ডাক্তারী পরার্মশ

এক বিগত যৌবনা চিত্রভিনেত্রী তার ডাক্তারের কাছে এসে জানালেন, আজকাল অল্পতেই তিনি হাপিয়ে ওঠেন , কিছুতেই তার ভালো লাগে না । পরীক্ষা করে ডাক্তার জানালেন শরীরে আপনার ভালোই আছে । তেমন কোনো রোগ নেই । আসলে আপনার দরকার হচ্ছে চেঞ্জ এর

চেঞ্জ – অভিনেত্রী বললেন কত আর চেঞ্জ করবো ? জানেন গত দু বছর আমি দুটি স্বামী , তিনটে বাড়ি , চারটে চাকর , পাচটা রাধুনী চেঞ্চ করেছি । এটা কোন ডাক্তারী পরার্মশ হল।

ভাল হয়ে গেলেই তো সেরে যাব

স্ত্রী- ওগো আমার কিছু ভালো লাগছেনা ।
স্বামী-কেন?
স্ত্রী- আমার অসুখ যে সারছে না
স্বামী- সারবে না কেন ? ভাল হয়ে গেলেই তো সেরে যাবে

শিল্পী হবেন

ফিল্মডিরেক্টর- কি চাইছেন, শিল্পী হবেন? আচ্ছা , পাট- টাট করেছেন কখনও? হবু শিল্পী- পাট কি যে বলেন স্যার খেসারি , মুসুরি, মুগ, কলাই, থেকে আরম্ভ করে মায়- কুমড়া অবধি ফলিয়েছি । পাট তো তুচ্ছ।
ডিরেক্টর- কি বিভ্রাট আমি কি জমি পাটের কথা বলেছি । যাকগে আকটিন- ট্যাকটিন জানা আছে ?
হবু শিল্পী- একটিন কি বলেছেন স্যার টিন টিন জল তুলেছি।
ডিরেক্টর- ভারী মুশকিল তো কখনো প্লে-টেলেতে নেমেছেন?
হবু শিল্পী- না স্যার আপনার মা- বাপের আর্শীবাদে পিলে – লিভার আমার কন্মিনকালেও নামাতে হয়নি । ইশ্বর যেন সে দিন না করে ।
ডিরেক্টর- আচ্ছা আসুন ।
হবু শিল্পী- তাহলে চান্স আমার হবে কি বলেন স্যার?

ব্যাপার গরুতর

একটি দয়ালু লোক রাস্তা দিয়ে যেতে দেখল একটি বালক একটি বাড়ির দরজায় উপরের ইলেক্ট্রিক বোতাম টেপার চেষ্টা করে ব্যথ হচ্ছে – হাতের নাগাল পাচ্ছে না
লোকটি এগিয়ে এসে তাকে সাহায্য করল – বেলটি টিপে দিল । তারপর হেসে বালকটি বলল কি ব্যাপার ।
ব্যাপার গরুতর
– কেন?
– আমি তো ছুটে পালায়। আপনি বুঝুন গরুতর কেন?

নাক দিয়ে ভাত খাওয়া

তিনজন বৈজ্ঞানিক প্লেনে চড়ে কোথাও যাচ্ছিলেন । এরা হলেন বৃটেন , রাশিয়াও বাংলাদেশের অধিকারী । তিনজনই নিজ দেশের আবিস্কারের উপর কথায় প্রতিযোগিতা শুরু করলেন ।
বৃটেন- আমার দেশে এমন একটা জাহাজ আবিস্কৃত হয়েছে যা কি না পানির উপর দিয়ে চলে ।
অন্যদুই জন বললেন – তা নাকি?
রাশিয়া – আমাদের বৈজ্ঞানিকরা এমন একটা প্লেন আবিস্কার করেছেন যা কিনা আকাশের নীল অংশের উপর দিয়ে চলে ।
অন্যদুই জন – কি করে ?
রাশিয়া- উপর দিয়েই যায় তবে নীল অংশের দুই আঙ্গুল নীচ দিয়ে ।
বাংলাদেশ – তা আর এমন কি আমাদের দেশ তো নাক দিয়ে ভাত খাওয়া পদ্ধতি আবিস্কার করেছে ।
অন্যদুজন – এতো সাংঘাতিক আবিস্কার ।
বাংলাদেশ – হ্যাঁ তবে নাকের দুই আঙ্গুল নীচ দিয়ে ।