থালা বাসন জিভ দিয়ে সাফ

প্রবাসী বন্ধু অনেক দিন বাদে ঢাকার বন্ধুর বাড়ীতে অথিতী হয়ে আসছেন আজ তিন দিন। কথাচ্ছলে প্রবাসী বন্ধু বলেন দেখো ভাই গোড়া থেকে লক্ষ্য করছি তুমি তোমার কুকুরটাকে খুব ভালবাস।

বাসবো না । আমি তো ওকে একটা মানুষ বলেই ভাবি, যেদিন ঝি চাকর থাকেন না সে দিন ঐ কুকুরটা এটো থালা বাসন জিভ দিয়ে সাফ করে দেয় ।

লোক দেখানো গিয়েছিলাম

সেই যে বাড়ীতে এক অথিতি এসেছে , এক সপ্তাহ যায় দু সপ্তাহ যায় তবু নড়বার কোন লক্ষন নেই ।স্বামী স্ত্রী কেউ কিছু বলতে পারে না লজ্জায় । একদিন পাশের ঘরে অথিতিকে শুনিয়ে দুজন খুব ঝগড়া করতে লাগলো , মিছামিছি। স্ত্রীকে স্বামীর প্রহার এবং স্ত্রীর কান্নায় আওয়াজও শোনা গেল এক পর্যায়ে। গতিক সুবিধের নয় ভেবে অথিতি ভদ্রলোক তার সুটকেস নিয়ে এক ফাকে বেরিয়ে গেল। জানালা দিয়ে স্বামী স্ত্রী দুজনায় তাদেখে ঝগড়া বন্ধ করে খুব এক চোট হেসে নিল- যে বুদ্ধি করে তারা অথিতি তাড়াতে পেরেছে । স্বামী বললো তোমার লাগে টাগে নিতো ? যে জোরে কাদছিলে । স্ত্রী বললো দূর এক্টুও লাগেনি। এতো লোক দেখান কেদেছিলাম । হাসিমুখে এক সময় অথিতির আর্বিভাব , হেঁ,হেঁ আমিও কিন্তু লোক দেখানো গিয়েছিলাম ।

আমরা সবাই মিলে কাদব

একবার এক বাড়িতে এক প্রতিবেশী অতিথী এলো প্রতিবেশি বেশ পেটুক সে দিন যা রান্না হয়েছিলো তার সবই সে একা খেয়ে ফেললো । বাড়ির লোকজনদের জন্য কিছুই অবশিষ্ট রইল না । এমনকি বাচ্চা ছেলেটার জন্যও নয়, সে কাদতে বসে গেল । তাকে কাদতে দেখে মা বলল , এতো তাড়াতাড়ি কাদিস না । দাড়া অথিতি চলে যাক তারপর আমরা সবাই মিলে কাদব।

অথিতি তাড়াত

অথিতি – তোমার গলা ভাল নয় , তবু তুমি গাও কেন?

রানা- আমিতো গাইতে চাইনা তবে মা যখন বাড়ি থেকে অথিতি তাড়াতে চান তখনই আমাকে গাইতে বলেন।

ভাগ্নে আর মামা

সমবয়সী ভাগ্নে আর মামা রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলো পথে ভাগ্নের এক বন্ধুর সাথে দেখা ।

বন্ধুঃ এই লোকটা তোদের কি হয় রে ?

ভাগ্নেঃ ইনি আমার বাবার শালা

বন্ধুঃ মানে ?

ভাগ্নেঃ মানে ইনি আমার বাবার স্ত্রীর আপন ছোট ভাই ।