বাদর ও বিমান

একটি বিমান দুর্ঘটনায় মারা গেল সব যাত্রী। ভাগ্যক্রমে বেঁচে গেল বিমানে উপস্থিত একটি বানর।
তদন্ত কমিটির লোকেরা অনেক কষ্টে বানরটিকে ইশারায় কথা বলা শেখাল।
তদন্ত কমিটি: দুর্ঘটনার সময় পাইলট কী করছিল?
‘পাইলট বাথরুমে ছিল।’ ইশারায় বলল বানরটি।
তদন্ত কমিটি: কো-পাইলট?
… বানর: ঘুমাচ্ছিল।
তদন্ত কমিটি: বিমানবালা?
বানর: যাত্রীদের দেখাশোনা করছিল।
তদন্ত কমিটি: দুর্ঘটনার সময় তুমি কী করছিলে?
বানর: ‘বিমান চালাচ্ছিলাম’!

এইডস

জঙ্গলে পশুদের ডাক্তার শেয়াল। এক নেকড়ে জ্বরের ওষুধ নেবার জন্য শেয়ালের গুহায় গেল। গিয়ে দেখলো এক সুন্দরী মাদী খরগোস চুপচাপ শুয়ে আছে। নেকড়ের মাথায় কুবুদ্ধি চেপে গেল। শেয়ালকে বললো, শেয়াল ভায়া আবার তো জ্বর, এখন কি মদ খাওয়া চলে? শেয়াল বললো, ওটাই তো… এখন সবচেয়ে বড় ঔষধ হুজুর। নেকড়ে শেয়ালকে কড়কড় টাকা দিয়ে মদ কিনতে পাঠালো। শেয়াল ফেরার আগেই মাদী খরগোসের সঙ্গে ৩ বার সঙ্গম করে ফেললো। কিন্তু খরগোসের তেমন কোনো ভাবান্তর হল না, বাধাও দিল না। শেয়াল ফিরতেই নেকড়ে জিজ্ঞেস করলো, আচ্ছা ভায়া, এই খরগোসটা কে? শেয়াল বললো, ও পাশের গ্রাম থেকে এসেছে, এইডস সারাতে

মেসেজ

একবার একলোক তার বউকে একটা মেসেজ পাঠাল।।

কিন্তু ভুল বশত সেই মেসেজটি চলে গেলো এক বিধবা মহিলার কাছে।।
সেই বিধবা মহিলার স্বামী মাত্রই গতকাল মারা গিয়েছেন।।

যাই হোক, মহিলা মেসেজটি খুললেন, পড়লেন, এবং সাথে সাথে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে পড়ে গেলেন!!

কি লেখা ছিল সেই মেসেজে??

মেসেজে লেখা ছিলঃ
আমার প্রিয় বউ!! আমি ঠিকঠাক মতই পৌঁছেছি!! আমি জানি তুমি আমার কাছ থেকে মেসেজ আশা করনি!! এখানে আজকাল মোবাইল ফোন এসে পড়েছে!! আমি আসার সাথে সাথে তারা আমাকে একটি মোবাইল ফোন গিফট করেছে!! সেই মোবাইল থেকেই আমি তোমাকে মেসেজ পাঠালাম!! তুমি জেনে আরো খুশি হবে যে, তারা সবাই এখানে তোমার জন্য অপেক্ষা করছে!! আশা করা যায়, কাল-পরশুর মধ্যেই তুমিও চলে আসবে!! আশা করি তোমার যাত্রাও হবে আমার মত সুখের!! তোমার অপেক্ষায় রইলাম!!

– ইতি,

তোমার প্রিয় স্বামী!!

ঢুকাইলে রস বের হয়

এক ব্যাবসায়ী তার কারখানায় নতুন মেশিন এনেছে। মেশিনে নাকি একদিক দিয়ে শুয়োর ঢুকাইলে আরেক দিক দিয়ে জুস বের হয়।ওই ব্যবসায়ীর ছেলে বাপরে খালি ধরা খাওয়াইন্না প্রশ্ন করে।
পোলা বলল, “আব্বু,এমন কোন মেশিন নাই যে জুস ঢুকাইলে শুয়োর বাইর হয়।
বাপ রেগে গিয়ে বলে, “আছে না!! তোর মা”

মফিজের দৌড়

হঠাৎ করে ম্যারাথন দৌড়ের মাঠে হাজির মফিজ । সবকিছু দেখে যখন কিছুই বুঝলেন না, তখন এক প্রতিযোগীর কাছে জানতে চাইলেন, ‘ভাই, এখানে হচ্ছেটা কী?’

প্রতিযোগী: ম্যারাথন দৌড়। সবার মধ্য থেকে যে প্রথম হবে, তাকে পুরস্কৃত করা হবে।

মফিজ: তোমাদের মাথায় তো দেখি ঘিলুই নেই, এতজন দৌড়ানোর কোনো মানে হয়?

প্রতিযোগী: কেন, কী সমস্যা?

মফিজ: আরে ভাই, যে প্রথম হবে, সেই তো শুধু পুরস্কার পাবে, তাই না?

প্রতিযোগী: হ্যাঁ, ঠিক তা-ই।

মফিজ: তো সে-ই শুধু দৌড়াক না। বাকিদের শুধু শুধু কষ্ট!