Yasin Hossain

Author's posts

একজন ফুটবল কোচ।

মনোবিজ্ঞানের ক্লাস চলছে। শিক্ষক

বললেন,

‘ধরো, একটা লোক কিছুক্ষণ চুপচাপ

চেয়ারে বসে থাকেন। হঠাৎ

লাফিয়ে উঠে চিৎকার-চেঁচামেচি করেন,

লাফালাফি করেন, হাত-

পা ছোড়াছুড়ি করেন।

কিছুক্ষণ পর আবার বসে পড়েন। এই

ব্যক্তি সম্পর্কে তোমাদের মন্তব্য কী?’

পেছন থেকে এক ছাত্র বলল,

:

‘তিনি নিশ্চয়ই

একজন ফুটবল কোচ।’

ভালবেসে চুমু খেল ।

প্রেমিকা তার প্রেমিককে ভালবেসে
চুমু খেল ।
অতঃপর বলল, যাহ ! তোমার
গালে লিপস্টিকের দাগ লেগে গেল ।
প্রেমিকের চট জলদি উত্তর,
.
দাগ থেকে যদি দারুন কিছু
হয় তাহলে দাগই ভালো ।

GP এর নতুন বিজ্ঞাপন।

ভাই , বাঁশ কতো করে ?
– ২০০ টাকা ।
– ১৫০ টাকা রাখা যায় না ?
– আচ্ছা , ঠিক আছে ।
– ভাই , বাঁশের উপরের অংশ তো লাগেনা,ওইটা বাদ দিলে আরো ২০ টাকা কম পাবো না?
– আচ্ছা , আরো ২০ টাকা কম দিয়েন ।
– ভাই , বাঁশে তো অনেক আগাছা লেগেআছে,ওগুলো ছেঁটে ফেলে দিলে আরো ৫ টাকা কম পাবো না ?
– আচ্ছা যান ৫ টাকা কম দিয়েন ।
ভাই আপনার কি ধারনা এই বাঁশ দিয়া আমিবাঁশের কেল্লা বানাবো ? মাসুম বাচ্চা,বায়না ধরেছে বাঁশের মাচা বানিয়ে খেলাকরবে ।
( বাঁশওয়ালা কাঁদো কাঁদো সুরে )- ভাই , যান আরো পাঁচ টাকা কম দিয়েন।
– ভাই , বাঁশগুলো যদি আমি নিজে কেটে নিয়ে যাই আরো দশটা টাকা কম পাওয়া যাবেনা ?
বাঁশওয়ালা মুখ শক্ত করে বাঁশ ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে বললেন –
– ভাই ,বাঁশ কেনা লাগবো না । আপনার GP সিম চালু করে কথা বলতে বলতে বাসায় যান, দেখেন GP কিভাবে আপনারে বাঁশ দেয় ।

লান্ঞ্চ করেছো সোনা।

মেয়েঃ লান্ঞ্চ করেছো সোনা?
ছেলেঃ লান্ঞ্চ করেছো সোনা?
মেয়েঃ ওই,
আমি আগে তোমাকে জিজ্ঞেস করেছি!!
ছেলেঃ ওই,
আমি আগে তোমাকে জিজ্ঞেস করেছি!!
মেয়েঃ ধুর ছাতা মাথা!
তুমি কি আমাকে কপি করতেছো?
ছেলেঃ ধুর ছাতা মাথা!
তুমি কি আমাকে কপি করতেছো?
মেয়েঃ ok…চলো শপিং করতে যাই।
ছেলেঃ আমি লান্ঞ্চ করেছি!!

যা বুঝার আপনারা বুঝে নিন।

বল্টু গেল ডাক্তারের কাছে,তার পিঠে প্রচণ্ড ব্যথা।

-কীভাবে হল? ডাক্তার জিজ্ঞেস করলেন।
-আজ অফিস থেকে একটু তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরে দেখলাম আমার স্ত্রী নেই,শেষে বারান্দায় একটা কিছুর শব্দ পেয়ে সেখানে গিয়ে দেখলাম আমার স্ত্রী দাঁড়িয়ে আছে আর একটা লোক শার্ট পরতে পরতে রাস্তা দিয়ে দৌড়ে পালাচ্ছে।
আমি যা বোঝার বুঝে নিলাম আর বাসার ডিপ ফ্রিজটা তুলে লোকটার গা বরাবর ছুড়ে মারলাম।
এত বড় ফ্রিজটা ছুড়ে মারতে গিয়ে এই অবস্থা।
বল্টু চলে যাওয়ার ডাক্তারের কাছে গেল দ্বিতীয় রোগী,যার অবস্থা আরো খারাপ।
সে জানাল-আজ থেকে আমার নতুন চাকরিতে যোগ দেয়ার কথা, সকাল উঠে দেখি অনেক দেরি হয়ে গেছে।
তাই শার্ট পরতে পরতে দৌড়ে রাস্তায় বেরিয়ে ছিলাম, হঠাৎ কোত্থেকে একটা ফ্রিজ এসে ধড়াম করে পড়ল আমার গায়ে।
তাই শার্ট পরতে পরতে দৌড়ে রাস্তায় বেরিয়ে ছিলাম, হঠাৎ কোত্থেকে একটা ফ্রিজ এসে ধড়াম করে পড়ল আমার গায়ে।
এরপর এল তৃতীয় রোগী,তার অবস্থা সবচেয়ে খারাপ।
সে বলল -বড় একটা বিপদ থেকে বাঁচতে ডিপ ফ্রিজের ভিতর ঢুকে বসে ছিলাম, তারপর কোন এক হারামজাদা এসে ডিপ ফ্রিজটাই রাস্তায় ফেলে দিল