Yasin Hossain

Author's posts

এম.পি

প্রার্থীঃ মহন পাল স্যার।
অফিসারঃ আপনার পিতার নাম কি?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ তার মানে কি?
প্রার্থী। মদন পাল স্যার।
অফিসারঃ আপনার যোগ্যতা?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ(রাগ করে) এইটা কি?
প্রার্থীঃ মেট্রিক পাস স্যার।
অফিসারঃ আপনে কেন কাজ চান?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ তার মানে কি?
প্রার্থীঃ মানি প্রবলেম স্যার।
অফিসারঃ আপনার PERSONALITY
বর্ণনা করেন।
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ খুলে বলেন।
প্রার্থীঃ MAGNANIMOUS PERSONALITY স্যার।
অফিসারঃ আপনে আসতে পারেন।
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ এইটা কি আবার?
প্রার্থীঃ MY PERFORMANCE…?
অফিসারঃ M.P!
প্রার্থীঃ তার মানে কি স্যার?
অফিসারঃ MENTALLY PUNCTURED !

হারামজাদা না হার্মফুল

স্যার: ৫ টি ফুলের নাম বল।
ছাত্র: বিউটিফুল, ওয়ান্ডারফুল,
হাউজফুল,
ইউজফুল, সুইমিংফুল।
স্যার: হারামজাদা!
ছাত্র: হারামজাদা না স্যার,
হার্মফুল

মেয়েদের ভবিষ্যৎ

২০৫০ সালে এমন হলে অবাক
হওয়ার কিছু নেই!
৪-৫টা মেয়ে একসাথে রাস্তার
পাশে বসে আড্ডা দিচ্ছে
এমন সময় তাদের
সামনে দিয়ে একটা হ্যান্ডসাম
ছেলে হেঁটে যাচ্ছে.
১ম মেয়ে : ঐ দেখ yaar, একটা আইটেম যাচ্ছে!
২য় মেয়ে : কি মাল রে yaar!
৩য় মেয়ে : ঐ আইটেম এদিকে আয়!
ছেলে লজ্জা লজ্জা ভাব
নিয়ে তাদের সামনে আসবে.
৪র্থ মেয়ে : এই মোরগ তোর মোবাইল নাম্বারটা দে!!
ছেলে : আপনাদের ঘরে কি বাপ
ভাই নাই?
৫ম মেয়ে : বাপ ভাই আছে,
কিন্তু তুই তো নাই রে চিকনা!

মেয়েদের হানিমুন

কোনো এক পশ্চিমী দেশে এক ভদ্রমহিলার তিন-তিনটি অবিবাহিতা মেয়ে।
অনেক দিন চেষ্টা করেও কিছু না হওয়ার পরে হঠাৎ করেই তিন মেয়ের খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিয়ে ঠিক হয়ে গেলো।
ভদ্রমহিলা মেয়েদের দাম্পত্যজীবন (?) নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেলেন।তাই তিনি মেয়েদের বললেন যে প্রত্যেকে যেনো হানিমুন থেকে অল্প কথায় কিছু লিখে তাকে পোস্টকার্ড পাঠায়।যাতে তিনি বুঝতে পারেন যে মেয়েদের হানিমুন কেমন চলছে।
বিয়ের দু’দিন পরে প্রথম মেয়ে হাওয়াই থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল। তাতে শুধু লেখা – “Nescafe”!!!!
প্রথমে বেশ অবাক হলেও, কিছুক্ষন বাদে তিনি কিচেনে গিয়ে Nescafe – এর জার বের করলেন। দেখলেন তার গায়ে লেখা – “Good till the last drop”….তিনি একটু লজ্জা পেলেও, মেয়ের খবরে আনন্দ পেলেন।
বিয়ের এক হপ্তা পরে পরের মেয়েটি ভারমন্ট থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল। তাতে লেখা – “Rothmans”!!!!
এবার তিনি আর ঘাবড়ালেন না। একটা Rothmans এর প্যাকেট নিয়ে দেখলেন তাতে লেখা – “Extra Long. King Size”….।আবার তিনি একটু লজ্জা পেলেও, আনন্দিত হলেন।
সবচেয়ে ছোটো মেয়েটি গেছিল কেপ-টাউন। তার চিঠি কিছুতেই আসে না। এক মাসের শেষে তারচিঠি এল। তাতে খুব কাঁপা-কাঁপা হাতে লেখা – “South African Airways”!!!!
ভদ্রমহিলা জলদি লেটেস্ট একটা ম্যাগাজিন বের করে South African Airways -এর এডটা দেখলেন। দেখামাত্র তিনি সেন্সলেস হয়ে পড়লেন। এডটার নিচে লেখা – “Ten times a day, seven days a week, both ways.

বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ

আমেরিকা একবার মঙ্গলগ্রহে মানুষ
পাঠানোর পরিকল্পনাকরলো।।
তো, বিভিন্ন
জায়গা থেকে সেখানে মানুষ গিয়ে হাজির
হল।। কিন্তু শর্ত ছিল যে শুধুমাত্র
একজনই যেতে পারবে এবং সে পরবর্তীতে আর
পৃথিবীতে ফিরে আসতে পারবে না।।
প্রথম আবেদনকারী একজন ভারতীয়
ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন।। তাকে জিজ্ঞেস
করা হল
তিনি যাওয়ার জন্য কত টাকা চান।। শুনে তিনি বললেন,
১ মিলিয়ন ডলার, সে টাকার অর্ধেক
আমি আমার পরিবারকে দিতে চাই।।
বাকি অর্ধেক দান করতে…চাই।।
এর পরের আবেদনকারী ছিলেন একজন
রাশিয়ান ডাক্তার।। তাকে জিজ্ঞেস করা হল যাবার
জন্য তিনি কত টাকা চান।।তিনি উত্তর
দিলেন, ২ মিলিয়ন।। এর মাঝে ১ মিলিয়ন
আমার পরিবারের জন্য আর বাকি ১
মিলিয়ন
মেডিকেলের উন্নয়নের জন্য দান করতে চাই।।
এবার তৃতীয় আবেদনকারী।।তিনি ছিলেন
আমাদের বাংলাদেশের একজন
রাজনীতিবিদ।
উনাকে জিজ্ঞেস করা হল তিনি কত
টাকা চান।। তিনি প্রশ্নকর্তার কানে কানে ফিসফিস করে বললেন, ৩
মিলিয়ন!!
প্রশ্নকর্তা শুনে অবাক।।বলল,
এতো বেশি কেন??
তখন রাজনীতিবিদ আবার তার
কানে কানে বলল, ১ মিলিয়ন আমি রাখবো।।
এক মিলিয়ন আপনাকে দিবো।। আরেক
মিলিয়ন
ভারতীয়
ইঞ্জিনিয়ারটাকে দিয়ে তাকে মঙ্গল
গ্রহে পাঠিয়ে দিবো ।