লজ্জায় মুখ দেখাতে পারতেছিনা

এক বাড়িতে চোর ঢুকলো। ঘরের ভিতোরে তন্ন তন্ন করে খোজার পর ও চুরি করার মতো একটা জিনিষ ও পেলোনা। চোর টি আবছোস করতে করতে ঘর থেকে বের হবার সময় দেখতে পেলো। একজন লোক দরজার আড়ালে মুখ লুকিয়ে আছে।
চোরঃ- ভয়ে ভয়ে জিগেস করলো।কে আপনি?
লোকঃ-আমি বাড়ি ওয়ালা।
চোরঃ- দরজার আড়ালে মুখ লুখাচ্ছেন কেনো।
লোকঃ-চুরি করতে এসে। এতো খোজার পর ও বাড়িতে চুরি করার মতো কিছুই পেলেন না। তাই লজ্জায় আপনাকে মুখ দেখাতে পারতেছিনা।

রঙিন টিভি

হাবলু নতুন টেলিভিশন কিনেছে। বাড়ি ফিরেই সে টেলিভিশনটা এক ড্রাম পানির ভেতর ডুবিয়েদিল।ঘটনা দেখে ছুটে এলেন এক প্রতিবেশী।
প্রতিবেশী: আরে,করছ কী?!
হাবলু:আর বলবেন না।নতুন টিভি কিনলাম।
দোকানদার বলল, রঙিন টিভি! ভাবলাম, ব্যাটা বুঝি আমায় ঠকিয়ে দিয়েছে| তাই পানিতে ডুবিয়ে দেখছিলাম, রং উঠে যায় কি না!

আমরা মোট ৪০ জন ভাই বোন

১ম বন্ধুঃ আমরা মোট ৪০ জন ভাই বোন।
২য় বন্ধুঃ !? তোর বাসায় আদমশুমারীর লোক আসে নাই?
.
.
.
.
.
১মঃ আইছিলো, সবাই পড়তাছিলাম,
কোচিং ভাইবা চইলা গেছে…

আত্মহত্যা করবে

দুই প্রেমিক-প্রেমিকা ঠিক করেছে আত্মহত্যা করবে। উঁচু পাহাড় থেকে প্রথমে ছেলেটি ঝাঁপ দিল, কিন্তু মেয়েটি দিল না। সে চোখ বন্ধ করে বলল, ভালোবাসা অন্ধ।
তাই সে পাহাড়ের উপর আস্তে করে চোখ বুঝে পড়ে রইল।
.
.
.
.
.
.
.
.
-এদিকে ঝাঁপ দেওয়ার পর ছেলেটি প্যারাসুট খুলে বলল, প্রকৃত ভালোবাসা কখনো মরে না!

চড় মারল।

অফিস থেকে বাসায় ফেরার পথে জনৈক ব্যক্তি একটা রোবট কিনে নিয়ে ‍গেলেন। ‍সত্য-মিথ্যা যাচাইকারী রোবট। মিথ্যা বললে আঘাত করে বুঝিয়ে দেয় এটা মিথ্যা। বেশ খানিক পরে তার ছেলে বাসায় আসল।

বাবা : এতক্ষন কোথায় ছিলে?

ছেলে : স্কুল ছুটির পর একটু বন্ধুর বাড়িতে গিয়েছিলাম।
রোবটটি ঠাস করে মারল এক চড়।

বাবা : তুমি মিথ্যে বলছ। সত্য করে বল কোথায় গিয়েছিলে?

ছেলে : সিনেমা দেখতে গিয়েছিলাম।

বাবা : কি সিনেমা দেখেছ?

ছেলে : বেদের মেয়ে জোছনা।

আবারো রোবট চড় মারল।

বাবা : তুমি আবারো মিথ্যা বললে। সত্য করে বল কি সিনেমা দেখেছ?

ছেলে : নাইট কু‍ইন।

ঠাস ঠাস শব্দে রান্নাঘর থেকে ছেলের মা হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এলেন।
মা : না হয় একটা ছবিই দেখেছে। তাই বলে এমন করে মারতে হবে নাকি?? এ বয়সে তো মানুষ কত কিছুই দেখে। তোমারই ত ছেলে।

এবার রোবট মহিলাকে চড় মারল।