অর্ধেক খুলে দিল

একদিন এক মেয়ে স্কিনটাইট স্কার্ট পরে বের হয়েছে বন্ধুর বাসার উদ্দ্যেশে |গাড়ি নষ্ট থাকে সে গেল নিকটস্থ বাস স্টপেজে|
যথারীতি বাস আসলো, সে বাসে উঠার চেষ্টা করলো, কিন্তু পারল না | স্কার্টটি খুব টাইট বলে বাসের সিড়িতে পা রাখতে সমস্যা হচ্ছিল |
কি আর করা, বাসে তো উঠতে হবে, তাই সে একটু পিছিয়ে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা একটু খুলে দিল | কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না |
সে আবার পিছনে এসে স্কার্টের পিছনের
চেইনটা আরেকটু খুলে দিল | কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না |
এদিকে বাসের সব যাত্রী আর আশেপাশের লোকজন হা হয়ে মেয়েটির কান্ড-কারখানা দেখতে লাগলো |
কিন্তু হতোদ্যম না হয়ে মেয়েটি আবারও একটু পিছিয়ে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা একটু প্রায় অর্ধেক খুলে দিল |
কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না |
এবার আর কোনো উপায় না দেখে লজ্জাশরমের মাথা খেয়ে
পুরো চেইনটা খুলে স্কার্টটা দুহাতে আকড়ে
চেষ্টা করার সময় ঠিক তার পিছনে দাড়িয়ে থাকা দুষ্ট ছেলে দুহাতে তার কোমর ধরে সিড়িতে উঠতে সাহায্য করলো |
কিন্তু একি! এত দেখি উপকারের বিপরীত শাস্তি|
মেয়েটা পিছন ফিরে দুষ্ট ছেলেকে ঝাড়ি মেরে বলল,
আপনার সাহস কত বড়! অচেনা একটা মেয়ের গায়ে হাত দিছেন! পেয়েছেন কি?
মেয়ে দেখলে খালি মাথা ঠিক থাকে না!
আপনি কি আমার বন্ধু যে আমার গায়ে হাত দিছেন?”
দুষ্ট ছেলে তখন স্মার্টলি বলল,”দেখুন,
আপনি আমাকে চিনেন না, আমিও আপনাকে চিনি না |
কিন্তু যখন আপনি পিছনদিকে হাত দিয়ে আমার প্যান্টের চেইনটা অল্প অল্প
করে পুরোটা খুলে ফেললেন, তাই আমি ভাবলাম
আপনি বোধ হয় আমার বান্ধবী!

নতুন বউ জবাব নেই

বিয়ের পরদিন সকালের
নাশতায় রুটিতে কামড়
দিয়ে স্বামী বলল, ‘একি!
রুটিতে এটা কী লাগিয়েছ?’ নতুন বউ জবাব দেয়,
‘রুটি পুড়ে গেছিল তো, তাই
মাখনের বদলে স্যাভলন ক্রিম
মাখিয়ে দিলাম।
ভালো হয়নি খেতে?

ঐশ্বরিয়া রায়

আবুল একবার এক নদীর
পাড়ে একা বসে আছে।
হঠাৎ এক ইচ্ছে পূরণ করার দৈত্য
আসলো এবং বলল
“বল, তুই কি চাস?? আমি তোর
ইচ্ছে পূরণ
করে দিব!”
আবুল
খুশি হয়ে বললঃ “আমি ঐশ্বরিয়া রায়ক
আমাকে ঐশ্বরিয়া রায়কে এনে দাও।
দৈত্যঃ “কিন্তু, ঐশ্বরিয়ার
একেকটা শাড়ির দামই
তো লাখ টাকার উপরে!! খরচ
চালাতে পারবি??”
আবুল একটু ভেবে হতাশ
হয়ে বলল,”তাহলে,আর
কোনো উপায় নাই??”
দৈত্যঃ “আছে, সানি লিওন!! কাপড়
চোপড়ের
কোন খরচই নাই ।

গুরা গুরা

এক ছাত্র আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে। তাকে তার শিক্ষক জিজ্ঞাসা করছেন-

শিক্ষকঃ বল তো বাবা, Horse মানে কী?

ছাত্রঃ গুরা। শিক্ষকঃ গুরা!! আচ্ছা, Turn মানে কী?

ছাত্রঃ গুরা।

শিক্ষক কিছুটা রেগে বললোঃ তাহলে Powder মানে কী?

ছাত্রঃ গুরা।

শিক্ষক পুরো রেগে গিয়ে বললোঃ সব কিছুই কি ‘গুরা’ নাকি?

ছাত্রঃ না স্যার, একটা লাফাইন্না গুরা, একটা মুরাইন্না গুরা, আর শেষেরটা গুরা গুরা।

একটু বেশিই অশ্লীল!!!

তিন মহিলা গল্প করছে-
১ম মহিলা: রাতে যখন আমরা মজা করি তখন আমার স্বামী আমার নিচ দিয়ে পুরো হাত ঢুকিয়ে দেয়।

২য় মহিলা: এইটা কোন ব্যাপার হল? আমার স্বামীতো আস্ত পা’টাই ঢুকিয়ে দেয়।

দুই মহিলার কথা শুনে তৃতীয় মহিলা বিরক্ত হয়ে দুই হাত দিয়ে শাড়ী উপরে তুলে বলল, “এই শুনছ! একটু বেরিয়ে এসতো!”