মেয়ে : সিগারেট খাওয়া ছেড়ে দাও.
ছেলে : ছেড়ে দিলাম.
মেয়ে : বীয়ার খাওয়া ছেড়ে দাও.
ছেলে : ছেড়ে দিলাম.
মেয়ে : কথা দাও আর কোন মিথ্যা কথা বলবে না.
ছেলে : কথা দিলাম.
মেয়ে : প্রমিজ কর এখন থেকে নিয়মিত নামাজ পরবে.
ছেলে : ঠিক আছে.
প্রমিজ করলাম.
মেয়ে :বল আমায় বিয়ে করবে??
ছেলে : না
মেয়ে : কেন???
ছেলে : এখন যেহেতু অনেক ভাল হয়ে গেছি তেহেতু তোমার থেকে অনেক ভাল মেয়ে পাব!
তাইলে তোমাকে বিয়ে করব কেন????
Jun 17
মেয়ে তো SHOOCKS
Jun 17
একটু বেশিই এডভান্স
শহরে কার্ফু জারি করা হল, সন্ধ্যা৬
টার পর
কাউকে বাইরে দেখা গেলে তাকে গুলিকরা
৬ টা বাজতে ১৫ মিনিট বাকি, সবাই
বাসার দিকে দৌড়াচ্ছে। এর মধ্যে এক
আর্মি একজন
কে গুলি করে মেরে ফেলল।
আরেক আর্মি বললঃ এখনও তো ৬
টা বাজে নাই, তাকে মারলি কেন?
সে উওর দিলঃ এই শালা রে আমি চিনি,
এর বাসা অনেক দূর। ৬ টার
মধ্যে শালায় বাসায়
যাইতে পারবে না।
Jun 15
বিল গেটসের মেয়ের জামাই
রফিক সাহেব ঠিক করলেন, ছেলের বিয়ে দেবেন।
ছেলেকে গিয়ে বললেন, শোন, আমি ঠিক করেছিতোর
বিয়ে দেব। পাত্রীও ঠিক।
ছেলে: কিন্তু বাবা আমি তো নিজের
পছন্দে বিয়ে করতে চাই!
রফিক সাহেব: পাত্রী বিল গেটসের মেয়ে।
ছেলে: তাহলে বাবা আমি রাজি!
এরপর রফিক সাহেব গেলেন বিল গেটসের কাছে।
বললেন, আপনার মেয়ের সঙ্গে আমার ছেলের
বিয়ে দিতে চাই।
বিল গেটস: কিন্তু আপনার ছেলে করে কী?
রফিক সাহেব: সে বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট।
বিল গেটস: ও! তাহলে আমি রাজি।
সব শেষে রফিক সাহেব গেলেন বিশ্বব্যাংকের
প্রেসিডেন্টের কাছে। বললেন, আমার
ছেলেকে আপনার ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিয়োগ
দিতে পারেন।
প্রেসিডেন্ট: কিন্তু আপনার ছেলের কি সেই
যোগ্যতা আছে? তা ছাড়া আমার একজন ভাইস
প্রেসিডেন্ট আছে। আমি তো তাকে সরিয়ে আপনার
ছেলেকে নিতে পারি না।
রফিক সাহেব: কিন্তু সে যদি বিল গেটসের মেয়ের
জামাই হয়?
প্রেসিডেন্ট: তাহলে আমি রাজি।
Jun 15
চান্দু এখন কোটিপতি
চান্দু গেলো “কে হতে চায় কোটিপতি”
অনুষ্ঠানে!!
১০০০ টাকার জন্য চান্দুকে প্রশ্ন
করা হলঃ আপনার বাবার নাম কি??
অপশনগুলো হচ্ছে,
A. Amir Khan.
B. Shah Rukh Khan.
C. মখলেস মিয়াঁ
D. Sachin Tendulkar.
চান্দু অনেকক্ষণ ভাবার পর
বললঃ আমি লাইফ লাইন নিতে চাই।
৫০-৫০।
দুটো অপশন মুছে গেলো, রইলঃ
C. মখলেস মিয়াঁ
D. Sachin Tendulkar.
চান্দু তবুও নিশ্চিত নয়। বলল,
আমি দর্শকদের সাহায্য নিতে চাই।
দর্শক ভোটিং এর রেসাল্টঃ
C. মখলেস মিয়াঁ (৮০%)
D. Sachin Tendulkar. (২০%)
চান্দু এবারো নিশ্চিত নয়। বলল,
আমি আমার শেষ অপশন ফোন ফ্রেন্ড
ব্যাবহার করতে চাই।
উপস্থাপকঃ আপনি কাকে ফোন
করতে চান?
চান্দুঃ আমার বাবা, জনাব মখলেস
মিয়াঁকে.
Jun 15
কলাতে চাপ দিল
এক মহিলা বাসের জন্য অপেক্ষা করছিল…
বাসের দেরি দেখে সে ২টা কলা কিনলো।
একটা কলা খাওয়া শেষ হতেই বাস
চলে আসলো।
মহিলা অন্য
কলাটা ব্যাগে রেখে বাসে উঠে দাড়ালো।
বাসে খুব ভিড় তাই একটু পর পর সে হাত
দিয়ে কলাটা চাপ
দিয়া দেখতে লাগলো যে কলাটাকি ঠিক
আছে নাকি ভিড়ের চাপে নরম হয়া গেল।
দেখলো যে না , কলা ঠিক ই আছে।
একটু পরে আবার যখন
কলাটা চাপতে লাগলো ঠিক পাশের লোক্
টি শব্দ করে উঠল, আহহ…আ…আহহহহ
হহহহহহহ