Yasin Hossain

Author's posts

ছোট্ট বাবুর চিঠি

ছোট্ট বাবু দাদীর কাছে চিঠি লিখতেছে
,
দাদীইইইইইইইই!!কেমন আছোওওওওওওও,
পিছনে আসে দাঁড়ালেন মা ,
মা বললেন : সেকি!এভাবে লিখতেছিস কেনো?
ছোট্ট বাবু : দাদী তো কানে কম শোনেন তাই চিৎকার করা বলতেছি!

কোলের বান্দরটাকে আমার কাছে দিয়ে যান

এক ভদ্র
মহিলা বাচ্চা কোলে নিয়ে বাসে চড়ল।
বাস চালক মুচকি হেসে বলল,
“বাচ্চাটি দেখতে কুৎসিত।”
মহিলা ভাড়া চুকিয়ে দিয়ে পিছনের
একটা সিটে গিয়ে বসল
এবং রাগে গজগজ
করতে লাগল।
মহিলাকে এমন করতে দেখে পাশের
সিটের
ভদ্রলোক জিজ্ঞেস করলো কি হয়েছে।
“বাস ড্রাইভাই আমাকে অপমান
করছে!”,
ভদ্রমহিলা উত্তর দিল।
সহানুভূতি দেখিয়ে ভদ্রলোক বলল,
“নাহ,
সে পাবলিক সার্ভেন্ট। প্যাসেঞ্জারদের
সাথে সে এরকম ব্যবহার
করতে পারে না।”
“ঠিক বলেছেন। আমার মনে হয়
ফিরে গিয়ে তাকে একটা উচিত
জবাব দিয়ে আসি।”
“ঠিক আছে, যান। তবে আপাতত
কোলের
বান্দরটাকে আমার কাছে দিয়ে যান।”

ম্মিরে ফোন দিতে গিয়া মাম্মিরে ফোন

একটা ছেলে ফোনে কথা বলছে :
ছেলে : ওউ পাম্মি মাই ডার্লিং ,
কেমন আছো ?
মেয়ে : কে বলছেন ?
ছেলে : ওউ জান্নু আমি তোমার
মজনু ! মেয়ে : তোর কন্ঠ তো চিনা চিনা লাগে . . . . তোর নাম
সজিব না ?
ছেলে : হ্যা জান্নু , চিনতে পারসো !
মেয়ে : তুই কি রহমান মিয়ার পোলা ?
ছেলে : হ্যা জান্নু ! মেয়ে : তুই কি আকবর মিয়ার নাতি ?
ছেলে : ( অবাক হয়ে ) তুমি এইটা কেমনে জানলা সোনা ?
মেয়ে : হারামজাদা , বেয়াদপ ,
আমি তোর মা ! তুই পাম্মিরে ফোন
দিতে গিয়া মাম্মিরে ফোন দিছস !!

৩ মাতালের গাড়ী চলা।

৩ জন মাতাল রাতে একটা গাড়িতে উঠল
ড্রাইভার বোঝতে পারল
যে তারা মাতাল!!
ড্রাইভার গাড়ির ইঞ্জিন চালু করল
এবং সাথে সাথে বন্ধ করে ফেলল আর
তাদেরকে বলল
যে তারা নাকি গন্তব্যস্থলে পৌঁছে গেছে.
৩ মাতাল গাড়ি থেকে নামল তারপরঃ-
১ম মাতালঃ ধন্যবাদ.
২য় মাতালঃ নিন, ১০ টাকা বকশিস দিলাম।
তখন ৩য় মাতাল ড্রাইভারকে দিল
একটা থাপ্পর। ড্রাইভার মনে করল
যে লোকটা বোধ হয়
মাতাল না, হয়ত সবকিছু বোঝে ফেলেছে.
তবুও ড্রাইভার তাকে জিজ্ঞেস
করলঃ থাপ্পর মারলেন কেন??
৩য় মাতালঃ শালা, এত স্পীডে কি কেউ
গাড়িচালায়! মাইরাই তো ফালাইছিলি

বাহ ভালোই তো

আবুল তার ফ্রেন্ডকে বলছে
আবুল: দোস্ত, আমি আমার
গার্লফ্রেন্ডকে তার জন্মদিনের জন্য আমার বোনের
হীরার রিংটা চুরি করে গার্লফ্রেন্ডকে গিফট দিয়েছি।
বন্ধু আবুলকে জোরে একটা চড় দিয়ে: শালা,অনেক কষ্ট করে আমি এই
রিংটা কিনেছিলাম!
আবুল: এত রাগ করিস কেনরে বেকুব?
রিংটা তো তোর বাসায়ই গিয়েছে!