Mizanur Rahman

রহস্যটা অবশ্যই চেহারায়। কারোর চেহারা'র প্রতিচ্ছবি মিথ্যুকের মত। তারা নির্ভেজাল সত্য হলেও নিন্ধুকের কাছে মিথ্যাই মনে হয়.... মিজান হয়তো এমনটাই।

Most commented posts

  1. লোভে সদরঘাট :) — 7 comments
  2. ফাজিল ছেলে — 5 comments
  3. স্ত্রী ভক্ত — 5 comments
  4. চক্রে বেশামাল — 3 comments

Author's posts

চক্রে বেশামাল

একবার এক মহিলা মারা গেছেন। লাশ নিয়ে যাচ্ছেন তার স্বামী। স্বামীর পিছনে একটি কুকুর, এর পিছনে কয় এক হাজার লোক। এক লোক এসে স্বামীকে জিজ্ঞাসা করলো যে,
–কি হইছে ভাই…এত লোকজন কেন?
–আমার বউ মারা গেছে
— সরি, তো কিভাবে মারা গেল?
–ওইযে কুকুরটা দেখতে পাচ্ছেন এর কামড় এ
— ভাই আমারে একটু ধার দিবেন আপনার কুকুরটা।
— ঠিক আছে তাইলে লাইন এর পিছনে গিয়া সিরিয়াল দেন।

লোভে সদরঘাট :)

বালকঃ আই লাভ ইউ।
বালিকাঃ কি করতে পারবা আমার জন্য?
বালকঃ তাজমহল বানাবো।
বালিকাঃ কোথাকার রাজা তুমি?
বালকঃ আমি আমার মনের রাজা!
বালিকাঃ ও, ফকিন্নি মার্কা রাজা!!!
বালকঃ অবহেলা করো না বালিকা, হয়তো আমার কাছে আমার বন্ধুর মত গাড়ি নেই, বড় ঘর নেই; কিন্তু তোমাক মাথায় নিয়ে ঘুরাবো, এই বুকে রাখব তোমায়,

বালিকাঃ আচ্ছা । তোমার বন্ধুর নাম্বার দাও।
বালকঃ বন্ধুর নাম্বার দিয়া কি করবা?
বালিকাঃ তুমি না আমায় ভালোবাসো?
বালকঃ খুব!
বালিকাঃ চাওনা আমি সুখে থাকি?
বালকঃ অবশ্যই!!!

বালিকাঃ এ জন্যে তোমার বন্ধুকেই আমারচাই –। যার এত কিছু আছে, তার কাছে তো সুখেই থাকার কথা।
বালকঃ ( মলিন মুখে) এই নাও।
বালিকাঃ থ্যাঙ্কু – বাবু ।বাইই।
বালকঃ দোস্ত অপারেশন সাকসেস। তোর নাম্বার নিয়া নিছে, অপেক্ষায় থাক – মিসড কল, আসলেই ব্যাক করবি।

দোস্তঃ থ্যাঙ্ক ইউ দোস্ত, এই গরিবের মহা উপকার করলি – কিচ্ছু না দিতে পারলেও
দোয়া দিমু 🙂

জটিল ভাব!!!

প্রথম ইঁদুর: জানিস, সেদিন আমি এক বোতল ইঁদুর মারার বিষ খেয়ে ফেলেছি, অথচ আমার কিছুই হয়নি।

দ্বিতীয় ইঁদুর: কিছুদিন আগে আমি একটা ফাঁদে আটকা পড়ে গেছিলাম।
ফাঁদটা ভেঙে বেরিয়ে এসেছি।

তৃতীয় ইঁদুর: তোরা গল্প কর, আমি আজ উঠি।
বাড়ি ফিরে আবার
পোষা বিড়ালটাকে খাবার দিতে হবে।

ফাজিল ছেলে

বাবা ও ছেলের মধো কথোপকথন
ছেলে : বাবা আমি বিয়ে করবো ১৮
বছরের একটি মেয়ে দেখ…..।
বাবা : যদি ১৮ বছরের
মেয়ে না পাই ???
ছেলে:তাহলে.
:
:
:
:
:
:
:
:
৯ বছরের ২টা হলেও
চলবে।
বাবা : হারামজাদা কি বললি……!?!

স্ত্রী ভক্ত

একরাতে রাজা আর রানী গল্প করতে করতে কথায় কথায় রানী বলে ফেললেন.. রানীঃ সব স্বামীরাই বউয়ের কথা শোনে । রাজা রানীর কথায় একমত হলেন না । তখন তারা একে অপরের সাথে তর্ক করতে শুরু করে দিল ।এক পর্যায় রাজা রানীকে বললেন রাজাঃ ঠিক আছে কালই প্রমাণ হয়ে যাবে কে কার কথা শোনে । পরের দিন রাজ্যে ঘোষণা করা হল “সব বিবাহিত প্রজাদের জন্য রাজা এক বিশেষ পুরস্কারের ব্যবস্থা করেছেন” তখন সব বিবাহিত প্রজার হুড়োহুড়ি দিয়ে রাজপ্রসাদের সামনে হাজির হলো । রাজদরবারের সামনে দুইটা সাইনবোর্ড লাগানো হলো ১টা যারা বউয়ের কথা শোনে তাদের লাইন আরেকটা যারা বউয়ের কথা শোনে না তাদের লাইন । তখন সবাই ঠেলাঠেলি করে যারা বউয়ের কথা শোনে সেই লাইনে গিয়ে দাড়ালো । কিন্তু বল্টু বেচারা যারা বউয়ের কথা শোনে না সেই লাইনে গিয়ে দাড়ালো । রাজা হেরে গিয়েও একদিক থেকে খুশি হলেন যাক রাজ্যে এক বান্দা তো আছে যে বউয়ের কথা শোনে না । তখন রাজা কৌতুলি হয়ে বল্টুকে জিজ্ঞাসা রাজাঃ কি ব্যাপার তুমি এই লাইনে এসে দাড়ালে কেনো ? তখন বল্টু বললো……….. .. “আমার বউ আমাকে বেশি হুড়োহুড়ির মধ্যে যেতে মানা করেছে”