রোগীঃ ডাক্তার সাহেব, আমাকে কুকুরে কামড়েছে।
ডাক্তারঃ আপনি কি জানেন না যে আমার রোগী দেখার সময় ৪টা থেকে ৮টা।
রোগীঃ আমিতো জানি। কিন্তু ওই হতচ্ছাড়া কুকুরে তো আর ওটা জানে না।
Nov 10
কুকুরে কামড়েছে
Nov 10
কাশি প্রাকটিস
ডাক্তারঃ মনে হয় ঔষধ টায় কাজ হয়েছে। আজ আপনার কাশির আওয়াজটা বেশ ভাল ঠেকছে।
রোগীঃ ভাল তো ঠেকবেই। কাল সারা রাত জেগে কাশিটা প্রাকটিস করেছি যে!
Nov 10
একটু অপেক্ষা করুন
ডাক্তার : আপনার কি হয়েছে?
রোগী : ডাক্তার সাহেব আমাকে বাঁচান! আমি মনে হয় ১০ মিনিটের মধ্যে মারা যাবো।
ডাক্তার : একটু অপেক্ষা করুন, আমি ২০ মিনিটের মধ্যে ফিরে আসছি।
Nov 10
অদ্ভুদ রোগ
দিন এক রোগী ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, “ডাক্তার সাব, আমার একটা অদ্ভুদ রোগ হয়েছে।”
ডাক্তার বললেন, “কি রকমভ”
রোগী বলল, “আমি অল্পতেই রেগে যাই। গালাগালি করি”
ডাক্তার বলল, “ব্যাপারটা একটু খুলে বলুন তো।”
রোগী বলল, “হারামজাদা, কয়বার খুলে বলব!!!”
Nov 10
গণিতজ্ঞের চায়ের পানি গরম করা
এক গণিতজ্ঞ দিনরাত গণিত নিয়ে এতই ব্যস্ত থাকেন যে, একমাত্র গণিত ছাড়া দুনিয়ার আর কোন প্র্যাক্টিক্যাল বিষয় সম্পর্কে তার পরিষ্কার কোন ধারণা নেই। এই নিয়ে তার স্ত্রী সবসময়ই তার উপর চোটপাট করেন। কাজেই স্ত্রীর মন রক্ষা
করার জন্য একদিন তিনি স্ত্রীকে আশ্বাস দিয়ে বললেন, যাও এখন থেকে আমি তোমার কাছ থেকে টুকটাক সংসারের কাজকর্ম শিখব। স্ত্রী খুবই আনন্দিত হয়ে প্রথমেই তাকে চা তৈরি করা শিখিয়ে দিলেন।
চা তৈরির নিয়মটা স্বামীর মনে আছে কি না, সেটা পরীক্ষা করার জন্য দুদিন পরে স্ত্রী স্বামীকে জিজ্ঞেস করলেন, আচ্ছা বলতো, তোমাকে যদি একটা কেতলি আর দেশলাই দেওয়া হয় আর বলা হয় ঘরে গ্যাসের স্টোভ আছে এবং কলে
পানি আছে, তাহলে তুমি ঠিক কিভাবে চায়ের পানি গরম করবে?
জটিল সব গণিতের সমস্যায় বেচারা স্বামী নিয়মটা ভুলেই গিয়েছিলেন। কিন্তু অনেক ভেবে কিছুটা স্মরণ শক্তি থেকে আর বাকিটা অনুমান থেকে ভয়ে ভয়ে বললেন, প্রথমে কেতলিতে পানি নিব। তারপর দেশলাই জ্বালিয়ে গ্যাসের স্টোভটা চালাবো। তারপর কেতলিটা স্টোভের উপর বসিয়ে পানিটা গরম করলেই তো মনে হয়ে যাবে। তাই না?
হ্যাঁ, হয়েছে – স্ত্রী বললেন। আচ্ছা এবার বলতো, যদি তোমাকে একটা পানি ভর্তি কেতলি দেওয়া হয় আর একটা দেশলাই এবং গ্যাসের স্টোভ দেওয়া হয়, তাহলে কি করবে?
গণিতজ্ঞ এবার হাসিমুখে উত্তর দিলেন, এটা তো খুবই সহজ। প্রথমে কেতলি থেকে পানিটা ফেলে দিব। তাহলেই সমস্যাটা ঠিক আগের সমস্যাটার মতো হয়ে যাবে। আর সেটার সমাধান তো একটু আগেই করেছি। তাই না!