হাসুন প্রান ভরে!
Most commented posts
- শরীরের বর্ণনা — 116 comments
- প্রথমে চুমু দিন — 63 comments
- আমার নিচে ও ছিল — 58 comments
- দুধ খাই না — 54 comments
- এক বউ দুই স্বামী — 42 comments
Nov 14
এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে রাগতভাবে বলছে,”আর একটা ফালতু কথা বলবি,থাপ্পড় দিয়ে তোর ৬৪ দাতঁ ফেলে দেবো।”
সেটা শুনে তাদের আরেকটা বন্ধু বলে উঠল, “দুস্তো,আগে জানতাম,মানুষের দাত থাকে খুব বেশি হলে ৩২ টা,আর তুই কিনা তাকে বলছিস,”থাপ্পড় দিয়ে তোর ৬৪ দাতঁ ফেলে দেবো???”
তখন ১ম বন্ধু ৩য় জনকে বলল,”আমি আগেই জানতাম তুই মাঝখানে এসে নাক গলাবি,তাই তোরটা সহ হিসাব করে বলেছি।”
Nov 14
তোতা পাখি কেনার জন্যে এক ক্রেতা সুন্দর একটা পাখির দোকানে গেলেন।
ভাই, ভাল একটা তোতা পাখি দেখান তো।
এটা নিয়ে যান। এই পাখি গান করে, আবৃত্তি করে, এমনকি গ্রবন্ধও কিছু-কিছু মুখস্থ করে রেখেছে।
তাই নাকি? তা হলে তো ভালোই। দাম কত?
: ছয় শ’ টাকা।
ঠিক আছে, দেন।
কিন্তু বাড়ি আনার পর তোতা পাখিটা টু শব্দ পর্যন্ত করলো না। তিন সপ্তাহ পার হল, তবুও না। বিরক্ত হয়ে ক্রেতা পাখিটা দোকানে ফেরত নিয়ে গেলেন। কিন্তু মালিক পাখি ফেরত নিবেন না। বললেন, দেখুন, আমি যে পাখিটা দিয়েছিলাম সেটা গান, আবৃত্তি সবই পারত। যেটা ফেরত দিতে এসেছেন এটাতো কথাই বলতে পারেনা। তবু আপনি যখন বলছেন পাখিটা আমি ফেরত নেব, কিন্তু এক শ’ টাকার বেশি দিতে পারবো না।
ক্রেতা বাধ্য হয়ে একশ টাকাতেই পাখি ফেরত দিয়ে দিলেন। দোকান থেকে বের হওয়ার সময় শুনতে পেলেন তোতা পাখিটা বলছে-পাঁচশ টাকার মধ্যে দুইশ কিন্তু আমার!!!
Nov 14
এক সুন্দরী তরুণী পঞ্চাশ তলা উঁচু এক ভবনের ছাদে হাঁটাহাঁটি করতে গিয়ে অসাবধানতাবশত নিচে পড়ে গেল
পড়তে পড়তে দশ তলা পার হয়ে সে যখন ঠিক চল্লিশ তলা পর্যন্ত আসল তখন এক বৃটিশ ভদ্রলোক (!) বারান্দা থেকে হাত বাড়িয়ে তাকে ধরে ফেলল। এভাবে নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পাওয়ায় মেয়েটি খুশিতে আত্মহারা হয়ে অগ্র-পশ্চাত্ বিবেচনা না করেই সিনেমার ডায়লগের মতো গড় গড় করে বলল – আপনি আমার জীবন বাঁচিয়েছেন; কাজেই আমি আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ। আপনার ঋণ শোধ করার জন্য আপনি যা চাইবেন আমি তাই দিব। বলুন আপনি কি চান? বৃটিশ দেখল এ যেন না চাইতেই একেবারে শরবত। কাজেই সে সুযোগের পূর্ণ সদ্ব্যবহার করে বলল, আমি বেশি কিছু চাই না – শুধু তোমাকে চাই। তোমার এই সুন্দর শরীরটা চাই। চল, আমার সাথে বিছানায় চল।
বৃটিশের এ অন্যায় আবদার শুনে বিন্দুমাত্র চিন্তা-ভাবনা না করে তরুণী বলল – ইতর, বদমাশ, জানোয়ার! ভেবেছিস এত সহজ? আমার জীবন বাঁচিয়ে এখন তার বিনিময়ে এই চাইছিস? দরকার নেই আমার এ জীবনের। তোর মতো পাপিষ্ঠের সাথে বিছানায় যাওয়ার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো। ছেড়ে দে আমাকে। ছেড়ে দে …
কাজেই বৃটিশ লোকটা তাকে ছেড়ে দিল এবং সে আবার পড়তে লাগল। পড়তে পড়তে আরো দশ তলা পেরিয়ে সে যখন ত্রিশ তলা পর্যন্ত এল তখন এক আমেরিকান ভদ্রলোক (!) হাত বাড়িয়ে তাকে ধরে ফেলল। আগেরবারের ঘটনা থেকে তরুণীর যথেষ্ট শিক্ষা হয়েছে। কাজেই সে বেশি কিছু না বলে আমেরিকানকে শুধু তার জীবন বাঁচানোর জন্য একটা ধন্যবাদ দিল। কিন্তু আমেরিকানটা বৃটিশটার চেয়েও এক ডিগ্রী বেশি অসভ্য। সে নিজে থেকেই বলল, দেখ মেয়ে আমি এখনও তোমাকে বারান্দা থেকে সরিয়ে নেই নি। তুমি যদি আমার সাথে বিছানায় যেতে রাজি থাক, তাহলেই কেবল তোমাকে আমি সরিয়ে নিব। নইলে কিন্তু দিলাম ছেড়ে।
আমেরিকানের কথা শেষ হওয়ার আগেই তরুণী বলল, পেয়েছিস কি তোরা? মেয়ে দেখলেই ভোগ করতে ইচ্ছে করে? তোদের ঘরে কি মা-বোন নেই? দরকার নেই তোর দয়ার। ছেড়ে দে আমাকে। তোর হাতে যাওয়ার চেয়ে মাটিতে পড়ে মরাও অনেক ভালো। ছেড়ে দে …
কাজেই আমেরিকান লোকটাও তাকে ছেড়ে দিল এবং সে আবার পড়তে লাগল।
পড়তে পড়তে তরুণীটি আরো দশতলা পেরিয়ে গেল – কিন্তু এবার আর কেউ তাকে হাত বাড়িয়ে ধরল না। এই সময় তার একটু আফসোস হতে লাগল। তার মনে হল, ঐ দুজনের কথামতো তাদের সাথে বিছানায় গেলে কি এমন ক্ষতি হতো! অন্তত মারা যাওয়ার চেয়ে সেটাতো খারাপ হতো না! ইস, কেন যে সে ওদের কথায় রাজি হল না! তা হলে তো আর জীবনের আসল আনন্দগুলো উপভোগ করার আগেই বিদায় নিতে হতো না … হায় আর কেউ কি নেই তাকে বাঁচানোর? বিনিময়ে সে এবার সব দিতে রাজি আছে …
এসব ভাবতে ভাবতে সে যখন আরো দশতলা অর্থাত্ মোট চল্লিশ তলা পেরিয়ে ঠিক দশতলা উচুঁতে আসল, ঠিক তখন আরবীয় হুজুর তাকে হাত বাড়িয়ে ধরে ফেললেন। মেয়েটি এবার খুশিতে গদগদ হয়ে বলল – আপনি আমার জীবন বাঁচিয়েছেন! চলুন আমি আপনার সাথে বিছানায় যাব!
মেয়েটির মুখে এরকম নির্লজ্জ কথা শুনে হুজুর হতভম্ব হয়ে গেলেন। নিজের অজান্তেই “আসতাগফিরুল্লাহ” শব্দটা উচ্চারণ করে তিনি মেয়েটিকে হাত থেকে ছেড়ে দিলেন …
Nov 14
দুই বন্ধুর ঝগড়া লেগেছে। রাগে এক বন্ধু অপর বন্ধুকে বলল,
: তুই কি জানিস? তুই তো একটা গাধা।
: তুই কি কোনদিন গাধা দেখেছিস?
: অবশ্যই। এইতো আমার সামনে দাঁড়িয়ে আছে।
Nov 14
নোয়াখালির এক লোক আমেরিকা যাচ্ছিল। প্লেন আফ্রিকা মহাদেশের উপর দিয়ে যাওয়ার সময় বিকল হয়ে সোজা গিয়ে ব্লাস্ট হলো একেবারে গহীন জঙ্গলে। সবাই মারা পরলো।ভাগ্যক্রমে শুধুমাত্র বেচেগেল সেই নোয়াখালির লোকটা। অনেক চেষ্টা করেও পথ খুজে না পেয়ে সে সেই জঙ্গলেই থাকতে শুরু করলো। তারপর অনেক বছর কেটে গেল। নোয়াখালির লোকটি চেহারা চালচলন পুরাপুরি জঙ্গলি হয়ে গেছে। মানুষ হিসাবে তাকে আর চেনা যায় না। ঠিক এসময় আমেরিকার একদল গবেষক ঐ জঙ্গলে গেল কোন এক গবেষনার কাজে এবং ঘটনাক্রমে সেই লোকটি তাদের সামনে পরে গেল। তারা তাকে নতুন ধরনের কোন জন্তু মনে করে সাথেসাথে বেধে নিয়ে এলো সোজা আমেরিকার এক চিরিয়াখানায়। আমেরিকায় বেশ ঢাকঢোল পরে গেল নতুন জন্তুর ব্যাপারে। দলেদলে লোক চিরিয়াখানার তার ঘরের সামনে ভীর করতে লাগলো।এরমধ্যে একজন দুষ্ট লোক তার পেটে একটা খোচা মেরে বসলো। সাথে সাথে সেই নোয়াখালির লোক বলল ” আই কি করছি ।
তার কথা শুনে লোকজন খুবই মজা পেল। জন্তুটার পেটে খোচা মারলে কি যেন বলে দেখি।
তারপর চিরিয়াখানায় যত লোক যায় সবাই ঐ ঘরে গিয়ে তার পেটে একটা করে খোচা মারে আর সে বলে ” আই কি করছি” “আই কি করছি”।
এই অবস্হা চলছিলো। একদিন প্রবাসী এক নোয়াখালির ভদ্রলোক সেই জন্তুটি দেখতে গেল। সবার মতো সেও তার পেটে একটা খোচা মারলো সাথে সাথে শুনলো সেই একই কথা ” আই কি করছি”।
তখন নোয়াখালির প্রবাসী ভ্দ্রলোক বুঝতে পারলো ঘটনা আর বলল, ” শালা, তুই কিছ্ছু করস নই , খালি নোয়াখাল্লাগোর জাত মারছস।