ধর্ষন

ভার্সিটিতে সমাজ ক্লাস চলছে…..
শিক্ষক বলছেন: আজ আমরা ধর্ষন বিষয়ে পড়ব।
আচ্ছা রাজন বলতো ধর্ষন কাকে বলে?
রাজন: কর্তার ইচ্ছায় কর্তীর আনিচ্ছায় পরষ্পরে যে ঘর্ষনের সৃষ্টি হয় তাকে ধর্ষন বলে।

মরা পাখি!

ক্লাসে দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে…
১ম বন্ধু: আছ্ছা বলত কোন পাখি উড়ে না?
২য় বন্ধু: উট পাখি!
১ম বন্ধু: আরে ছাগল মরা পাখি কি উড়ে…

মামার ফাসি

১ম বন্ধু: জানিস আমার মামা আগে থেকে জানত সে কিভাবে কোন দিন মারা যাবে।
২য় বন্ধু: সে কি জতিষী বলেছে নাকি?
১ম বন্ধু: না, জজ বলেছে!

পাংগাস

ছলিমুদ্দিন শশুর বাড়িতে গেছে। যাওয়ার সময় বাজার থেকে একটা বড় পাংগাস মাছ নিয়ে গেছে। যেতে যেতে রাত হয়ে গেছে তাই তার শাশুরি আর মাছ রাধে নি।
যা হোক রাতে যা ছিল তা খেয়ে ঘুমোতে গেছে।

ছলিমুদ্দিন ঘুমে নি টেনে বলছে পাংগাস…….
তার শাশুরিও নাক টেনে বলছে কাল খাস…..

পলিটিক্যাল জোক

জামাতে ইসলামী, বিএনপি আর ঐক্যজোটের তিন র্কমী মদ্যপান করা অবস্থায় সৌদী আরবে ধরা পড়। সৌদী আরবে যেহেতু প্রকাশ্যে মদ্যপানের অপরাধ অত্যন্ত গুরুতর, তাই সেখানে এর শাস্তি হচ্ছে চাবুকের বিশ দোররা বাড়ি। আরবের শেখ যখন এই তিন কর্মীকে শাস্তির জন্য ব্যবস্থা নিচ্ছিলেন, তখন শেখ বললেন, “আজ আমার প্রথম বউয়ের জন্মদিন, তাই আমি তোমাদের প্রত্যকেকে চাবুক মারার আগে একটা করে আর্জি জানাবার অনুমতি দিলাম এবং তোমাদরে আর্জি মঞ্জুর করা হবে।

লাইনের প্রথমে দাঁড়ানো ঐক্যজোটের কর্মী বলল, “শেখ তুমি যদি চাবুক মারার আগে পিঠের সাথে একটা বালিশ বেঁধে দিতে। তার আর্জি মোতাবকে বালিশ বেঁধে চাবুক মারা শুরু হলো। বালিশ চাবুকের বাড়ি ১০ টা র্পযন্ত নিল, তারপর বালিশ গেল ফেটে। ব্যথায় কুঁচকে রক্তাত্ব অবস্থায় তাকে সরানো হলো বিশ দোররার পর।

এর পরে লাইনে ছিল বিএনপির র্কমী। সে ঐক্যজোটের কর্মীর বেহাল অবস্থা দেখে আর্জি জানাল দু’টো বালিশ বাঁধার। তার আর্জি মোতাবকে ২টা বালিশ বেঁধে চাবুক মারা শুরু হলো। বালিশ চাবুকের বাড়ি ১৫ টা র্পযন্ত নিতে পারল, তার পর বালিশ গেল ফেটে। ব্যথায় কুঁচকে গোঙ্গানো অবস্থায় বিএনপি’র র্কমীকে সরানো হলো বিশ দোররার পর।

সবার শেষে লাইনে ছিল জামাত কর্মী। সে কোন কিছু বলার আগেই শেখ জামাত র্কমীকে বলল, “তুমি হচ্ছো গোলাম আযমের দলের লোক। তাই তুমি ২টা আর্জি রাখতে পার”। জামাতী কর্মী খুশীতে গদগদ হয়ে বলল, “হুযুর, আমি নাদানের মতো কাজ করেছি, তাই তুমি আমাকে চাবুকের ২০ দোররা না, ১০০ দোররা মার। শেখের চোখ আনন্দে জ্বলজল করে উঠল। বলল, “তার পরের আর্জি”? জামাত কর্মী ব্যথায় কুঁকড়ানো বিএনপি কর্মীকে আঙ্গুলের ইশারায় দেখিয়ে বলল, “বালিশ টালিশ না, তুমি ঐ ব্যাটারে (বিএনপি’র কর্মী) আমার পিঠের পেছনে বাইন্ধা দাও”।