Tag: দিয়ে

কী দিয়ে দরজায় নক করছি

নিজের ইচ্ছেশক্তি পরীক্ষার জন্যে এক ভদ্রলোক ঠিক করলেন, তিনমাস তিনি স্ত্রীর সাথে মিলিত হওয়া থেকে বিরত থাকবেন। এ ব্যাপারে তাঁর স্ত্রীর তেমন আগ্রহ না থাকলেও ভদ্রলোকের প্রস্তাবে রাজি হলেন তিনি।

প্রথম কয়েক হপ্তা তেমন একটা সমস্যা হয়নি। দ্বিতীয় মাস থেকে শুরু হলো সমস্যা। ভদ্রমহিলা তখন বোরখা পরে আর রসুন চিবিয়ে ঘুমুতে গেলেন। বহুকষ্টে দ্বিতীয় মাস কাটানোর পর তৃতীয় মাস থেকে সত্যিই খুব কষ্ট হতে লাগলো। মহিলা বাধ্য হলেন ভদ্রলোককে ড্রয়িংরূমের সোফায় ঘুমুতে পাঠানোর জন্যে, আর রাতে নিজের ঘরের দরজায় খিল এঁটে রাখতে হলো তাঁকে।

এমনি করে তিনমাস শেষ হলো। একদিন ভোরে শোবার ঘরের দরজায় টোকা পড়লো। ঠক ঠক ঠক।

‘বলো তো আমি কে?’ ওপাশ থেকে ভদ্রলোকের গলা ভেসে এলো।

‘আমি জানি তুমি কে!’ উৎফুল্ল গলায় বললেন মহিলা।

‘বলো তো আমি কী চাই?’

‘আমি জানি তুমি কী চাও!’

‘বলো তো আমি কী দিয়ে দরজায় নক করছি?’

আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন

স্বামী-স্ত্রী রতিক্রিয়ার সময়–

স্ত্রীঃ আজ তোমার কেমন লাগছে গো?
স্বামীঃ দারুন লাগছে ডার্লিং ।  ইচ্ছে করছে তোমার ভিতর চিরদিনের জন্য ডুকে যাই ।
বারান্দায় কাজের বুয়াঃ ডুকে যাওয়ার আগে আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন ।

থালা বাসন জিভ দিয়ে সাফ

প্রবাসী বন্ধু অনেক দিন বাদে ঢাকার বন্ধুর বাড়ীতে অথিতী হয়ে আসছেন আজ তিন দিন। কথাচ্ছলে প্রবাসী বন্ধু বলেন দেখো ভাই গোড়া থেকে লক্ষ্য করছি তুমি তোমার কুকুরটাকে খুব ভালবাস।

বাসবো না । আমি তো ওকে একটা মানুষ বলেই ভাবি, যেদিন ঝি চাকর থাকেন না সে দিন ঐ কুকুরটা এটো থালা বাসন জিভ দিয়ে সাফ করে দেয় ।

নাক দিয়ে ভাত খাওয়া

তিনজন বৈজ্ঞানিক প্লেনে চড়ে কোথাও যাচ্ছিলেন । এরা হলেন বৃটেন , রাশিয়াও বাংলাদেশের অধিকারী । তিনজনই নিজ দেশের আবিস্কারের উপর কথায় প্রতিযোগিতা শুরু করলেন ।
বৃটেন- আমার দেশে এমন একটা জাহাজ আবিস্কৃত হয়েছে যা কি না পানির উপর দিয়ে চলে ।
অন্যদুই জন বললেন – তা নাকি?
রাশিয়া – আমাদের বৈজ্ঞানিকরা এমন একটা প্লেন আবিস্কার করেছেন যা কিনা আকাশের নীল অংশের উপর দিয়ে চলে ।
অন্যদুই জন – কি করে ?
রাশিয়া- উপর দিয়েই যায় তবে নীল অংশের দুই আঙ্গুল নীচ দিয়ে ।
বাংলাদেশ – তা আর এমন কি আমাদের দেশ তো নাক দিয়ে ভাত খাওয়া পদ্ধতি আবিস্কার করেছে ।
অন্যদুজন – এতো সাংঘাতিক আবিস্কার ।
বাংলাদেশ – হ্যাঁ তবে নাকের দুই আঙ্গুল নীচ দিয়ে ।