চরম জোকস★★★

এক বুড়া বারে গিয়ে মদ গিলতো। আর
মাতাল হয়ে তার গায়ের চাদর
হারিয়ে আসতো।তাই তার বউ
বুড়াকে খুব ঝাড়তো।
একদিন বুড়া ঠিক
করলো আজকে বারে যাওয়ার
আগে গায়ের সাথে চাদরটা খুব টাইট
করে গিট্টু লাগায় নিবে….তাহলে আর
হারাবে না।
রাতের বেলা হেবি করে মাল টাল
খেয়ে বাসায় বুড়া ফিরলো।।
বুড়িকে ঢলতে ঢলতে বলল,
“দেখেছো..আজকে গায়ের চাদর
ঠিকঠাক আছে….
বুড়ি বলল,”তা ঠিক বলেছো,
..
.
,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
..
.
..
কিন্তু তোমার লুঙ্গি কই???”

হাসের রচনা

চান্দু একবার
বাংলা পরীক্ষা দিতে গেলো!!
পরীক্ষায় সবই কমন শুধু রচনা বাদে!!
রচনা আসছে হাঁস নিয়ে!! কিন্তু চান্দু
বেচারা তো আর এইটা পড়ে নাই!! তবুও
সে চেষ্টা করলো!! আসুন দেখি তার
চেষ্টাটা কেমন হয়েছিলো!!
হাঁস(যেই প্রাণী সারাক্ষণ প্যাঁকপ্যাঁক
করে আর খায়)
আমি হাঁস পছন্দ করি!! আমার বাসার
সবাইও মনে হয় পছন্দ করে!! যদিও
আমাকে বলে না, কিন্তু আমি বুঝি!!
হাঁস পানিতে থাকে!! আমিও
পানি খাই!! আমার পাশের বাসার
আঙ্কেল মদ খায়!!
মদ খুব খারাপ একটা জিনিস!! এইটা কিন্তু
আমি বলি নাই!!
এইটা জ্ঞানী গুণী লোকেরা বলছে!!
আমার একটা লাঠি আছে!!
লাঠি পানিতে সাতার কাটে হাঁস ও
পানিতে সাতার কাটে!! মনে হয়
তারা আপন ভাইবোন!!
হাঁস পানিতে গোসল করে আমিও
পানিতে গোসল করি!! আমার গোসল
করতে মাত্র পাঁচ মিনিট লাগে কিন্ত
হাঁস সারাদিন লাগিয়ে গোসল করে!!
এই জন্য হাঁস দেখতে এত সাদা!! আর
আমার গাঁয়ের রঙটা একটু ময়লা!!
বেশি না,
সামান্য ময়লা!! আমি হাঁস খুব
ভালোবাসি!! হাঁসও আমাকে খুব
ভালোবাসে!!
একটা কথা বলতে ভুলে গেছি!!
হাঁস দেখতে ঠিক আমার বউয়ের মত!!

আপেলের সাইজ

ছেলেঃ ইশ ! কেন যে আপেলের সাইজ তরমুজের সমান হল না!
বাবাঃ কেন রে?
ছেলেঃ মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সূত্রটা মুখস্ত হচ্ছে না !

ডাউল চাউল

এক বাউল এক দোকানে এসে দোকানদারকে বলল, ভাই আমারে এক কেজি ডাউল এবং এক কেজি চাউল দেন।
দোকানদার বললো, তা দিচ্ছি কিন্তু আপনি ডালকে ডাউল এবং চাল কে চাউল বলছেন কেন?
বাউল উত্তর দিলো, ভাই – আমি যদি ডালকে ডাউল এবং চাল কে চাউল বলি, তাহলে আমার মত বাউলকে আপনারা কি বলিবেন?