হাসুন প্রান ভরে!
Most commented posts
- শরীরের বর্ণনা — 116 comments
- প্রথমে চুমু দিন — 63 comments
- আমার নিচে ও ছিল — 58 comments
- দুধ খাই না — 54 comments
- এক বউ দুই স্বামী — 42 comments
Nov 10
বাবুর বড় বিপদ, ২৫ ইঞ্চি দীর্ঘ প্রত্যঙ্গ নিয়ে গাড্ডায় পড়েছে সে। কোনও মেয়েকে সে ঠিক খুশি করতে পারে না, আবার এই আকৃতি নিয়ে তার নিজেরও নানা হাঙ্গামা। একদিন জঙ্গলে এক দরবেশ বাবার আস্তানায় ধর্ণা দিলো সে। তার সমস্যার কথা খুলে বলে কাকুতিমিনতি করে জানালো, বাবা যদি কোনোভাবে ২৫ ইঞ্চি থেকে তাকে ১০-এ নামিয়ে আনতে পারেন, সে সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকবে।
দরবেশবাবা মিনিট পাঁচেক চোখ বুঁজে ধ্যান করে বললেন, “এখান থেকে সোজা উত্তর দিকে বনের এভতর পাঁচশ কদম হাঁটলে একটা কুয়ো পাবি। ওখানে বাস করে এক মাদী ব্যাং, কিন্তু মানুষের জবানে কথা বলে। তাএক শুধাবি তোকে সে বিয়ে করতে চায় কি না। যদি উত্তরে না বলে, ৫ ইঞ্চি কমে যাবে। এখন যা বেটা। হক মাওলা!”
বাবু ৫০০ কদম এগিয়ে কুয়ো খুঁজে পেলো। ভেতরে উঁকি দিয়ে দেখলো, বাস্তব, একটা ব্যাং বসে। সে গলা খাঁকরে শুধালো, “ইয়ে ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”
বাবু টের পেলো, ২০-এ নেমে গেছে সে। কিন্তু এতেও অসুবিধা হবে ভেবে সে আবারো জিজ্ঞেস করলো, “ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
আবারও গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”
বাবু ১৫-তে নেমে এলো।
উল্লসিত বাবু আবারো জিজ্ঞেস করলো, “বলি ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
এবার উত্তর এলো, “এক কথা কতবার বলবো তোকে ব্যাটা হারামজাদা? না, না, না!”
Nov 10
রোমেল আর তার বউ গলফ খেলা শিখতে গেছে এক পোড়খাওয়া গলফারের কাছে। প্রথমে রোমেলের পালা। কষে বলের ওপর ক্লাব চালালো সে। বল গিয়ে পড়লো ১০০ গজ দূরে।
“উঁহু, এভাবে নয়।” এদিক ওদিক মাথা নাড়লো গলফার। “এমনভাবে ক্লাবটাকে আঁকড়ে ধরুন, যেন স্ত্রীর বুক চেপে ধরেছেন।”
এই পরামর্শ কাজে লাগিয়ে ক্লাব হাঁকালো রোমেল। এবার বল গিয়ে পড়লো ৩০০ গজ দূরে। সন্তুষ্ট হয়ে এবার রোমেলের বউকে শেখাতে বসলেন গলফার।
“কিছু মনে করবেন না ম্যাডাম, ক্লাবটাকে এমনভাবে পাকড়াও করুন, যেন আপনার স্বামীর ঐ প্রত্যঙ্গটি চেপে ধরেছেন। তারপর কষে হিট করুন।”
রোমেলের বউ হিট করলো, বল গিয়ে পড়লো ১০ গজ দূরে।
গলফার বললেন, “হুম, মন্দ নয়। এবার এক কাজ করুন, ক্লাবটাকে মুখ থেকে নামিয়ে হাত দিয়ে ধরে আবার মারুন তো দেখি!”
Nov 10
চার তরুণী নান এক কনভেন্টে যোগ দিতে চাইছে।
মাদার সুপিরিয়র বললেন, ‘তার আগে তোমাদের পরীক্ষা নেওয়া হবে। সবাই এক লাইনে দাঁড়াও।’
সবাই লাইনে দাঁড়ানোর পর তিনি প্রথম নানকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘বাছা, তুমি কি কখনও কোনও পুরুষের সেই প্রত্যঙ্গ স্পর্শ করেছ? করে থাকলে নিজের শরীরের কোন অঙ্গ দিয়ে স্পর্শ করেছ?’
লজ্জিত মুখে প্রথম নান বলল, ‘আঙুল দিয়ে, মাদার।’
মাদার সুপিরিয়র পবিত্র পানির একটি বাটি এগিয়ে দিলেন। ‘তোমার আঙুল এ পানিতে ডোবাও, সব পাপ ধুয়ে ফেল, পবিত্র হয়ে এসো আমাদের কনভেন্টে।’
প্রথম নান আঙুল পানিতে ডুবিয়ে কনভেন্টে ঢুকে গেল।
এবার মাদার সুপিরিয়র দ্বিতীয় নানকে বললেন, ‘কি বাছা, তুমিও স্পর্শ করেছ নাকি? স্পর্শ করে থাকলে নিজের শরীরের কোন অঙ্গ দিয়ে স্পর্শ করেছ?’
লজ্জিত মুখে দ্বিতীয় নান বললো, ‘হাত দিয়ে, মাদার।’
যথারীতি মাদার সুপিরিয়র পবিত্র পানির বাটি এগিয়ে দিলেন, হাত ধুয়ে পাপমুক্ত হয়ে দ্বিতীয় নান কনভেন্টে প্রবেশ করল।
এমন সময় চতুর্থ নান তৃতীয় নানকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে সামনে এগিয়ে এল। মাদার অবাক হয়ে বললেন, ‘ও কি, বাছা, ঈশ্বরের পথে অত তাড়া কিসের?’
চতুর্থ নান বলল, ‘উঁহু, মাদার, ও এই পানিতে বসে পড়ার আগেই আমি কুলি করতে চাই।’
Nov 10
মিস্টার অ্যান্ড মিসেস চৌধুরী পার্টিতে গেলেন, বাসা সামলানোর দায়িত্ব দিয়ে গেলেন কাজের ছেলে জুম্মনকে। পার্টিতে ঘন্টাখানেক কাটিয়ে বিরক্ত হয়ে মিসেস চৌধুরী ফিরে এলেন, মিস্টার চৌধুরী রয়ে গেলেন সামাজিকতার খাতিরে।
বাসায় ফিরে এসে মিসেস চৌধুরী জুম্মনকে খুঁজে পেলেন ডাইনিং রুমে। তিনি খানিকক্ষণ উসখুস করে জুম্মনকে ডেকে নিয়ে গেলেন নিজের বেডরুমে।
‘জুম্মন, আমার শাড়িটা খোল।’ হুকুম করলেন তিনি।
জুম্মন কোন কথা না বলে হুকুম তামিল করলো।
‘এবার আমার ব্লাউজ আর ব্রেসিয়ার খোল।’ বললেন মিসেস চৌধুরী।
জুম্মন সেটাও পালন করলো।
এবার মিসেস চৌধুরী নিচু গলায় বললেন, ‘আমার পেটিকোটটা খোল জুম্মন।’
জুম্মন খুললো।
মিসেস চৌধুরী জুম্মনের চোখে চোখ রেখে বললেন, ‘আর কোনদিন যদি দেখি আমার জামাকাপড় গায়ে দিয়ে বসে আছিস, কানে ধরে বাসা থেকে বের করে দেবো।’
Nov 10
মুখোশ পার্টিতে যাবে রোমেল আর তার বউ।
রোমেলের বউ শেষ মিনিটে বললো, সে যাবে না, তার মাথা ধরেছে। রোমেল একটা স্পাইডারম্যানের মুখোশ পরে বেরিয়ে গেলো একাই। ঘন্টাখানেক পর রোমেলের বউ মত পাল্টে একটা মুখোশ পরে নিয়ে পার্টিতে গেলো, একা একা রোমেল কী করে বেড়ায় দেখতে।
পার্টিতে গিয়ে সে দেখলো স্পাইডারম্যানের মুখোশের চারপাশে অনেক মহিলা, জমিয়ে আড্ডা মারছে রোমেল। চটে মটে রোমেলের বউও সেই ভিড়ে গিয়ে জুটলো, তারপর এক এক করে মহিলাকে হটিয়ে দিয়ে রোমেলকে দখল করলো সে। নির্জনে রোমেল তার কানে কানে কুপ্রস্তাব দিলো। মনে মনে চটে গিয়ে রাজি হলো রোমেলের বউ। ঘন্টাখানেক আদরসোহাগের পর রোমেলকে পার্টিতে রেখেই বাড়িতে ফিরে এলো সে।
গভীর রাতে ক্লান্ত রোমেল বাড়িতে ফিরলো।
তার বউ চিবিয়ে চিবিয়ে জানতে চাইলো, পার্টি কেমন হয়েছে। রোমেল বললো, ‘আরে ধ্যুৎ, খুব বোরিং। আমি আর আমার কয়েকজন বন্ধু কোণার ঘরে বসে তাস খেলেছি।’
‘তাই? কোন মজা হয়নি পার্টিতে?’
‘একদম না। তবে যে ব্যাটাকে আমার মুখোশটা ধার দিয়েছিলাম, ঐ শালা খুব মজা লুটেছে।’