ড্রাইভার চাই’ এই মর্মে কাগজে বিজ্ঞাপণ দিলেন এক ভদ্রলোক। চাকরিপ্রার্থীরা এল। ভদ্রলোক প্রথম প্রার্থীকে প্রশ্ন করলেন, একটা গর্তের কতটা কাছ দিয়ে তুমি গাড়ি চালাতে পারবে?
– ত্রিশ সেন্টিমিটার।
অন্যান্য প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন। উত্তরে ত্রিশ থেকে আট সেন্টিমিটার অবধি প্রার্থীরা নামল। কেবল একজন জানাল যে, সে চেষ্টা করবে অন্তত ফুট দুয়েক দূর থেকে চালাবার।
ভদ্রলোক বললেন, এতক্ষণে ঠিক লোকটি পাওয়া গেল।
Jul 31
ড্রাইভার চাই
Jul 31
অন্যদের কাজকর্ম
সদ্য চাকরি খেয়েছে এক যুবক। বন্ধুর বাড়িতে এসে সে তার দুঃখের কথা জানাচ্ছিল।
– ফোরম্যান তোমাকে বরখাস্ত করল কেন?
– তুমি তো জান, ফোরম্যানরা কী হয়। নিজেরা কাজ না করে দু’ পকেটে হাত ঢুকিয়ে অন্যদের কাজকর্ম তদারকি করে।
– তা জানি। কিন্তু তিনি তোমাকে তাড়ালেন কেন?
– আর কেন, ঈর্ষায়। আসলে সব কর্মী আমাকেই ফোরম্যান ভেবে বসেছিল।
Jul 30
দুই বন্ধু
দোকানে গেল দুই বন্ধু। কিছুক্ষণ পর দোকান থেকে বের হয়ে একজন আরেকজনকে বলল– “দেখ আমি দোকান থেকে তিনটা চকোলেট বার মেরে দিয়েছি! আমিই পৃথিবীর সবচেয়ে ধূর্ত ব্যক্তি!”
অন্যজন বলল–“আমার চালাকি দেখবি?”
–“হ্যাঁ।”
–“চল তাহলে।”
তারা আবার দোকানে ফিরে গেল। দোকানদারকে অন্য বন্ধুটা বলল– “ম্যাজিক দেখবে ভাই???”
দোকানদার বললো–“হ্যাঁ ।”
তখন বন্ধুটা পরপর তিনটা চকোলেট বার চেয়ে নিয়ে খেয়ে ফেলল।
দোকানদার বলল–“ম্যাজিক কই?”
–“আমার বন্ধুর পকেটে হাত দাও…চকোলেট বার তিনটা ঐখানে আছে।”
Jul 30
টেলিফোনে তরুণী
টেলিফোনের অপর প্রান্তে এক তরুণীর কণ্ঠ শোনা গেল।
– একটা ছেলে জানালা দিয়ে আমার ঘরে আসতে চাইছে।
– এটা পুলিশ স্টেশন নয়, এটা ফায়ার বিগ্রেড অফিস।
– এটা যে ফায়ার বিগ্রেড অফিস তা জেনেই আমি ফোন করেছি। ছেলেটার আরো একটু বড় মই দরকার।
Jul 30
ডেন্টিস্টের চেম্বার
ভয়ের কিছু নেই। চট করে আপনার দাঁত তুলে দেব।
– না, না, ডাক্তার সাহেব, আমার ভীষণ ভয় করছে। যন্ত্রণায় আমি মরেই যাব।
– ঠিক আছে এই নিন, খানিকটা ব্র্যান্ডি খেয়ে নিন।
(ব্র্যান্ডি খাওয়ার পর)
– কি, এখন সাহস বেড়েছে তো?
– নিশ্চয়ই বেড়েছে। এখন দেখি কোন শালা আমার দাঁত তুলতে আসে। হাত লাগাতে আসুক, বাপের নাম ভুলিয়ে দেব। এক ঘুঁসিতে দাঁত ফেলে দেব।