প্রবাসী স্বামী তার স্ত্রীকে লেখা চিঠিতে লিখেছে,
প্রিয় সুইট হার্ট,
আমি এই মাসের বেতনের টাকা পাঠাতে পারছিনা, তাই তোমাকে ১০০ Kiss পাঠালাম।
ইতি তোমার স্বামী (অমুক)।
তার বউ কিছুদিনপর সে চিঠির উত্তর দিল এভাবে,
প্রিয় সুইট হার্ট,
তোমার পাঠানো Kiss গুলোর বিস্তারিত জানাচ্ছি।
১। দুধ ওয়ালা ২টা Kiss বিনিময়ে এক মাসের জন্য দুধদিতে রাজি হয়েছে।
২। বিদ্যুত বিলওয়ালা ৭টা Kiss এর বিনিময়ে শান্ত হয়েছে।
৩। বাড়ি এয়ালাকে প্রতিদিন দুইটা কিংবা তিনটা Kiss দিতে হচ্ছে।
৪। সুপার মার্কেট মালিক শুধু Kiss তেই মানি রাজি নয়, তাই… (সেন্সর)
৫। আর অন্যান্যখাতে ব্যায় হয়েছে ৪০ টি Kiss।
আমার জন্য কোন চিন্তা করোনা। বাকি রয়েছে ৩৫ টি Kiss। আমি আশাকরছি সেগুলোও এই মাসেই ব্যাবহার করতে পারবো।
May 09
কিস এর বদলে টাকা
May 09
অন্ধকে শরীর দেখানো
রাজধানীতে দুপুরে বাসায় কেউ নেই। এক ভদ্র মহিলা কাপড় চোপড় খুলেগোসল করছেন। এমন সময় বাসার কলিং বেল বাজল।মহিলা ভাবলো, এমন দুপুর বেলায় কারও আসার কথা নয়। নিশ্চয় ফকির এসেছে। শরীর ভিজিয়েছি আবার কাপড় পড়বো? আচ্ছা কাপড় ছাড়াই লুকিং গ্লাস দিয়ে দেখি কে? যদি ফকির হয় তাহলে ভিতর থেকেই না করে দিবো ভিক্ষা দেওয়া যাবেনা। মহিলা দরজার ফুটা দিয়ে দেখেন, ফকির নয়, এসেছে পাশের বাসার অন্ধ ছেলে রাজু। মহিলা ভাবলেন, কাপড় গায়ে নেই, অন্ধ রাজুর সাথে দরজা খুলে কথা বললেও সমস্যা কি? ও তো আর দেখবেনা আমি ল্যাংটা। দরজা খুলে-
মহিলাঃ কি ব্যাপার রাজু তুমি এই দুপুর বেলায়, আবার তোমার হাতে মিষ্টিও দেখছি?
অন্ধ রাজুঃ জী খালাম্মা, এই মিষ্টিগুলো রাখেন, আম্মা পাঠিয়েছে।
মহিলাঃ কি কারনে মিষ্টি রাজু?
অন্ধ রাজুঃ খালাম্মা আমি আজ সকাল থেকে দেখতে পাচ্ছি।
May 09
দরজা খুলছেনা
ছেলেঃ বাবা, বড়ভাইয়া তো দরজা খুলছে না!
বাবাঃ খুলবে খুলবে, কাল রাতে তোমার ভাইয়ার বাসর রাত ছিল তো, ক্লান্ত তাই এখনও দরজা খুলছে না।
ছেলেঃ ঠিক আছে বাবা, কিন্তু রাতে ভাই আমার কাছে কোল্ড ক্রিম চাইলে আমি তো ভুলে ফেবিকল (সুপার গ্লু) দিয়েছি। সেই জন্য চিন্তা করছি।
May 09
রাতে আসব
উঃ !! মাগো; ইনজেকশনটা কি না দিলেই নয়?
প্রেমিক (ডাক্তার) : না ইনজেকশন দিতেই হবে।
প্রেমিকা : তাহলে ইনজেকশনটা এমন জাযগায দাও যাতে দাগ না থাকে।
প্রেমিক (ডাক্তার) : তাহলে বাসায় যাও আমি রাতে আসবো।
May 09
যমদূতের লিস্ট
পাপ্পুর কাছে একবার যমদূত আসলো,বলল, “তোমার পরপারে যাওয়ার সময় হয়েছে”
পাপ্পু-“কিন্তু আমি এখন যেতে চাই না”
যমদূত-“কিন্তু আমার লিস্টের সবার উপরে তোমার নাম লেখা আছে”
পাপ্পু-“ঠিক আছে;তুমি একটু খেয়ে দেয়ে আরাম করো ;এরপর আমাকে নিয়ে যেও”
তো যমদূত খেয়ে দেয়ে আরামের একটা ঘুম দিলো।
পাপ্পু তখন যমদূতের লিস্ট থেকে উপরের নিজের নামটা কেটে দিয়ে সবার শেষে লিখে দিলো।
যমদূত যখন ঘুম থেকে উঠলো; বলল,”তোমার ব্যাবহারে আমি খুশি হয়েছি;এখন আমি লিস্টের নিচ থেকে শুরু করবো”


