তিনটেই

এক অভিনেত্রী বিদেশে যাবার জন্য পাসর্পোটের ফর্ম ফিলাপ করতে গিয়ে এক জায়গায় এসে চিন্তিত হয়ে পড়লেন।ফর্ম এর এক জায়গায় জিজ্ঞাসা করা হচ্ছে আবেদকারী কি অবিবাহিত অথবা ডাইর্ভোস । অভিনেত্রী অনেক চিন্তা করে লিখলেন তিনটেই ।

ডাক্তারী পরার্মশ

এক বিগত যৌবনা চিত্রভিনেত্রী তার ডাক্তারের কাছে এসে জানালেন, আজকাল অল্পতেই তিনি হাপিয়ে ওঠেন , কিছুতেই তার ভালো লাগে না । পরীক্ষা করে ডাক্তার জানালেন শরীরে আপনার ভালোই আছে । তেমন কোনো রোগ নেই । আসলে আপনার দরকার হচ্ছে চেঞ্জ এর

চেঞ্জ – অভিনেত্রী বললেন কত আর চেঞ্জ করবো ? জানেন গত দু বছর আমি দুটি স্বামী , তিনটে বাড়ি , চারটে চাকর , পাচটা রাধুনী চেঞ্চ করেছি । এটা কোন ডাক্তারী পরার্মশ হল।

ভাল হয়ে গেলেই তো সেরে যাব

স্ত্রী- ওগো আমার কিছু ভালো লাগছেনা ।
স্বামী-কেন?
স্ত্রী- আমার অসুখ যে সারছে না
স্বামী- সারবে না কেন ? ভাল হয়ে গেলেই তো সেরে যাবে

শিল্পী হবেন

ফিল্মডিরেক্টর- কি চাইছেন, শিল্পী হবেন? আচ্ছা , পাট- টাট করেছেন কখনও? হবু শিল্পী- পাট কি যে বলেন স্যার খেসারি , মুসুরি, মুগ, কলাই, থেকে আরম্ভ করে মায়- কুমড়া অবধি ফলিয়েছি । পাট তো তুচ্ছ।
ডিরেক্টর- কি বিভ্রাট আমি কি জমি পাটের কথা বলেছি । যাকগে আকটিন- ট্যাকটিন জানা আছে ?
হবু শিল্পী- একটিন কি বলেছেন স্যার টিন টিন জল তুলেছি।
ডিরেক্টর- ভারী মুশকিল তো কখনো প্লে-টেলেতে নেমেছেন?
হবু শিল্পী- না স্যার আপনার মা- বাপের আর্শীবাদে পিলে – লিভার আমার কন্মিনকালেও নামাতে হয়নি । ইশ্বর যেন সে দিন না করে ।
ডিরেক্টর- আচ্ছা আসুন ।
হবু শিল্পী- তাহলে চান্স আমার হবে কি বলেন স্যার?

ব্যাপার গরুতর

একটি দয়ালু লোক রাস্তা দিয়ে যেতে দেখল একটি বালক একটি বাড়ির দরজায় উপরের ইলেক্ট্রিক বোতাম টেপার চেষ্টা করে ব্যথ হচ্ছে – হাতের নাগাল পাচ্ছে না
লোকটি এগিয়ে এসে তাকে সাহায্য করল – বেলটি টিপে দিল । তারপর হেসে বালকটি বলল কি ব্যাপার ।
ব্যাপার গরুতর
– কেন?
– আমি তো ছুটে পালায়। আপনি বুঝুন গরুতর কেন?