Yasin Hossain

Author's posts

মৌমাছিটা বৌয়ের ইয়ে’তে

এক রাতে এক দম্পতি সেক্স করছিল। এসময় তাদের ঘরে একটা মৌমাছি ঢুকে পড়ল। জামাই বউয়ের ইয়ে’তে মাল ছেড়ে ইয়ে বার করতে হঠাৎ করে মৌমাছিটা বৌয়ের ইয়ে’তে ঢুকে পড়ল। জামাই মহা চিন্তিত হয়ে বৌকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেল। ডাক্তার তাদের কথা মন দিয়ে শুনে কিছুক্ষন চিন্তা করে করে বলল, ‘হুম, ব্যাথা না দিয়ে আপনার স্ত্রীর ইয়ে থেকে মৌমাছিটা বের করার একটাই উপায় আছে। আমি আমার ইয়ে মধু মাখিয়ে আপনার স্ত্রীর ইয়ে’তে ঢুকাবো আর বের করবো, সেই মধুর নেশায় মৌমাছিও বের হয়ে আসবে।’
উপায় না দেখে স্বামী তাতেই নিমরাজি হলো। ডাক্তার তার ইয়ে’তে মধু মাখিয়ে বৌ’টার ইয়ে’তে ঢুকিয়ে থাপ দিতে লাগল। আস্তে আস্তে কয়েকটা থাপের পর ডাক্তার বলল, ‘মৌমাছিটা মনে হয় গন্ধ পায় নি, আরেকটু ভেতরে ঢুকাই’ বলে ডাক্তার আরো জোরে জোরে থাপ দিতে লাগল। মেয়েটা এবার বেশ উত্তেজনা আর সুখ বোধ করতে লাগল। সে শীৎকার দেয়া শুরু করল, ‘ওহহহহ! ডাক্তার… আআআহহহ!!’
গভীর মনোযোগের সাথে থাপাতে থাকা ডাক্তারের চেহারাতেও এবার যৌনত্তেজনার ভাব ফুটে উঠল। সে এবার মেয়েটার মাই দুটো ধরে চেপে থাপাতে লাগল।
এই দৃশ্য দেখে জামাই আর সহ্য করতে পারলো না। ‘একি! করছেন কি আপনি ডাক্তার?!’
‘প্ল্যান বদল, মৌমাছি ব্যাটাকে চুবিয়ে মারব’ ডাক্তারের জবাব।

Sex করার সৌভাগ্য

শিক্ষক আর অভিভাবক এর মধ্যে কথপোকথন …
শিক্ষকঃ আপনার ছেলেকে ভদ্রতা শিখান!
অভিভাবকঃ কেন স্যার? কি হয়েছে?
শিক্ষকঃ রেজিষ্ট্রেশন ফরম-এর (Sex) কলামে আপনার ছেলে লিখেছে … ‘আরে সেক্স করার সৌভাগ্য এখনও আমার হয় নাই!! তাই হাত মাইরাই কাম চালাই!’
এইটা শুইনা অভিভাবক তো পুরা কনফিউসড্!! শিক্ষক তার ছেলেরে ভদ্রতা শিখাইতে কইলো নাকি সেক্স শিখাইতে কইলো?? ওরে লুল!

বাংলা চটি

দুই বন্ধুর কথোপকথন…
১ম বন্ধুঃ কি বন্ধু আমার কাছে বাংলা চটি আছে পরবি?
২য় বন্ধুঃ না আমার কাছে বিদেশি চটি আছে।
১ম বন্ধুঃ তুই তো ইংরেজি জানিশ না তাহলে বিদেশী চটি কিভাবে পরিশ?
২য় বন্ধুঃ বিদেশী চটি পরতে ইংরেজি জানা লাগে না, পরলেই হয়।
১ম বন্ধুঃ কই তোর বিদেশী চটি?
২য় বন্ধুঃ আমার পায়ে ।

স্বামীর সোনা দানা

একদিন রিক্সায় করে স্বামী এবং স্ত্রী বেড়াইতে যাইতেছিল। হঠাৎ চাকু হাতে এক ছিনতাইকারী এসে তাদের ধরল…
ছিনতাইকারিঃ আপনাদের কাছে সোনা দানা যা কিছু আছে দিয়া দেন।
মহিলাঃ আমার কাছে সোনা দানা কিছুই নাই। পাশে যে লোকটিকে দেখছেন উনি আমার স্বামী, উনার কাছে একটা সোনা আর দুইটা দানা আছে, কোন কাজের না, লইয়া যাইতে পারেন।

স্বামী-স্ত্রীর আম জাম খাওয়া

এক দম্পতি রাতের ট্রেনে বেড়াতে যাচ্ছেন। ফার্স্টক্লাস বগি। দুতলা সিটের উপরের তলার টিকেট কেটেছেন। রাত দশটায় ট্রেন ছাড়ল। স্বামী-স্ত্রী দুজনেই তাদের সিটে উঠে বসলেন। নিচের সিটে আরেক ভদ্রলোক বসেছেন। রাত একটু গভীর হতেই সবাই নিজ নিজ সিটে শুয়ে পড়ল। দম্পতি শুয়ে শুয়ে গল্প করতে করতে এক সময় শারীরিকভাবে উত্তেজিত হয়ে পড়লেন। স্ত্রী কাপড়-চোপড় খুলতে উদ্দত হলে স্বামী বাধা দিয়ে বললেন, ‌”না, তুমি আহ্, উহ্ শব্দ কর। এটা বাসা না; ট্রেন। আমরা কী করছি সবাই বুঝে ফেলবে।”
স্ত্রী আহত কণ্ঠে বলল “তাহলে? আজ আমাদের হবে না?” “হবে। যদি তুমি আহ্, উহ্ শব্দ না করে আম জাম বল তাহলে হবে। ট্রেনের কেউ সন্দেহ করবে না।”
“ঠিক আছে, তা-ই হবে।” দুজনেই গভীর রাত পর্যন্ত ফুর্তি করলেন। স্ত্রী আহ্, উহ্ না করে আম জাম বলে তার আনন্দ প্রকাশ করলেন। সকালে স্বামী ঘুম থেকে উঠে নিচে নেমে নিচের সিটের ভদ্রলোককে ভদ্রতা করে জিজ্ঞেস করলেন, “ভাই, রাতে ভাল ঘুম হয়েছে?” ভদ্রলোক হতাশ কণ্ঠে বললেন, “ভাই ঘুম ভাল হবে কীভাবে বলুন? আপনারা স্বামী-স্ত্রী সারা রাত আম জাম খেলেন আর সকল রস আমার উপর ফেললেন!”