১ম বন্ধু : বউয়ের সাথে ঝগড়ার কি হল?
২য় বন্ধু : ও আমার কাছে মাথা নিচুকরে আসলো।
১ম বন্ধু : মাথা নিচু করে??তাই নাকি?জোস তো।
২য় বন্ধু : তাছাড়া আর কি…
১ম বন্ধু : কি বলল এসে?
২য় বন্ধু : খাটের নিচ থেকে বের হোউ. এখন মারবো না।
Jul 04
১ম বন্ধু : বউয়ের সাথে ঝগড়ার কি হল?
২য় বন্ধু : ও আমার কাছে মাথা নিচুকরে আসলো।
১ম বন্ধু : মাথা নিচু করে??তাই নাকি?জোস তো।
২য় বন্ধু : তাছাড়া আর কি…
১ম বন্ধু : কি বলল এসে?
২য় বন্ধু : খাটের নিচ থেকে বের হোউ. এখন মারবো না।
Jul 04
এক মেয়ে লটারি তে ৫ কোটি টাকা পেয়েছে। কোম্পানি চিন্তা করলো হঠাৎ এই সংবাদ মেয়েকে জানালে
মেয়ে খুশিতে মরে যেতে পারে। তাই চান্দু কে পাঠানো হল এমনভাবে বলার জন্য যাতে মেয়ে খুশিতে না মরে।
চান্দু মেয়েকে গিয়ে বললঃ মনে করেন আপনি ৫ কোটি টাকাপেলেন তাহলে কি করবেন?
মেয়েঃ আপনার সামনে নাচবো, আপনাকে ভালবাসবো, বিয়ে করব শুধু এটাই না অর্ধেক আপনাকে দিয়া দিব।
শালা চান্দু খুশিতে নিজেই মইরা গেল।
Jul 04
ক্লাসে নতুন ম্যাডাম ছাত্রদের সাথে পরিচিত হচ্ছেন প্রথম ক্লাসেঃ
আমি তোমাদের নতুন ম্যাডাম। এসো তোমাদের সাথে পরিচিত হই।
প্রথমে ছেলেরা একে-একে দাঁড়িয়ে নিজের নাম এবং একটা প্রিয় শখের কথা আমাকে বলো।
প্রথম জন- আমার নাম শাকিল, আমার শখ পুকুরে পদ্ম দেখা।
দ্বিতীয় জন- আমার নাম লিটন,আমারও শখ পুকুরে পদ্ম দেখা।
এভাবে সব ছাত্র তাদের নাম বলল এবং প্রিয় শখের কথা বলল, পুকুরে পদ্ম দেখা।
শিক্ষিকা তো ছাত্রদের আচরণে অবাক, এরপর তিনি মেয়েদের দাঁড় করালেন এবং নিজের নাম ও শখের কথা বলতে বললেন।
প্রথম ছাত্রীটি অত্যন্ত লজ্জিত মুখে উঠে দাঁড়ালো এবং আস্তে আস্তে বললঃ
আমার নাম পদ্ম এবং আমার শখ দিনে তিনবার পুকুরে গোসল করা।
Jul 03
দুইজন লোক গেল চাকরির ইন্টারভিউ দিতে।
প্রথমজন আগেই প্রশ্নকর্তাকে ঘুষদিয়া রাখছিলো।
প্রশ্নকর্তা প্রথমজনকে প্রশ্ন করলেনঃ তুই ডগ বানান কর
প্রথম জনঃ DOG
প্রশ্নকর্তাঃ সাবাস।
এরপর তিনি দ্বিতীয় জনকে বললেনঃ তুই হিপোপটমাস বানান কর।
দ্বিতীয় জনঃ এটা তো পারি না
প্রশ্নকর্তাঃ তুই পারিস নাই তুই বাদ।
ওর চাকরি হয়া গেছে।দ্বিতীয় জনঃ মানি না।আমারে কঠিনটা ধরছে ওরে সহজ টা ধরছে।
প্রশ্নকর্তাঃ আচ্ছা ঠিক আছে আবার।
এইতুই বল ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে কতজন মারাগেছে?
প্রথম জনঃ ৩০ লক্ষ
প্রশ্নকর্তাঃ সাবাস।…..
এরপর দ্বিতীয় জনকে বললোঃ তুই ওই ৩০লক্ষ মানুষের নাম বল
দ্বিতীয় জনঃ বেহুশ।
Jul 03
এক দুষ্ট ছেলে থানায় ফোন করেছে।
– এইটা কি পুলিশ স্টেশন?
– হ্যাঁ।
– আপনি কি পুলিশ?
– হ্যাঁ।
আপনার থানায় বাথরুম আছে?
– হ্যাঁ।
– আপনার বাথরুমে কমোড আছে?
– হ্যাঁ, আছে।
তাহলে কমোডের মধ্যে মাথা ঢুকাইয়া বইসা থাকেন।
এই বলে ছেলেটি ফোন কেটে দিল।
কিছুক্ষণ পর পুলিশ নাম্বার বের করে কলব্যাক করল।
ছেলেটির বাবা ফোন ধরল।
পুলিশ অভিযোগ করল, “আপনার ছেলে আমাকে কমোডে মাথা ঢুকিয়ে বসে থাকত।
– কতক্ষণ আগে বলেছে?
– এই ধরেন ১০ মিনিট।
– তাহলে এখন মাথা বের করে ফেলেন।