গরুরে মানুষ বানানো

গরুকে মানুষ বানানোর শিক্ষা
ছাত্র : স্যার আমাগো গরুটারে মানুষ বানাইয়া দেন। এইটায় খাইতে চায় না। হালচাষে যাইতে চায় না। কামে নিতে গেলেই ল্যাডাইয়া পড়ে। এইটারে একটু মানুষ বানাইয়া দেন স্যার।
শিক্ষক : বেটা বেয়াদব। আমি কি গরুর ডাক্তার, না গরুর শিক্ষক? ফাজলামি আর জায়গা পাস না। বেয়াদব কোথাকার…
ছাত্র : স্যার আপনি না ক্লাসে আমাগোর পিটানোর সময় কন_ জীবনে আপনি বহুত গরুরে মানুষ বানাইয়া ছাড়ছেন। সেইটা চিন্তা কইরাই…….

Rain is reading

শিক্ষক
ও ছাত্রের মধ্যে কথা হচ্ছে-
শিক্ষকঃ ‘বৃষ্টি পড়ছে’-এর Translation করো।
ছাত্রঃ Rain is reading

পাসোয়ারড

মফিজ ভাই ফোন দিল কম্পিউটার সার্ভিংসিংয়ের লোকের কাছে
মফি্জঃ এ বেডা মোর কম্পুটারে সমেস্যা হুইছে। মুই পাসোয়ার্ড টেপলে খালি তারা চিন্ন(*)ওডে।
লোকঃ স্যার এটা আপনার সুরক্ষার জন্য।

সামনে লেজ।

একবার টারজান গাছের ডালে ঝুলে ঝুলে যাচ্ছিল । হটাৎ তার লেংটি একটা ডালে বেধে খুলে গেল। তাই দেখে বনের সব প্রাণীরা হাসতে লাগলো । তখন টারজান বানরকে বলল হাসছো কেন….??
বানর বলল “ আমার জীবনে এই প্রথম কোন প্রাণী দেখলাম যার সামনে লেজ আছে ”।

বাঘের বিয়ে

বনে বাঘের বিয়ে হচ্ছে। সেখানে এসেছে শিয়াল, হাতি, সিংহ, ভাল্লুক আরো অনেকে। সবাই অনেক নাচ গান করছে। কিন্তু বিড়াল কিছুটা ব্যতিক্রম। সে একটু নাচে আর একটু কাঁদে। তা সিংহ মামার নজরে গেলো। বিড়ালের কাছে এসে বিড়ালকে বলছে…….

সিংহ: কিরে বিলাই, তুই একবার নাচোসতো আর একবার কান্দোস, ঘটনা কি?

বিড়াল: কি আর কমু মামু, নাচি বাঘ মামুর বর্তমান অবস্থা দেইখা আর কান্দি বাঘ মামুর ভবিষ্যত চিন্তা কইরা।
সিংহ: ভবিষ্যত চিন্তা কইরা মানে?

বিড়াল: মামু, আমিও এক সময় বাঘ মামুর লাহান বাঘ আছিলাম, বিবাহ কইরা বিলাই-এ পরিনত হইছি।