Yasin Hossain

Author's posts

ডাক্তারের সাথে চ্যাট

এক ব্যক্তি ইন্টারনেটে তার ডাক্তারের সাথে চ্যাট করছে।
ব্যক্তিঃডাক্তার সাহেব, খুব ঝামেলায় পড়েছি।
ডাক্তারঃকি সমস্যা?
ব্যক্তিঃআমার বউয়ের কানে সমস্যা হয়েছে। কথা শুনতে পাচ্ছেনা !
ডাক্তারঃআরে এটা কোনো সমস্যা না। ওষুধের নাম বলে দিচ্ছি। এটাখেলে ঠিক হয়ে যাবে। তবে আগে বুঝতে হবে কতটুকু সমস্যা হয়েছে।আচ্ছা পরীক্ষা করা যাক।
ব্যক্তিঃকিভাবে?
ডাক্তারঃএক কাজ করুন।১০ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে।যদি উত্তর না পান তবে ৮ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে।এভাবে উত্তর না পেলে যথাক্রমে ৬, ৪ ও ২ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে।এবারও না পেলে একেবারে কানের কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করুন এবং কখন উত্তর পান তা আমাকে জানান।
এরপর ঐ ব্যক্তি তার বউয়ের ১০ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল,”কি কর?”- কোনো উত্তর নাই।
৮ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল,”কি কর?”- কোনো উত্তর নাই।
৬ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল,”কি কর?”- কোনো উত্তর নাই।
৪ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল,”কি কর?”- কোনো উত্তর নাই।
২ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল,”কি কর?” – কোনো উত্তর নাই।
এইবার একেবারে কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করল, “কি কর?”
এইবার বউয়ের রাগান্বিত গলা শুনতে পেল,”এই নিয়ে ৬ বার বললাম আলু আর পটল রান্না করি।

৮টাকার জন্য ফিগার নষ্ট

এক মুরগী বাজারে গিয়ে দোকানদারকে বলছে-
মুরগী:- একটা ডিম দিন তো।
দোকানদার:- তোমার লজ্জা করেনা? মুরগী হয়ে ডিম কিনতে আসছো?
মুরগী:- আমার স্বামী বলছে, ৮টাকার ডিমের জন্য নিজের ফিগার নষ্ট করে লাভ নাই। তাই ডিম কিনতে আসছি।

জামা-প্যান্টএর ভিতরে আমিও ছিলাম

মাটিতে ধপ করে কিছু পড়ার শব্দ হতেই বল্টুর বউ ছুটে এল।
স্ত্রী : কী গো কিসের শব্দ হলো ।
বল্টু : খাট থেকে আমার জামাপ্যান্ট পড়ে গিয়েছিল ।
স্ত্রী : কিন্তু জামা-প্যান্ট পড়লে এত জোরে তো শব্দ হওযার কথা না ।
বল্টু : আসলে জামা-প্যান্টএর ভিতরে আমিও ছিলাম।

ইয়াং লেডি টিচার

বাসে এক ইয়াং লেডি টিচার দাড়ে যাচ্ছিলো। এক বাচ্ছা টিচার কে দেখে ঝটপট দাঁড়িয়ে বলল।
বাচ্ছাঃ- ম্যাডাম আপনি আমার জায়গায় বসুন। ম্যাডাম বাচ্ছার গালে ঠাস করে একটা থাপ্পর লাগে দিলো।
বাচ্ছাঃ-আবছোস করে বলল। কেয়া জামান আগেয়া? আজ কাল গুরুজন কে শ্রদ্ধা করার পরিনাম কি এই? বলতে বলে আবার বাপের কোলে বসে পড়লো।

নামের পদবি।

১ম জনঃ” ভাই আপনার নাম কি?
২য় জনঃ” হরিপদ পাল । আপনার নাম কি?
১ম জনঃ ” নিতাই হালদার ।
৩য় জনকে লক্ষ্য করে ১ম জন বললঃ “ভাই আপনার নাম কি?
৩য় জনঃ ” আমার নাম গোপাল চন্দ্র গুন ।
৩য় জন মাঝিকে লক্ষ্য করে বললঃ “এই তোমার নাম কি?
মাঝিঃ ” আমার নাম রহিম উদ্দিন বৈঠা ।
২য় জনঃ ” তোমার নামের এই পদবিতো আগে শুনিনি ।
মাঝিঃ ” ছিলো না, তবে অহন হইছে কারণ আপনারা একজন পাল ধরছেন, একজন হাল ধরছেন, আর একজন গুন টানছেন, অহন লগি আর বৈঠা না হইলে নৌকা চলবো কেমন?