বাসর রাতে বউ জামাই

বাসর রাতে বউ জামাই কে বলল..
বউঃ “কর”।
জামাইঃ কি করব? আমি তো কিছু জানি না।
বউঃ কোনো ব্যাপার না। আমি যা করব তুমিও তাই করবা, কেমন??
জামাইঃ ঠিক আছে।
(বউ শাড়ী খুলল, দেখে দেখে জামাই শার্ট খুলল, বউ সায়া খুলল, জামাই তার প্যান্ট খুলল।
জামাইঃ তারপর?
এবার বউ প্যান্টি খুলল, জামাই তার underwear খুলল। বউ চিৎ হয়ে শুইলো। জামাইও তাই করলো।)
জামাইঃ এখন??
বউ এবার দুই পা ফাক করলে জামাইও তার দুই পা ফাক করলো…
জামাইঃ এরপর??
বউঃ রাগ হয়ে… এইবার এমন কর, তুমি বাইরে গিয়ে দুইজন পুরুষ ডেকে নিয়ে আসো, একটা তোমার জন্য আর একটা আমার জন্য!!

হেলে দুলে হাঁটা

দুইজন লোকের অনেক বছর পর দেখা।
১ম ব্যক্তি বামে-ডানে হেলে দুলে হাঁটছে দেখে ২য় ব্যক্তি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো –
– কিরে তুই এভাবে বামে-ডানে হেলে দুলে হাঁটছিস কেন?
১ম ব্যক্তি বলে –
– আরে বেটা, ১৪ বছর জাহাজে কাজ করেছি। জাহাজতো সারাক্ষণ সাগরে হেলে দুলে চলে। সেই সাথে আমরা যারা কাজ করি তারাও হেলতে-দুলতে থাকি। এখন সেটা অভ্যেস হয়ে গিয়েছে। জাহাজে না থাকলেও বামে-ডানে হেলে দুলে চলি।
এবার ২য় ব্যক্তি সামান্য রাগের সাথে বলে –
– আরে আমি বিয়ে করেছি ২০ বছর। কই আমাকে কখনো কোমর নাচিয়ে সামনে-পেছনে হেলে দুলে চলতে দেখেছিস? আমারতো অভ্যাস হয়নি!!!

বেগটা একটু বেশি পেয়েছিল

জনি গাড়ি নিয়ে মহাসড়ক ধরে ছুটে যাচ্ছিল। তার গাড়ির গতিসীমা তখন ঘণ্টায় ৬০ কিমির বেশি অতিক্রম করছে।
এমন সময় সে লক্ষ করল, পেছন থেকে একটা পুলিশের গাড়ি তাকে ধাওয়া করছে। জনি বুঝল, সে সর্বোচ্চ গতিসীমা অতিক্রম করে ফেলেছে। এখন উপায়? গাড়ি থামালেই একগাদা টাকা জরিমানা গুনতে হবে। মনে মনে সে একটা বুদ্ধি আঁটল।
গাড়ির গতি না কমিয়ে সে আরও বাড়িয়ে দিল। পুলিশের গাড়িটাও তখন ঝড়ের বেগে ধেয়ে আসছে।
হঠাৎ একটা পেট্রলপাম্পের পাশে দাঁড়িয়ে গেল জনি। গাড়ি থেকে নেমে এক ছুটে ঢুকে গেল পেট্রলপাম্পের বাথরুমে।
পাঁচ মিনিট পর জনি যখন বের হলো, পুলিশ তাকে ঘিরে ফেলেছে। জনি পেটে হাত বোলাতে বোলাতে বলল, ‘বুঝতেই পারছেন, বেগটা একটু বেশি পেয়েছিল!’

কমলা

এক বৃদ্ধা খুবই ভুলোমনা। একজন ডাক্তারের পরামর্শে বেশ কিছু ওষুধ খাওয়ার পর কিছুটা উন্নতি হলো তাঁর। একদিন সকালে কাজের মেয়েটাকে সঙ্গে নিয়ে হাঁটতে বেরোলেন তিনি। পথে দেখা হলো এক প্রতিবেশীর সঙ্গে।
প্রতিবেশী: শুনলাম আপনার ভুলে যাওয়ার রোগ কিছুটা সেরেছে।
বৃদ্ধা: হ্যাঁ, এখন একটু চেষ্টা করলেই মনে করতে পারি।
প্রতিবেশী: তাই নাকি? তা যে ডাক্তার দেখালেন, ডাক্তারের নাম কী?
বৃদ্ধা মাথা চুলকালেন। বিড়বিড় করে বললেন, একটা ফল, লেবুর মতো… কী যেন নাম?
প্রতিবেশী: কমলা?
বৃদ্ধা: হ্যাঁ হ্যাঁ! মনে পড়েছে!
এবার কাজের মেয়েটার দিকে ফিরে বললেন বৃদ্ধা, হ্যাঁ রে কমলা, ডাক্তার বাবুর নাম যেন কী?

বেজায় কৃপণ

বল্টু বেজায় কৃপণ। একদিন তাঁর বাড়িতে হাজির হলেন তাঁর বন্ধু রফিক।

রফিকঃ কি রে বল্টু, তোর বাড়িতে এলাম, কিছু খাওয়াবি না?

বল্টুঃ কী খেতে চাস, বল। ঠান্ডা, না গরম?

রফিকঃ নিয়ে আয়, ঠান্ডা গরম দুটাই খাবো।

বল্টু হাঁক ছাড়লেন, ‘কই রে পল্টু, ফ্রিজ থেকে এক গ্লাস ঠান্ডা পানি আর চুলা থেকে এক গ্লাস গরম পানি নিয়ে আয়!’