প্লেট কই

একবার এক সদ্য গাজাখোর বাড়ী ফিরেছে। কোনভাবেই যেন বাবা টের না পায় সেজন্য খুব সতর্ক। দরজা খুলে দিতেই সে এ্যাজ ইউজুয়াল সালাম দিলো। তারপরে দরজা দিয়ে দিলো। বেশী রাত হয়েছে বলে তার বাবা কটমট করে তাকিয়ে আছে কিন্তু বকাবকি করছে না। বললো, ভাত খেয়ে নাও!
ছেলেটি গিয়ে টেবিলে বসেছে। রগচটা বাবা দাড়িয়ে আছে পাশে। ভয়ে ভয়ে সে খুব সতর্ক ভাবে ভাত নেয়, তরকারী নেয়, তারপরে ঠিকঠাক মত খেতে থাকে। এরপরে ডাল নেয়, ডাল দিয়ে খেতে থাকে। এবার বাবার দিকে তাকিয়ে দেখে বাবা চোখ বড়বড় করে তাকিয়ে আছে। ছেলেটি খুঁজে পায় না সে কি ভুল করেছে।

খাওয়া শেষ হয়েছে যেই বাবা এসে মারলো জোরে একটা থাপ্পর। বললো, হারামজাদা, তুই যে ভাত খেয়েছিস, প্লেট কই?

গরুটা কোথায়

এক লোকের গরু হারিয়ে গেছে- কোথাও সে খুজেঁ পাচ্ছেনা,
খুজঁতে খুজঁতে ক্লান্ত হয়ে পার্কের এক কোনায় এসে বিশ্রাম করছে।
পার্কের অপর এক কোণে বসে ‘কপত কপতি আলাপ আলোচনায় বিভোর,

কপত কপতিকে বলছে – আমি তোমার চোখে চোখ রাখলে পুরো প‌ৃথিবীটাকেই দেখি।

এমন সময় পাশে বসে থাকা গরু হারানো লোকটি উঠে এসে বলে – আমি আমার গরুটা খুঁজে পাচ্ছিনা, ভাই দয়া করে ওনার চোখে চোখ রেখে খুঁজে দেখে বলুন তো আমার গরুটা কোথায় আছে।

সহ্য করতে পারি না

স্ত্রী : কী ব্যাপার! বাজার থেকে পেঁয়াজ আননি কেন, দাম বেশি বলে পেঁয়াজ আনবে না?

স্বামী : না, ঠিক তা নয়।

স্ত্রী : তাহলে?

স্বামী : পেঁয়াজ কাটতে বসে তুমি প্রতিদিন চোখের জল ফেলবে, দৃশ্যটা আমি সহ্য করতে পারি না।

ট্যাক্সি ডাকতে গেছেন

বাড়ি থেকে পালাচ্ছে এক তরুণী। গেটের কাছে অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক। উভয়ের মধ্যে কথা হচ্ছে-

প্রেমিক : তোমার বাবা টের পাননি তো?

প্রেমিকা : উনি বাসায় নেই।

প্রেমিক : বল কী? এত রাতে বাসার বাইরে?

প্রেমিকা : আমাদের জন্য ট্যাক্সি ডাকতে গেছেন।

খালি চোখে দেখতে পারবেন না

শিক্ষক : তোকে তো ব্যাকটেরিয়ার চিত্র আঁকতে বলেছিলাম। তুই তো দিলি সাদা কাগজ। কেন?

ছাত্র : স্যার, আমি তো ব্যাকটেরিয়ার চিত্র এঁকেছি। কিন’ আপনি তো তা খালি চোখে দেখতে পারবেন না।