হাসুন প্রান ভরে!
Most commented posts
- শরীরের বর্ণনা — 116 comments
- প্রথমে চুমু দিন — 63 comments
- আমার নিচে ও ছিল — 58 comments
- দুধ খাই না — 54 comments
- এক বউ দুই স্বামী — 42 comments
Nov 09
প্রথম দিন ডেট সেরে বান্ধবীকে রাতের বেলা বাড়ি পৌঁছে দিতে এসেছে বাবু। দরজার পাশে দেয়ালে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে বললো সে, ‘সোনা, একটা চুমো খেতে দাও আমাকে।’
‘কী? তুমি পাগল হলে? এখানে দাঁড়িয়ে না না না!’
‘আরে কেউ দেখবে না। এসো, একটা চুমো।’
‘না না, খুব ঝামেলা হবে কেউ দেখে ফেললে।’
‘আরে জলদি করে খাবো, কে দেখবে?’
‘না না, কক্ষণো এভাবে আমি চুমো খেতে পারবো না।’
‘আরে এসো তো, আমি জানি তুমিও চাইছো — খামোকা এমন করে না লক্ষ্মী!’
এমন সময় দরজা খুলে গেলো, বান্ধবীর ছোট বোন ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে। চোখ ডলতে ডলতে সে বললো, ‘আপু, বাবা বলেছে, হয় তুমি চুমো খাও, নয়তো আমি চুমো খাই, নয়তো বাবা নিজেই নিচে নেমে এসে লোকটাকে চুমো খাবে — কিন্তু তোমার বন্ধু যাতে আল্লার ওয়াস্তে ইন্টারকম থেকে হাতটা সরায়।’
Nov 09
স্বৈরশাসক ভিলেজবাডি একবার ছুটিতে যাবেন থাইল্যান্ডে ফূর্তি করতে। কিন্তু তাঁর বেগম ফার্স্ট লেডি ইলুমিনুকে একা রেখে যেতে ভরসা পাচ্ছিলেন না। শেষে তিনি এক ফন্দি আঁটলেন, একটা ছোট্ট গিলোটিন ফিট করে গেলেন ইলুমিনুর ওখানে। তাঁর অবর্তমানে কোন হতভাগা সেখানে প্রবেশের অপচেষ্টা করলেই কচুকাটা।
থাইল্যান্ডের সৈকতে হপ্তাখানেক ফূর্তি সেরে দেশে ফিরলেন ভিলেজবাডি। এয়ারপোর্টে তাৎকে স্বাগত জানাতে হাজির মন্ত্রীসভার সব সদস্য।
ভিলেজবাডি প্লেন থেকে নেমেই হুকুম ঝাড়লেন, “প্যান্ট খোলো। সবাই। এখুনি।”
সবাই ভয়ে ভয়ে প্যান্ট খুললো। সবার প্রত্যঙ্গ কাটা পড়েছে, শুধু উপরাষ্ট্রপতি হানিমিল্ক বাদে।
ভিলেজবাডি খুব একচোট বকাবকি করলেন সবাইকে। “নালায়েক! নমকহারাম!”
সবাই মাথা নিচু করে রইলো।
ভিলেজবাডি হানিমিল্ককে জড়িয়ে ধরলেন। “বন্ধু! তুমিই আমার একমাত্র বন্ধু। বাকি সব শুয়োর। বলো বন্ধু, কিছু বলো!”
হানিমিল্ক জড়িয়ে জড়িয়ে কী যেন বললেন, বোঝা গেলো না। ভিলেজবাডি এবার হানিমিল্কের মুখ খুলে দেখলেন, তার জিভ কাটা পড়েছে।
Nov 09
মিস্টার অ্যান্ড মিসেস রবিনসন ক্রুসো জাহাজডুবি হয়ে কয়েক বছর ধরে একটা দ্বীপে আটকা পড়ে আছে।
একদিন ভোরে তারা দেখতে পেলো, সৈকতে এক সুদর্শন যুবক অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে, গায়ে নাবিকের পোশাক। সুস্থ হয়ে উঠে যুবক জানালো, তারও জাহাজডুবি হয়েছে। ওদিকে মিসেস ক্রুসো প্রথম দর্শনেই এই যুবকের প্রেমে পড়ে গেছে। কয়েকদিন পর সুযোগ বুঝে ঐ যুবককে প্রেম নিবেদন করলো সে।
কিন্তু রবিনসন আশেপাশে যতক্ষণ আছে, কোন কিছু করবার সুযোগ তাদের নেই। নাবিক যুবক রবিনসনকে পরামর্শ দিলো, সৈকতে একটা ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করা হোক। সে আর ক্রুসো ওতে চড়ে পাহারা দেবে, জাহাজ দেখতে পেলে পতাকা দিয়ে সংকেত দেবে। ক্রুসোর বেশ মনে ধরলো বুদ্ধিটা। বাঁশ দিয়ে একটা উঁচু ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করলো তারা।
পরদিন প্রথমে পাহারা দেয়ার পালা নাবিকের। সে টাওয়ারে চড়লো, নিচে ক্রুসো আর তার বউ গেরস্থালি কাজ করতে লাগলো। কিছুক্ষণ পরই যুবক চেঁচিয়ে উঠলো, ‘ছি, ক্রুসো ভাই! দিনে দুপুরেই ভাবীর ওপর এভাবে চড়াও হয়েছেন। ছি ছি ছি।’ ক্রুসো নারকেল কুড়োচ্ছিলো, সে বিব্রত হয়ে ওপরে তাকিয়ে বললো, ‘কী যে বলো, আমি কোথায়, আর ও কোথায়!’
যুবক চোখ কচলে বললো, ‘ওহহো, দুঃখিত, আমার যেন মনে হলো … সরি ভাই।’ কিন্তু ঘন্টাখানেক পর আবার চেঁচিয়ে উঠলো সে, ‘না, এবার আর কোন ভুল নেই। কী ভাই, একটু অন্ধকার হতে দিন না! এভাবে জঙলিদের মতো সক্কলের সামনে … ছি ছি ছি।’
ক্রুসো আগুন ধরাচ্ছিলো, সে চটেমটে বললো, ‘চোখের মাথা খেয়েছো নাকি ছোকরা, কী দেখতে কী দেখছো!’
যুবক খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে মাথা নেড়ে লজ্জিতভাবে হাসলো। ‘ইয়ে, দুঃখিত, কিন্তু মনে হলো পষ্ট দেখলাম …।’
কিছুক্ষণ বাদে যুবকের পাহারা দেয়ার পালা শেষ হলো, এবার ক্রুসো চড়লো টাওয়ারে। কিছুক্ষণ টাওয়ারে পায়চারি করে ক্রুসোর চোখ পড়লো নিচে। সে খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে আপনমনে বললো, ‘আরে, কী তামশা, ওপর থেকে দেখলে তো মনে হয়, সত্যি সত্যি নিচে ওরা ওসব কিছু করছে!’
Nov 09
আরব মুল্লুকে বেড়াতে গেছে তিন ট্যুরিস্ট।
মরুভূমিতে পথ হারিয়ে দিন তিনেক ঘোরাঘুরি পর একদিন এক মরূদ্যানের সামনে হাজির হলো তারা। সেখানে শুধু মেয়ে আর মেয়ে, সবাই স্বল্পবসনা এবং সুন্দরী। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই গোবদাগাবদা চেহারার কয়েকজন মহিলা এসে তাদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেলো আলিশান এক প্রাসাদের ভেতর। সেখানে জোব্বাপরা এক আরব শেখ বসে গড়গড়ায় তামাক খাচ্ছে, তাকে ঘিরে আছে অপরূপ সুন্দরী কিছু যুবতী।
গড়গড়া নামিয়ে শেখ বললো, ‘আমি শেখ অমুক। এটা আমার মুল্লুক, এখানে যারা ভুল করে ঢুকে পড়ে, তাদের আমি কঠিন শাস্তি দিই।’ প্রথমজনকে জিজ্ঞেস করলো সে, ‘বলো, কী করো তুমি?’
প্রথম ট্যুরিস্ট জবাব দিলো, ‘আমি একজন পুলিশ।’
শেখ হাততালি দিলো। দুই রূপসী সামনে এসে দাঁড়ালো। শেখ হুকুম করলো, ‘যাও, এর যন্ত্রটাকে গুলি করে ঝাঁঝরা করে দাও।’ তারপর দ্বিতীয়জনকে জিজ্ঞেস করলো সে, ‘বলো, তুমি কী করো?’
দ্বিতীয় ট্যুরিস্ট জবাব দিলো, ‘আমি একজন দমকলকর্মী।’
শেখ হাততালি দিলো। আরো দুই রূপসী সামনে এসে দাঁড়ালো। শেখ হুকুম করলো, ‘যাও, এর যন্ত্রটাকে পুড়িয়ে ছাই করে দাও।’ তারপর শেষজনকে জিজ্ঞেস করলো সে, ‘বলো, কী করো তুমি?’
শেষ ট্যুরিস্ট দাঁত বের করে জবাব দিলো, ‘আমি একজন ললিপপ বিক্রেতা।’
Nov 09
গলফ খেলতে গেছে টিনা।
সাঁই করে ব্যাট চালালো সে। তারপর দেখতে পেলো, তার টার্গেটের কিছুটা দূরে এক লোক হঠাৎ কোমরের নিচটা চেপে ধরে শুয়ে পড়লো।
‘নিশ্চয়ই আমার বলটা ওর ওখানটায় গিয়ে লেগেছে!’ আঁতকে উঠলো সে। তারপর ছুটে গেলো সেখানে।
দেখা গেলো, লোকটা কোঁকাচ্ছে সমানে, কোমরের নিচটায় হাত চেপে রেখেছে সে।
টিনা বললো, ‘ভয় পাবেন না, আমি জানি কী করতে হবে। খুব ব্যথা করছে?’
লোকটা কোনমতে বললো, ‘হ্যাঁ।’
টিনা তখন এগিয়ে গিয়ে, বেচারার প্যান্ট খুলে, মিনিট দশেক ম্যাসেজ করে দিলো। তারপর বললো, ‘এখন কেমন বোধ করছেন?’
লোকটা বললো, ‘দারুণ, কিন্তু বুড়ো আঙুলটায় এসে বল লেগেছে তো, সাংঘাতিক ব্যথা করছে।’