স্যারঃ কি ব্যাপার, তোরা মারামারি করস ক্যা ?
ছাত্রঃ স্যার, ও আমার জান্টুস রে কিস করসে !
স্যারঃ তোর ‘ জান্টুস ‘ কেডা ?
”
”
ছাত্রঃ স্যার, আপনার মেয়ে !
”
”
”
স্যারঃ কি ! ! !
মার ওরে , আরো বেশি কইরা মার ! !
মজা পাইলে লাইক দিন।
Nov 17
স্যারঃ কি ব্যাপার, তোরা মারামারি করস ক্যা ?
ছাত্রঃ স্যার, ও আমার জান্টুস রে কিস করসে !
স্যারঃ তোর ‘ জান্টুস ‘ কেডা ?
”
”
ছাত্রঃ স্যার, আপনার মেয়ে !
”
”
”
স্যারঃ কি ! ! !
মার ওরে , আরো বেশি কইরা মার ! !
মজা পাইলে লাইক দিন।
Nov 14
এক সুন্দরী তরুণী পঞ্চাশ তলা উঁচু এক ভবনের ছাদে হাঁটাহাঁটি করতে গিয়ে অসাবধানতাবশত নিচে পড়ে গেল
পড়তে পড়তে দশ তলা পার হয়ে সে যখন ঠিক চল্লিশ তলা পর্যন্ত আসল তখন এক বৃটিশ ভদ্রলোক (!) বারান্দা থেকে হাত বাড়িয়ে তাকে ধরে ফেলল। এভাবে নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পাওয়ায় মেয়েটি খুশিতে আত্মহারা হয়ে অগ্র-পশ্চাত্ বিবেচনা না করেই সিনেমার ডায়লগের মতো গড় গড় করে বলল – আপনি আমার জীবন বাঁচিয়েছেন; কাজেই আমি আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ। আপনার ঋণ শোধ করার জন্য আপনি যা চাইবেন আমি তাই দিব। বলুন আপনি কি চান? বৃটিশ দেখল এ যেন না চাইতেই একেবারে শরবত। কাজেই সে সুযোগের পূর্ণ সদ্ব্যবহার করে বলল, আমি বেশি কিছু চাই না – শুধু তোমাকে চাই। তোমার এই সুন্দর শরীরটা চাই। চল, আমার সাথে বিছানায় চল।
বৃটিশের এ অন্যায় আবদার শুনে বিন্দুমাত্র চিন্তা-ভাবনা না করে তরুণী বলল – ইতর, বদমাশ, জানোয়ার! ভেবেছিস এত সহজ? আমার জীবন বাঁচিয়ে এখন তার বিনিময়ে এই চাইছিস? দরকার নেই আমার এ জীবনের। তোর মতো পাপিষ্ঠের সাথে বিছানায় যাওয়ার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো। ছেড়ে দে আমাকে। ছেড়ে দে …
কাজেই বৃটিশ লোকটা তাকে ছেড়ে দিল এবং সে আবার পড়তে লাগল। পড়তে পড়তে আরো দশ তলা পেরিয়ে সে যখন ত্রিশ তলা পর্যন্ত এল তখন এক আমেরিকান ভদ্রলোক (!) হাত বাড়িয়ে তাকে ধরে ফেলল। আগেরবারের ঘটনা থেকে তরুণীর যথেষ্ট শিক্ষা হয়েছে। কাজেই সে বেশি কিছু না বলে আমেরিকানকে শুধু তার জীবন বাঁচানোর জন্য একটা ধন্যবাদ দিল। কিন্তু আমেরিকানটা বৃটিশটার চেয়েও এক ডিগ্রী বেশি অসভ্য। সে নিজে থেকেই বলল, দেখ মেয়ে আমি এখনও তোমাকে বারান্দা থেকে সরিয়ে নেই নি। তুমি যদি আমার সাথে বিছানায় যেতে রাজি থাক, তাহলেই কেবল তোমাকে আমি সরিয়ে নিব। নইলে কিন্তু দিলাম ছেড়ে।
আমেরিকানের কথা শেষ হওয়ার আগেই তরুণী বলল, পেয়েছিস কি তোরা? মেয়ে দেখলেই ভোগ করতে ইচ্ছে করে? তোদের ঘরে কি মা-বোন নেই? দরকার নেই তোর দয়ার। ছেড়ে দে আমাকে। তোর হাতে যাওয়ার চেয়ে মাটিতে পড়ে মরাও অনেক ভালো। ছেড়ে দে …
কাজেই আমেরিকান লোকটাও তাকে ছেড়ে দিল এবং সে আবার পড়তে লাগল।
পড়তে পড়তে তরুণীটি আরো দশতলা পেরিয়ে গেল – কিন্তু এবার আর কেউ তাকে হাত বাড়িয়ে ধরল না। এই সময় তার একটু আফসোস হতে লাগল। তার মনে হল, ঐ দুজনের কথামতো তাদের সাথে বিছানায় গেলে কি এমন ক্ষতি হতো! অন্তত মারা যাওয়ার চেয়ে সেটাতো খারাপ হতো না! ইস, কেন যে সে ওদের কথায় রাজি হল না! তা হলে তো আর জীবনের আসল আনন্দগুলো উপভোগ করার আগেই বিদায় নিতে হতো না … হায় আর কেউ কি নেই তাকে বাঁচানোর? বিনিময়ে সে এবার সব দিতে রাজি আছে …
এসব ভাবতে ভাবতে সে যখন আরো দশতলা অর্থাত্ মোট চল্লিশ তলা পেরিয়ে ঠিক দশতলা উচুঁতে আসল, ঠিক তখন আরবীয় হুজুর তাকে হাত বাড়িয়ে ধরে ফেললেন। মেয়েটি এবার খুশিতে গদগদ হয়ে বলল – আপনি আমার জীবন বাঁচিয়েছেন! চলুন আমি আপনার সাথে বিছানায় যাব!
মেয়েটির মুখে এরকম নির্লজ্জ কথা শুনে হুজুর হতভম্ব হয়ে গেলেন। নিজের অজান্তেই “আসতাগফিরুল্লাহ” শব্দটা উচ্চারণ করে তিনি মেয়েটিকে হাত থেকে ছেড়ে দিলেন …
Nov 10
রিয়াদ সাহেবের কান দুটি কাটা পড়েছে বহু আগে। টিভিতে খবরের জন্যে একজন রিপোর্টার খুঁজছেন তিনি।
ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রথম প্রার্থীকে জিজ্ঞেস করলেন তিনি, ‘দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?’
প্রার্থী একগাল হেসে বললো, ‘নিশ্চয়ই স্যার। আপনার তো দুটা কানই কাটা!’
রিয়াদ সাহেব গর্জে উঠলেন, ‘বেরো এখান থেকে, ব্যাটা নচ্ছাড়!’
দ্বিতীয় প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন তিনি। ‘দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। তা, আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?’
দ্বিতীয় প্রার্থী খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে বললো, ‘জ্বি স্যার। আপনার তো দুটা কানই কাটা!’
রিয়াদ সাহেব গর্জে উঠলেন, ‘বেরো এখান থেকে, ব্যাটা ফাজিল!’
তৃতীয় প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন তিনি। ‘দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?’
এবার প্রার্থী বললো, ‘জ্বি স্যার। আপনি কন্ট্যাক্ট লেন্স পরে আছেন।’
রিয়াদ সাহেব খুশি হয়ে বললেন, ‘বাহ, আপনি তো বেশ — তা কিভাবে বুঝলেন?’
‘সোজা। আপনি চশমা পরবেন কিভাবে, আপনার তো দুটা কানই কাটা!’
Nov 07
এক ডেপো ছোকরা একজন কন্যার পিতার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন স্যার প্রেম জিনিসটা কেমন ?
কন্যার পিতাঃ প্রেম হলো স্বগীয় জিনিস এর স্বাদ যে জীবনে পায়নি তাকে ঘৃনা করি
ছোকরাঃ আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি ।