পড়া জিজ্ঞেস করে

ছেলে : আমি আর স্কুলে যাব না বাবা।
বাবা : কেনরে খোকা, লেখাপড়া করতে ভালো লাগে না?
ছেলে : তা নয়, স্কুলের টিচাররা কিছুই জানে না। সবসময় আমাকেই পড়া জিজ্ঞেস করে।

জুতোপেটা করবেন

জ্যোতিষী : আপনি নিশ্চিত ১০০ বছর বাঁচবেন।
ভদ্রলোক : যদি এর আগে মরে যাই?
জ্যোতিষী : তাহলে মূল্য ফেরত নিয়ে আমায় জুতোপেটা করবেন!

ভালো কাজ

পুত্র : বাবা, আজ একটা ভালো কাজ করেছি।

বাবা : কী কাজ?

পুত্র : পাশের বাড়ির মোটকা ভদ্রলোক আছেন না, রোজ অফিসে যেতে ট্রেন ফেল করেন, তাকে আজ ট্রেন ধরিয়ে দিয়েছি।

বাবা : তাই নাকি! কী করে?

পুত্র : প্রতিদিনের মতো তিনি হেলেদুলে হেঁটে চলছিলেন, লালুকে (বাঘা কুকুর) লেলিয়ে দিলাম তার পেছনে। ব্যস এমন ছোটা ছুটলেন।

মিসেস চৌধুরীর কাপড়!

মিস্টার এবং মিসেস চৌধুরী পার্টিতে গেলেন, বাসা সামলানোর দায়িত্ব দিয়ে গেলেন কাজের ছেলে জুম্মনকে। পার্টিতে ঘন্টাখানেক কাটিয়ে বিরক্ত হয়ে মিসেস চৌধুরী ফিরে এলেন, মিস্টার চৌধুরী রয়ে গেলেন সামাজিকতার খাতিরে।

বাসায় ফিরে এসে মিসেস চৌধুরী জুম্মনকে খুঁজে পেলেন ডাইনিং রুমে। তিনি খানিকক্ষণ উসখুস করে জুম্মনকে ডেকে নিয়ে গেলেন নিজের বেডরুমে।

‘জুম্মন, আমার শাড়িটা খোল।’ হুকুম করলেন তিনি।

জুম্মন কোন কথা না বলে হুকুম তামিল করলো।

‘এবার আমার ব্লাউজ খোল।’ বললেন মিসেস চৌধুরী।

জুম্মন সেটাও পালন করলো।

এবার মিসেস চৌধুরী নিচু গলায় বললেন, ‘আমার পেটিকোটটা খোল জুম্মন।’

জুম্মন খুললো।

মিসেস চৌধুরী জুম্মনের চোখে চোখ রেখে বললেন, ‘আর কোনদিন যদি দেখি আমার জামাকাপড় গায়ে দিয়ে বসে আছিস, কানে ধরে বাসা থেকে বের করে দেবো!’

শাড়ীটা বদলাতে

এক চোর একটি দোকান থেকে একটি শাড়ী চুরী করে, ২য় দিন আবার সেই দোকানে এসে ধরা পড়ে

দোকানদ্বারঃ তোমার সাহস তো কমনা, গতকাল শাড়ী চুরী করে আজ আবার এসেছো চুরী করতে?

চোরঃ না আমি চুরী করতে আসি নাই।

দোকানদ্বারঃ তবে কেন এসেছো।

চোরঃ আমি গতকাল যে শাড়ীটা নিয়েছিলাম, তা আমার বৌ এর পছন্দ হয় নাই,

তাই আজ এসেছিলাম শাড়ীটা বদলাতে।