Yasin Hossain

Author's posts

বিল গেটসের মেয়ের জামাই

রফিক সাহেব ঠিক করলেন, ছেলের বিয়ে দেবেন।
ছেলেকে গিয়ে বললেন, শোন, আমি ঠিক করেছিতোর
বিয়ে দেব। পাত্রীও ঠিক।
ছেলে: কিন্তু বাবা আমি তো নিজের
পছন্দে বিয়ে করতে চাই!
রফিক সাহেব: পাত্রী বিল গেটসের মেয়ে।
ছেলে: তাহলে বাবা আমি রাজি!
এরপর রফিক সাহেব গেলেন বিল গেটসের কাছে।
বললেন, আপনার মেয়ের সঙ্গে আমার ছেলের
বিয়ে দিতে চাই।
বিল গেটস: কিন্তু আপনার ছেলে করে কী?
রফিক সাহেব: সে বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট।
বিল গেটস: ও! তাহলে আমি রাজি।
সব শেষে রফিক সাহেব গেলেন বিশ্বব্যাংকের
প্রেসিডেন্টের কাছে। বললেন, আমার
ছেলেকে আপনার ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিয়োগ
দিতে পারেন।
প্রেসিডেন্ট: কিন্তু আপনার ছেলের কি সেই
যোগ্যতা আছে? তা ছাড়া আমার একজন ভাইস
প্রেসিডেন্ট আছে। আমি তো তাকে সরিয়ে আপনার
ছেলেকে নিতে পারি না।
রফিক সাহেব: কিন্তু সে যদি বিল গেটসের মেয়ের
জামাই হয়?
প্রেসিডেন্ট: তাহলে আমি রাজি।

চান্দু এখন কোটিপতি

চান্দু গেলো “কে হতে চায় কোটিপতি”
অনুষ্ঠানে!!
১০০০ টাকার জন্য চান্দুকে প্রশ্ন
করা হলঃ আপনার বাবার নাম কি??
অপশনগুলো হচ্ছে,
A. Amir Khan.
B. Shah Rukh Khan.
C. মখলেস মিয়াঁ
D. Sachin Tendulkar.
চান্দু অনেকক্ষণ ভাবার পর
বললঃ আমি লাইফ লাইন নিতে চাই।
৫০-৫০।
দুটো অপশন মুছে গেলো, রইলঃ
C. মখলেস মিয়াঁ
D. Sachin Tendulkar.
চান্দু তবুও নিশ্চিত নয়। বলল,
আমি দর্শকদের সাহায্য নিতে চাই।
দর্শক ভোটিং এর রেসাল্টঃ
C. মখলেস মিয়াঁ (৮০%)
D. Sachin Tendulkar. (২০%)
চান্দু এবারো নিশ্চিত নয়। বলল,
আমি আমার শেষ অপশন ফোন ফ্রেন্ড
ব্যাবহার করতে চাই।
উপস্থাপকঃ আপনি কাকে ফোন
করতে চান?
চান্দুঃ আমার বাবা, জনাব মখলেস
মিয়াঁকে.

কলাতে চাপ দিল

এক মহিলা বাসের জন্য অপেক্ষা করছিল…
বাসের দেরি দেখে সে ২টা কলা কিনলো।
একটা কলা খাওয়া শেষ হতেই বাস
চলে আসলো।
মহিলা অন্য
কলাটা ব্যাগে রেখে বাসে উঠে দাড়ালো।
বাসে খুব ভিড় তাই একটু পর পর সে হাত
দিয়ে কলাটা চাপ
দিয়া দেখতে লাগলো যে কলাটাকি ঠিক
আছে নাকি ভিড়ের চাপে নরম হয়া গেল।
দেখলো যে না , কলা ঠিক ই আছে।
একটু পরে আবার যখন
কলাটা চাপতে লাগলো ঠিক পাশের লোক্
টি শব্দ করে উঠল, আহহ…আ…আহহহহ
হহহহহহহ

অর্ধেক খুলে দিল

একদিন এক মেয়ে স্কিনটাইট স্কার্ট পরে বের হয়েছে বন্ধুর বাসার উদ্দ্যেশে |গাড়ি নষ্ট থাকে সে গেল নিকটস্থ বাস স্টপেজে|
যথারীতি বাস আসলো, সে বাসে উঠার চেষ্টা করলো, কিন্তু পারল না | স্কার্টটি খুব টাইট বলে বাসের সিড়িতে পা রাখতে সমস্যা হচ্ছিল |
কি আর করা, বাসে তো উঠতে হবে, তাই সে একটু পিছিয়ে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা একটু খুলে দিল | কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না |
সে আবার পিছনে এসে স্কার্টের পিছনের
চেইনটা আরেকটু খুলে দিল | কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না |
এদিকে বাসের সব যাত্রী আর আশেপাশের লোকজন হা হয়ে মেয়েটির কান্ড-কারখানা দেখতে লাগলো |
কিন্তু হতোদ্যম না হয়ে মেয়েটি আবারও একটু পিছিয়ে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা একটু প্রায় অর্ধেক খুলে দিল |
কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না |
এবার আর কোনো উপায় না দেখে লজ্জাশরমের মাথা খেয়ে
পুরো চেইনটা খুলে স্কার্টটা দুহাতে আকড়ে
চেষ্টা করার সময় ঠিক তার পিছনে দাড়িয়ে থাকা দুষ্ট ছেলে দুহাতে তার কোমর ধরে সিড়িতে উঠতে সাহায্য করলো |
কিন্তু একি! এত দেখি উপকারের বিপরীত শাস্তি|
মেয়েটা পিছন ফিরে দুষ্ট ছেলেকে ঝাড়ি মেরে বলল,
আপনার সাহস কত বড়! অচেনা একটা মেয়ের গায়ে হাত দিছেন! পেয়েছেন কি?
মেয়ে দেখলে খালি মাথা ঠিক থাকে না!
আপনি কি আমার বন্ধু যে আমার গায়ে হাত দিছেন?”
দুষ্ট ছেলে তখন স্মার্টলি বলল,”দেখুন,
আপনি আমাকে চিনেন না, আমিও আপনাকে চিনি না |
কিন্তু যখন আপনি পিছনদিকে হাত দিয়ে আমার প্যান্টের চেইনটা অল্প অল্প
করে পুরোটা খুলে ফেললেন, তাই আমি ভাবলাম
আপনি বোধ হয় আমার বান্ধবী!

নতুন বউ জবাব নেই

বিয়ের পরদিন সকালের
নাশতায় রুটিতে কামড়
দিয়ে স্বামী বলল, ‘একি!
রুটিতে এটা কী লাগিয়েছ?’ নতুন বউ জবাব দেয়,
‘রুটি পুড়ে গেছিল তো, তাই
মাখনের বদলে স্যাভলন ক্রিম
মাখিয়ে দিলাম।
ভালো হয়নি খেতে?