অন্য হাতে লিখব

প্রফেসর শেষ ক্লাসে ঘোষণা করলেন, ‘পরশু পরীক্ষা। কেউ কোনও অজুহাত দিয়ে পার পাবেন না। তবে নিকটাত্মীয়ের মৃত্যু কিংবা মারাত্মক শারীরিক অসুস্থতা হলে ভিন্ন কথা। ‘

পেছন থেকে এক ফাজিল ছোকরা বললো, ‘মাত্রাতিরিক্ত সেক্সজনিত ক্লান্তি হলে কি চলবে স্যার?’

ক্লাসে হাসির হুল্লোড় পড়ে গেলো। শব্দ থামার পর প্রফেসর বললেন, ‘উহুঁ, সেক্ষেত্রে তুমি অন্য হাতে লিখবে।’

অন্য হাতে লিখব

প্রফেসর শেষ ক্লাসে ঘোষণা করলেন, ‘পরশু পরীক্ষা। কেউ কোনও অজুহাত দিয়ে পার পাবেন না। তবে নিকটাত্মীয়ের মৃত্যু কিংবা মারাত্মক শারীরিক অসুস্থতা হলে ভিন্ন কথা। ‘

পেছন থেকে এক ফাজিল ছোকরা বললো, ‘মাত্রাতিরিক্ত সেক্সজনিত ক্লান্তি হলে কি চলবে স্যার?’

ক্লাসে হাসির হুল্লোড় পড়ে গেলো। শব্দ থামার পর প্রফেসর বললেন, ‘উহুঁ, সেক্ষেত্রে তুমি অন্য হাতে লিখবে।’

শুকাতে দিয়েছি

এক পাগল অনেক দিন ধরে এক মেন্টান হসপিটাল এ চিকিৎসাধীন | এক দিন পাগলটি এক লোককে পানিতে পরে ডুবে যেতে দেখে তাকে পানি থেকে টেনে তুলল | এ ঘটনা এক ডাক্তার দেখে মনে মনে ভাবল যে পাগল মানুষের প্রান বাচাঁতে পারে সে নিশ্চয় আর পাগল নেই | সে সুস্থ্য হয়ে গেছে |

এই ভেবে সে পাগলকে তার চেম্বারে ডেকে পাঠলো | ডাক্তার পাগল কে বলল, আমার মনে হয় তুমি সুস্থ্য হয়ে গেছ এবং আমরা তোমাকে ছেড়ে দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছি | এ সময় এক নার্স এসে খবর দিল, পাগলটি যে লোককে বাচিয়েছিল, সে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে |

এ কথা শুনে ডাক্তার পাগল কে বলল, দেখ, খুবই দুঃখের কথা যে তুমি যে লোককে বাচিয়েছিল, সে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে |

তখন পাগটি বলল, লোকটি তো মরেনি, সে পানিতে বিঝে গিয়েছিল তো, তাই তাকে রোদে শুকাতে দিয়েছি ||

ইনটারভিউ

অফিসারঃ আপনার নাম কি?
প্রার্থীঃ M.P স্যার।
অফিসারঃ এম.পি তার মানে কি?
প্রার্থীঃ মহন পাল স্যার।
অফিসারঃ আপনার পিতার নাম কি?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ তার মানে কি?
প্রার্থী। মদন পাল স্যার।
অফিসারঃ আপনার যোগ্যতা?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ(রাগ করে) এইটা কি?
প্রার্থীঃ মেট্রিক পাস স্যার।
অফিসারঃ আপনে কেন কাজ চান?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ (অঅহহ)তার মানে কি?
প্রার্থীঃ মানি প্রব্লাম স্যার।
অফিসারঃ আপনার PERSONALITY বর্ণনা করেন।
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ খুলে বলেন।
প্রার্থীঃ MAGNANIMOUS PERSONALITY স্যার।
অফিসারঃ আপনে আসতে পারেন।
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ এইটা কি আবার?
প্রার্থীঃ MY PERFORMANCE…?
অফিসারঃ M.P!!!
প্রার্থীঃ তার মানে কি স্যার?
অফিসারঃ MENTALLY PUNCTURED…

বোঙ্গাবোঙ্গা চালানো হোক!”

এক আমেরিকান আর এক ফরাসী যুবক জাহাজডুবি হয়ে এক দুর্গম দ্বীপে আশ্রয় নিয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যেই তারা স্থানীয় জংলি সর্দারের সুন্দরী মেয়ের প্রেমে পড়ে গেলো। শুরু হলো উদ্দাম শারীরিক প্রেম। ঘটনা জানতে পেরে সর্দার গুন্ডা পাঠিয়ে ধরে আনলো দু’জনকেই।

“বিদেশি, সর্দারের একমাত্র মেয়েকে নষ্ট করে তোরা ভারি অন্যায় করেছিস।” গম্ভীর কন্ঠে জানালো সর্দার। তোদের শাস্তি হবে। বেছে নে বিদেশি, মরণ অথবা বোঙ্গাবোঙ্গা!”

আমেরিকান যুবকটি ভাবলো, বোঙ্গাবোঙ্গার মত শাস্তি থাকতে মরণ কেন? সে বেছে নিলো বোঙ্গাবোঙ্গা। কিন্তু ব্যাপারটা যে আসলে কী রকম, জানতো না বেচারা। বোঙ্গাবোঙ্গা মানে হচ্ছে পাকা বাঁশ পশ্চাদ্দেশ দিয়ে প্রবেশ করানো। তা-ই করা হলো তাকে। জল্লাদ বাঁশ কেটে নিয়ে শাস্তি দিলো। মাটিতে শুয়ো যন্ত্রণায় কাতরাতে লাগলো বেচারা।

ফরাসী ভাবলো, কোনও দরকার নেই অমন শাস্তির, এরচেয়ে মরণই ভালো। বেছে নিলো সে মরণকে।

এবার সর্দার জল্লাদের দিকে তাকিয়ে ক্রূর হেসে বললো, “না মরা পর্যন্ত এটার ওপর বোঙ্গাবোঙ্গা চালানো হোক!”