সমুদ্রের মাঝখানে আপেল

স্যারঃ মনে কর সমুদ্রের মাঝখানে ১ টা আপেল গাছ আছে। সেখান থেকে আপেল ছিড়বি কিভাবে??
রিংকুঃ স্যার। পাখি হয়ে উড়ে যাব। তারপর ছিড়ে নিয়ে আসব।
স্যারঃ জলজ্যান্ত ১ টা মানুষকে পাখি তোর বাপে বানাবে?
রিংকুঃ স্যার! সমুদ্রের মাঝখানে আপেল চাষ আপনার বাপে করবে?

জন্ম দিনের অনুষ্ঠান

একটা কমিউনিটি সেন্টারের অনুষ্ঠানে ১০০ জন লোকের খাওয়ার আয়োজন করা হয়েছে। কিন্তু খাবার দিতে গিয়ে দেখা গেলো প্রায় ২০০ জন লোক। তখন অনুষ্ঠানের আয়োজক গিয়ে জিজ্ঞেস করল আপনাদের মধ্যে বরপক্ষ কারা? ৩০-৪০ জন দাঁড়ালো। এরপর তিনি জিজ্ঞেস করলেন কন্যাপক্ষ কারা? আরও ৩০-৪০ জন দাঁড়িয়ে গেলো। আবুল ভাই হাসিমুখে বললেন ‘দয়া করে আপনারা বেরিয়ে যান। এটা আমার ছোট ভাইয়ের জন্ম দিনের অনুষ্ঠান।

এক পাড়া ১০টাকা

বাবাঃ কিরে কাঁদছিস কেন?
ছেলেঃ ঐ বুড়ো লোকটার
পায়ে পাড়া মেরেছিলাম।
বাবাঃ সে কি! উনার কাছে ক্ষমা চাসনি?
ছেলেঃ হ্যাঁ চেয়েছি। বাবাঃ তবু মারলো? চলতো গিয়ে দেখি।
বাবা বুড়োকে গিয়ে বললঃ কি ব্যা চাচা, ছেলেটা আপনার কাছে ক্ষমা চাইলো, তাও ওকে এভাবে মারলেন?
বুড়োঃ সাধে কি আর মারছি ?? তোমার পোলায় আমার পায়ে পাড়া দিয়া সরি কইলো। আমি তার ভদ্রতায় খুশি হইয়া তারে ১০টা টাকা দিলাম। হারামজাদা টাকার লোভে আবার আমার
পায়ে পাড়া মারলো।

চালাক হইবেন তো মরবেন

মন্টু তার ঘরের দরজা খুলে মাথায় করে বাজারে নিয়ে যাচ্ছে। এক লোক দেখে জিজ্ঞেস করলো……
লোক:” কি ভাই দরজা কি বিক্রি করবেন নাকি?
মন্টু:” না ভাই, দরজার তালা চেন্জ করবো চাবি হারাইয়া গেছে।
হুম হেসোনা জোক এখনো বাকি আছে।
লোক:” কিন্তু ঘরে যদি চোর ঢুকে
মন্টু:” কিভাবে ঢুকবে? দরজা তো আমার কাছ !!!

মফিজ যখন বাচ্চার বাবা

এক মহিলা ফোন করে বললঃ হ্যালো মফিজ সাহেব, আপনার সাথে আমার একটু দেখা করা এবং কথা বলা দরকার কারন আপনি আমার এক বাচ্চার বাবা। কিছুটা অবাক এবং হতবাক হয়ে মফিজ বললঃ– ওহ মাই গড, কি বলছেন??? আপনি তো দেখি আমার মান-সম্মান ধূলায় মিশিয়ে দিবেন।
আচ্ছা আপনি কি মাধবী?
মহিলাঃ– না !
মফিজঃ– চৈতী ?
মহিলাঃ– না না !
মফিজঃ– ইভা ?
মহিলাঃ– না না না !
মফিজঃ- মিলা ?
মহিলাঃ– না না না না !
মফিজঃ– তাহলে প্রভা ?
মহিলাঃ– না….না….. না… না…না….আহ.. .
“স্যার, আমি আপনার ছেলের স্কুলের শিক্ষিকা!!