চাকরীর ইন্টারভিউ চলছে …
বস, “আমরা কাউকে চাকরি দেওয়ার ক্ষেত্রে মাত্র দুইটা রুল ফলো করি।”
সান্টা সিং, “কি কি স্যার?”
বস, “আমাদের দ্বিতীয় রুল হচ্ছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। আপনি কি এখানে আসার আগে রুমের বাইরে রাখা ম্যাট এ জুতোর তলা মুছে এসেছেন?”
সান্টা সিং, “হ্যাঁ স্যার, হ্যাঁ স্যার!”
বস, “আমাদের প্রথম রুল হলো বিশ্বাসযোগ্যতা এবং আপনার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে বাইরে কোন ম্যাট ছিলোই না! কাজেই আপনাকে বিশ্বাস করা যাচ্ছে না। আর চাকরীর ব্যাপারটাও ভুলে যান!”
Category: অফিস
অফিস-official-jokes bangla jokes jokes in bangla, boss jokes, employee jokes Job jokes
Jul 23
ইন্টারভিউ
Jul 04
৫ কোটি টাকা
এক মেয়ে লটারি তে ৫ কোটি টাকা পেয়েছে। কোম্পানি চিন্তা করলো হঠাৎ এই সংবাদ মেয়েকে জানালে
মেয়ে খুশিতে মরে যেতে পারে। তাই চান্দু কে পাঠানো হল এমনভাবে বলার জন্য যাতে মেয়ে খুশিতে না মরে।
চান্দু মেয়েকে গিয়ে বললঃ মনে করেন আপনি ৫ কোটি টাকাপেলেন তাহলে কি করবেন?
মেয়েঃ আপনার সামনে নাচবো, আপনাকে ভালবাসবো, বিয়ে করব শুধু এটাই না অর্ধেক আপনাকে দিয়া দিব।
শালা চান্দু খুশিতে নিজেই মইরা গেল।
Jul 03
ইন্টারভিউ
দুইজন লোক গেল চাকরির ইন্টারভিউ দিতে।
প্রথমজন আগেই প্রশ্নকর্তাকে ঘুষদিয়া রাখছিলো।
প্রশ্নকর্তা প্রথমজনকে প্রশ্ন করলেনঃ তুই ডগ বানান কর
প্রথম জনঃ DOG
প্রশ্নকর্তাঃ সাবাস।
এরপর তিনি দ্বিতীয় জনকে বললেনঃ তুই হিপোপটমাস বানান কর।
দ্বিতীয় জনঃ এটা তো পারি না
প্রশ্নকর্তাঃ তুই পারিস নাই তুই বাদ।
ওর চাকরি হয়া গেছে।দ্বিতীয় জনঃ মানি না।আমারে কঠিনটা ধরছে ওরে সহজ টা ধরছে।
প্রশ্নকর্তাঃ আচ্ছা ঠিক আছে আবার।
এইতুই বল ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে কতজন মারাগেছে?
প্রথম জনঃ ৩০ লক্ষ
প্রশ্নকর্তাঃ সাবাস।…..
এরপর দ্বিতীয় জনকে বললোঃ তুই ওই ৩০লক্ষ মানুষের নাম বল
দ্বিতীয় জনঃ বেহুশ।
Jun 26
মজার ইন্টারভিউ
চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেছে এক তরুণ। শুরু হলো প্রশ্নোত্তর পর্ব—
প্র.: কংক্রিটের মেঝেতে ডিম ফেলবেন, কিন্তু ফাটবে না—কীভাবে করবেন এটা?
উ.: কংক্রিটের মেঝে আসলে খুব শক্ত, ফাটার কোনো আশঙ্কাই নেই!
প্র.: একটা দেয়াল বানাতে আটজন মানুষের যদি ১০ ঘণ্টা লাগে, চারজন মানুষের কত সময় লাগবে?
উ.: কোনো সময়ই লাগবে না, কারণ দেয়ালটা ততক্ষণে তৈরি হয়ে যাবে!
প্র.: আপনার এক হাতে যদি তিনটি আপেল ও চারটি কমলা থাকে, আর আরেকটি হাতে থাকে চারটি আপেল ও তিনটি কমলা; তাহলে কী পেলেন আপনি?
উ.: বিশাল বড় হাত।
প্র.: এক হাতে একটা হাতিকে কীভাবে ওপরে তুলবেন?
উ.: এক হাতের আটবে এমন হাতিকে জীবনেও খুঁজে পাবেন না!
প্র.: একজন মানুষ কী করে আট দিন না ঘুমিয়ে থাকতে পারে?
উ.: কোনো সমস্যা নেই, সে রাতে ঘুমাবে!
প্র.: নীল সাগরে যদি একটা লাল পাথর ছুড়ে মারেন, কী হবে?
উ.: যা হওয়ার তা-ই, পাথরটি ভিজে যাবে অথবা ডুবে যাবে টুপ করে।
প্র.: কোন জিনিসটি দেখতে একটি অর্ধেক আপেলের মতো?
উ.: আপেলের বাকি অর্ধেকটি।
প্র.: ব্রেকফাস্টে কোন জিনিসটা কখনোই খেতে পারেন না আপনি?
উ.: ডিনার।
প্র.: বে অব বেঙ্গল কোন স্টেটে অবস্থিত?
উ.: লিকুইড।
পয়লা ধাক্কায় বেশ ভালোভাবেই উতরে গেল তরুণ। শুরু হলো দ্বিতীয় পর্ব। প্রশ্নকর্তা বললেন,‘আপনাকে আমি ১০টি পানির মতো সহজ প্রশ্ন করব অথবা কেবল একটা প্রশ্ন করব লোহার মতো কঠিন।
উত্তর দেওয়ার আগে ভালো করে ভেবে দেখুন, কোন অপশন বেছে নেবেন আপনি।’ তরুণ কিছুক্ষণ ভাবনার চৌবাচ্চায় সাঁতার কাটল। তারপর বলল, ‘কঠিন প্রশ্নের উত্তরটাই দিতে চাই।’
প্রশ্নকর্তা হেসে বললেন, ‘ভালো, শুভকামনা আপনার জন্য। আপনি আপনার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এবার বলুন, কোনটা প্রথমে আসে—দিন না রাত?’
তরুণের বুকে ঢাকের বাড়ি। কালঘাম ছুটে যাচ্ছে তার।
এই প্রশ্নের উত্তরেই ঝুলে আছে তার চাকরিটা।
এবার ভাবনার সাগরে ডুব দিল সে। উত্তরে বলল, ‘দিন প্রথমে আসে, স্যার!’
‘কীভাবে?’ প্রশ্নকর্তার প্রশ্ন।
‘দুঃখিত, স্যার, আপনি ওয়াদা করেছিলেন, দ্বিতীয় কোনো কঠিন প্রশ্ন করবেন না আমাকে!’
চাকরি পাকা হয়ে গেল তরুণের।
Jun 19
এম.পি
প্রার্থীঃ মহন পাল স্যার।
অফিসারঃ আপনার পিতার নাম কি?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ তার মানে কি?
প্রার্থী। মদন পাল স্যার।
অফিসারঃ আপনার যোগ্যতা?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ(রাগ করে) এইটা কি?
প্রার্থীঃ মেট্রিক পাস স্যার।
অফিসারঃ আপনে কেন কাজ চান?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ তার মানে কি?
প্রার্থীঃ মানি প্রবলেম স্যার।
অফিসারঃ আপনার PERSONALITY
বর্ণনা করেন।
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ খুলে বলেন।
প্রার্থীঃ MAGNANIMOUS PERSONALITY স্যার।
অফিসারঃ আপনে আসতে পারেন।
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ এইটা কি আবার?
প্রার্থীঃ MY PERFORMANCE…?
অফিসারঃ M.P!
প্রার্থীঃ তার মানে কি স্যার?
অফিসারঃ MENTALLY PUNCTURED !


