বাংলাদেশ যুদ্ধে জয়

ময়টা সম্ভাবত ২০৫০ সাল হবে। আমেরিকা আর বাংলাদেশের মধ্যে যুদ্ধ চলছে।
দুই দেশের সেনারাই বাংকারে লুকিয়ে থেকে যুদ্ধ করছে।
ফলে কারো গায়েই গুলি লাগছে না। তো এভাবে চলতে চলতেই বাংলাদেশি সেনারা একটা বুদ্ধি বের করলো।
তাদের মধ্য থেকে একজন আমেরিকান সেনাদের উদ্দেশ্যে বলল,ওই তদেরমধ্যে “জন” কে রে….? ‘
আমেরিকান বাংকার থেকে একজন বেরিয়ে এসে বলল, আমি জন! ‘বাংলাদেশিরা তাকে গুলি করে মেরে ফেলল।
তারপর আবার ডাক দিলো, ‘ ওই স্মিথ আছস?আরেকজন আমেরিকান জবাব দিল, ‘ আছি ‘
তাকেও গুলি করে মেরে ফেলা হলো। এবার আমেরিকানরা চিন্তায় পরে গেলো।
তারা ভেবে দেখল বাঙ্গালীদের সাথে বুদ্ধিতে পারা যাবে না।
তাই তারা ঠিক করলো তাদের বুদ্ধি দিয়েই তাদের ঘায়েল করবে।
এবার এক আমেরিকান সেনা চেচিয়ে উঠল, ওই মোখলেস আছস নাকি?
বাংলাদেশি সেনারা বুঝল তাদের বুদ্ধি ধরা খেয়ে গেছে। তাই তারা নতুন বুদ্ধি বের করলো।
পাল্টা চেচিয়ে বলল, ‘ ওই,মোখলেস রে ডাকসে কেডা রে?
আমেরিকানটি বেরিয়ে এসে বলল, ‘আমি ডাকসি !! ‘
তাকেও গুলি করে মেরে ফেলা হলো!
এইভাবে বুদ্ধি খাটিয়ে বাংলাদেশ যুদ্ধে জয় লাভ করল।

সাদ্দাম, লাদেন ও বুশের বিচার

একদিন সাদ্দাম, লাদেন ও বুশের বিচার চলছিল।
তাদের শাস্তি হলো ২০ করে বেত্রাঘাত।
বিচারক প্রথমে বুশকে বললেন শাস্তির আগে তোমার শেষ ইচ্ছা কি?
বুশ বলল আমার পিঠে একটি বালিশ বাধা হোক।
বুশের পিঠে বালিশ বাধা হল। ১০ বারি দেওয়ার পর বালিশ গেলফেটে। বহুকষ্টে বুশ বাকি বেত্রাঘাত সইল।
এরপর লাদেন কে বলল তোমার শেষ ইচ্ছা কি?
লাদেন বলল আমার পিঠে দুইটা বালিশ বাধা হোক।
তো লাদেন কে কোন আঘাত সইতে হল না।
অবশেষে সাদ্দামকে বলা হলো শেষ ইচ্ছা কি??
সাদ্দাম বলল, আমার পিঠে বুশকে বাধা হোক!

সত্যি ভালোবাসি

প্রেমিকঃ তুমি আমাকে খুব ভালোবাস, তাই না।
প্রেমিকঃ হ্যাঁ। সত্যি ভালোবাসি!
প্রেমিকাঃ সত্যি?
প্রেমিকঃ সত্যি!
প্রেমিকাঃ সত্যি?
প্রেমিকঃ (রাগান্বিত হয়ে) সত্যি নয় তো কী? বিশ্বাস না হলে মলি, পলি, জুলিকে জিজ্ঞেস করে দেখো। ওদেরকেও আমি একই কথা বলেছি।
প্রেমিকাঃ যদি তোমার সঙ্গে আমার বিয়ে হয়। তবে তোমার খাবারে আমি বিষ মিশিয়ে দেব।
প্রেমিকঃ আর সত্যিই যদি তোমার সঙ্গে আমার বিয়ে হয় আমি এই বিষ মেশানো খাবার নিশ্চিন্তমনে খেয়ে নেব!

১৮+

এখন একটা ১৮+ ষ্ট্যাটাস দিব। বাচ্চারা দূরে থাকো…

.
.
.

.
.
.

++++++++++++++++++

[সত্যি কথা ১৮টা প্লাস আছে, কমও নেই, বেশিও নেই]

এ জন্যই আবুল

আবুল রাতের বেলা বাড়ি ফিরছে। রাস্তায় একটা ঢাকনা ছাড়া ম্যানহোল ছিল।
অন্ধকারে দেখতে না পাওয়ায় আবুল সেই ম্যানহোলে পড়ে গেল।
তারপর বেশ অনেকক্ষণ চেষ্টা করে আবুল নোংরা মাখা গায়ে উপরে উঠে এলো।
উপরে এসে নিজেই নিজেকে বলল ভাগ্যিস, ঢাকনাটা খোলা ছিল বলে উঠতে পারলাম।
নাহলে তো সারারাতই ম্যানহোলের ভেতরে কাটাতে হতো ।