ডাক্তারের চেম্বারে ছুটে এলেন এক রোগী।
– প্লিজ, ডাক্তার সাহেব, আমাকে বাঁচান। যখন জেগে থাকি তখন মনে হয় আমার পাশে জিরাফ বসে আছে। কখনো শিম্পাঞ্জি খাওয়ার সময় ভাগ বসাতে চায়। তা ছাড়া হাতি, গণ্ডার, হরিণ তো আছেই। আমি কী করব বলুন ডাক্তার সাহেব।
– আপনি মোটেই চিন্তিত হবেন না, শিগগিরই বাড়িতে একটা খাঁচা কিনে বাড়িতে ঢুকে পড়ুন।
Jul 30
ডাক্তারের চেম্বারে রোগী
Jul 30
আর একটা সুযোগ
স্বামীঃ এই ড্রাইভারকে আজই বিদায় করে দেব। বেপরোয়া গাড়ি চালায়। ছয়-ছয় বার নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পেয়েছি আমি। আজ ও আমাকে প্রায় মেরেই ফেলেছিল।
স্ত্রীঃ না,, না, লক্ষীটি। ওকে বিদায় কোরো না। আর একটা সুযোগ অন্তত দাও তাকে।
Jul 30
ডিটেকটিভ বই
সকালে চায়ের টেবিলে একখানা ডিটেকটিভ বই ফেলে দিয়ে স্বামী স্ত্রীকে বলল, দারুণ বই। আমি কাল রাত দুটো পর্যন্ত এক নিঃশ্বাসে পড়ে শেষ করেছি।
– কিন্তু কাল বারোটার পর যে লোড শেডিং হল, পড়লে কী করে?
– পড়তে পড়তে এতই মগ্ন ছিলাম যে কিছুই টের পাই নি।
Jul 29
হাইওয়ে
হাইওয়েতে একটি গাড়ি খুব ধীরগতিতে চলছে দেখে হাইওয়ে পুলিশ আটকালো । এভাবে চললে পিছনের গাড়ির ধাক্কা খেয়ে বিরাট দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে ।
পুলিশ বললো-“আপনি মাত্র ১৫ কিলোমিটার গতিবেগে গাড়ি কেন চালাচ্ছেন?”
লোক-“হাইওয়ের শুরুতেই গতিসীমা লেখা ছিলো ১৫ ।”
পুলিশ বললো-“ওটা গতিসীমা নয়, ওটা হাইওয়ের নাম্বার…অর্থাৎ এটা ১৫ নাম্বার হাইওয়ে ।”
লোক-“ওহ ! তাহলে তো ভুল হয়ে গেছে । আচ্ছা, এখন থেকে আমি স্বাভাবিক গতিতে চালাবো ।”
পুলিশ বললো-“আপনার গাড়ির পিছনের সিটে দু’জনকে দেখতে পাচ্ছি, তারা শূণ্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে…অল্প অল্প কাঁপছে…মনে হচ্ছে খুব শক্ পেয়েছে…কী ব্যাপার ?”
লোক-“না মানে…একটু আগে ৩১০ নাম্বার হাইওয়ে পার হয়ে আসলাম তো…”
Jul 29
(No title)
নতুন স্বামী স্ত্রী সিনেমা দেখতে গেছে। সিনেমা দেখছে আর হড়বড় করে কথা বলছে। এক দর্শক বিরক্ত হয়ে বলল, আরে ভাই, কী এত কথা বলছেন? কিছুই তো শুনতে পাচ্ছি না।
নতুন স্বামী বলল, স্বামী স্ত্রীর কথা আপনি শুনবেন কেন?