বাসর রাতে স্বামী বউয়ের চোখে বারবার চুমু দিচ্ছে
বউ বলল, “ বারবার চোখে চুমু দিচ্ছ কেন?”
স্বামী, “ তোমার চোখ হলো আমার কাছে ভালোবাসার বই,শুধু পাঠ করতে মন চায়”
বউ , “ নিচে লাইব্রেরীতে আগুন জ্বলছে,আর তুমি বই নিয়ে ব্যাস্ত”
May 10
বাসর রাতে স্বামী বউয়ের চোখে বারবার চুমু দিচ্ছে
বউ বলল, “ বারবার চোখে চুমু দিচ্ছ কেন?”
স্বামী, “ তোমার চোখ হলো আমার কাছে ভালোবাসার বই,শুধু পাঠ করতে মন চায়”
বউ , “ নিচে লাইব্রেরীতে আগুন জ্বলছে,আর তুমি বই নিয়ে ব্যাস্ত”
May 10
একবার এক বাড়িতে এক কাজের মহিলা কাঁচের প্লেট ভেঙ্গে ফেলল।। প্লেট ভেঙ্গে ফেলার যেই মহিলা বাড়ির মালিক উনি বললেন, “ঐ হারামি, প্লেট ভাঙলি কেন??” এটা শুনে পাশে দাঁড়ানো বাচ্চা তার মাকে জিজ্ঞেস করলো, “আম্মু, হারামি কি??”
মহিলা ভাবল, ছোট ছেলে, গালি শিখে যাবে, তাই বললেন, “হারামি মানে দুর্বল!!”
এরপরের দিন সেই কাজের মহিলা আবারো একটি প্লেট ভেঙ্গে ফেলল!! এবার বাড়ির মালিক মহিলা আরো ক্ষেপে গিয়ে বললেন, “ঐ হারামজ…াদি, প্লেট কি তোর বাপের??”
একথা শুনে পাশে দাঁড়ানো বাচ্চা জিজ্ঞেস করলো, “মামনি, হারামজাদি মানে কি??”
তো মহিলা আবারো পড়লেন বিপদে।। বললেন, “হারামজাদি মানে অসুস্থ!!”
এর কয়েকদিন পর বাচ্চাটার দাদি অসুস্থ হয়ে পড়লে বাচ্চাটা তার মাকে গিয়ে বলল, “মামনি দেখো দেখো, দাদি আগেই কত হারামি ছিল, এখন একটা পুরা হারামজাদি হয়ে গেছে!!”
May 10
রেডিওর দোকানে এক খদ্দের এসে রেগেমেগে বলল, এ রেডিওটা বিক্রির সময় আপনি চিরজীবনের গ্যারন্টি দিয়েছিলেন। কিন্তু দু বছরও তো গেল না।
মালিক হেসে বলল,চিরজীবনের গ্যারান্টি দিয়েছিলাম ঠিকই তখন আপনার স্বাস্থ্য খুবই খারাপ ছিল।
May 10
সাক্ষীকে উকিল একটা দমক দিলেন ।
আপনি বিয়ে করেছেন?
জি, করেছি?
কাকে?
একটা মেয়েকে।
যত্তসব, তাও আবার বলতে হয়। কখোন কাউকে একটা ছেলেকে বিয়ে করতে দেখেছেন।
জি, দেখেছি- আমার বোন করেছি।
May 10
শিক্ষক: এই মফিজ! বল, তুই বড় হয়ে কী হবি?
ছাত্র: স্যার, আমি বড় হয়ে দোকানে যাব। এরপর রাবার ব্যান্ড কিনব আর কাগজ দিয়ে গুলতি বানিয়ে পাখি মারব।
শিক্ষক শুনে মফিজের বাবার কাছে কমপ্লেইন দিলেন।
সব শুনে বাবা মফিজকে বললেন, ‘তুমি বলবে, আমি বড় হয়ে প্রতিটি ক্লাসে ভালো রেজাল্ট করব। বাবা-মায়ের নাম উজ্জ্বল করব।’
পরদিন শিক্ষক আবার মফিজকে জিজ্ঞেস করলে মফিজ বলল, ‘আমি বড় হয়ে প্রতিটি ক্লাসে ভালো রেজাল্ট করব,
বাবা-মায়ের নাম উজ্জ্বল করব। এরপর আমি দোকানে যাব, দোকানে গিয়ে আমি রাবার ব্যান্ড কিনে কাগজ দিয়ে গুলতি বানিয়ে পাখি মারব।’
শিক্ষক আবার কমপ্লেইন দিলেন।
এবার মফিজের বাবা মফিজকে এক ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলেন। ডাক্তার ১০ পৃষ্ঠার একটা লেখা মফিজকে মুখস্থ করতে দিলেন। বাবা তার খেলাধুলা, স্কুল সবকিছু বন্ধ করে দিলেন। তাকে একটা রুমে এক সপ্তাহ আটকে রেখে মুখস্থ করতে দিলেন।
এক সপ্তাহ পর বাবা তাকে জিজ্ঞেস করলে মফিজ বলল,
‘আমি বড় হয়ে অনেক ভালো রেজাল্ট নিয়ে কলেজে ভর্তি হব। এরপর সেখান থেকেও অনেক ভালো রেজাল্ট করে ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হব। এরপর আমি সেখান থেকে স্কলারশিপ নিয়ে বিদেশে যাব। বিদেশ থেকে আসার পর আমি বাংলাদেশের সমস্যা নিয়ে গবেষণা করব। এরপর আমি নোবেল প্রাইজ পাব। এরপর একটা পার্টি দেব। ওখানে কেউ আমাকে শার্ট দেবে, প্যান্ট দেবে ইত্যাদি দেবে। প্যান্টে থাকবে রাবার ব্যান্ড। এরপর আমি রাবার ব্যান্ড নিয়ে কাগজ দিয়ে গুলতি বানিয়ে পাখি মারব।’