এক ছেলের কিছুতেই জুতা টিকেনা।
খালি নষ্ট হয়ে যায়।
তাই ছেলের বাবা তাকে একটা লোহার
জুতা বানায়ে দিল।
জুতায় আবার নিকেল পলিশ করা।
একদিন ছেলে সেই জুতা পড়ে তার এক
বান্ধবীর বাসায় গেল।
বান্ধবী মিনি স্কার্ট পড়ে ছিল।
ছেলেটি তার সামনে দাড়াতেই খেয়াল
করল বান্ধবীটির প্যান্টি জুতার
রিফ্লেক্সনে দৃশ্যমান এবং সেটার
রং নীল।
ছেলেটি মজা করার জন্য
বান্ধবীকে বললঃ বাহ্ নীল
রঙে তোকে দারুন মানায় তো।”
কথাশুনে মেয়েত অবাক…!!, কারন
প্যন্টি ছাড়া সে নীল কিছু পড়ে নেই।
সে পরিক্ষা করার জন্য ঘরের ভেতর
থেকে প্যান্টি চেঞ্জকরে আসল।
এবার ছেলেটির সামনে দাড়াতেই
ছেলেটি বললঃ উহু,, লাল
রংটা যাচ্ছেনা।
নীলটাই ভালো ছিল।”
বলাবাহুল্য প্যন্টির রং লাল ছিল।
মেয়েটি ঘাবড়ে ঘরে দৌড় দিল। কিছুখন
পর আবার আসল। এসেই জিঙ্গাসু
দৃষ্টিতে ছেলেটির দিকে তাকালো।
এমন সময় ছেলেটি আর্তনাদ
করে উঠে বললঃ
⇓
”আ আ আ আ, আমার এই জুতাটাও ফেটে গেল।
আবার কালো সুতাও বের হয়ে গেসে। বাপ
আমারে মাইরাই ফালাইবো।
May 17
নীলটাই ভালো ছিল।
May 16
৩৯৮ থেকে মঙ্গলবার বিয়োগ করেছি।
দীর্ঘদিন চিকিৎসা করার পর তিন
পাগলকে নিয়ে বসেছেন চিকিৎসক।
চিকিৎসক: বলো তো, ৩ কে ৩ দিয়ে গুণ
করলে কত হয়?
প্রথম পাগল: ৩৯৮
হতাশ চিকিৎসক দ্বিতীয় জনকেও একই
প্রশ্ন
করলেন।
দ্বিতীয় পাগল: মঙ্গলবার
হতাশ হয়ে চিকিৎসক তৃতীয় জনকেও একই
প্রশ্ন করলেন।
তৃতীয় পাগল: ৯
: ভেরি গুড! এবার বলো তো,
তুমি এটা কীভাবে বের করলে?!
খুশি হয়ে বললেন চিকিৎসক।
তৃতীয় পাগল:
”
খুবই সহজ! ৩৯৮ থেকে মঙ্গলবার বিয়োগ
করেছি!
May 16
একটু বেশী স্মার্ট
দুই নারীর মধ্যে কথোপকথন…….
১ম নারী : জানিস!! আমার
ভাইয়া যা স্মার্ট না!!
চিন্তা করা যায় না। দিনে ২-৩
বার ড্রেস চেন্স করে।
২য় নারী : তাই!! ভালো তো। কিন্তু
আমার ভাই যে এত বেশী স্মার্ট তুই
স্বপ্নেও ভাবা যায় না। সে কয়েক
ঘন্টা পরপর কাপড় পরিবর্তন করে।
১ম নারী : তাই!!
আগে তো বলিসনি তোর ভাই আছে?
২য় নারী : কেমনে বলব????…..
.
আগামী সপ্তাহেই তো হইল।:
May 16
থার্ডক্লাসের টিকেট।
পিংকি টিকেট ছাড়াই ট্রেনে উঠল-
টি.টি এসে পিংকিকে জিগ্যেস করল,
টিকেট কোথায়???
পিংকি : আমার চেহারাই আমার টিকেট.
টি.টি : তারপরও তোমাকে জরিমানা দিতে হবে.
পিংকি : কেন???
টিটি : থার্ডক্লাসের টিকেট দিয়ে ফার্স্ট ক্লাসে ভ্রমন করার জন্য।
May 16
চুলকিয়ে আরাম পান।
এক লোক অনেক দিন ধরে চুলকানির
সমস্যায় ভুগছে।
একদিন সে গেল এলাকার এক
ডাক্তারের কাছে।
ডাক্তার রোগীর রোগের ইতিহাস
শুনেঅনেকক্ষণ চিন্তাভাবনা করে এক
ডোজওষুধ দিলেন।
রোগী খুশি হয়ে বলল, ‘এবার আমার
চুলকানি চিরতরে সারবে তো?
’ডাক্তার বেশ গম্ভীর হয়ে বললেন,
‘এটা চুলকানি সারার ওষুধ না।
’রোগী অবাক হয়ে বলল,
‘এটা চুলকানি সারার ওষুধ
না তো কিসের ওষুধ?
’ডাক্তার আগের মতোই বললেন, ‘এই
ওষুধটা আমি দিয়েছি আপনার নখ বড়
হওয়ার জন্য, যাতে চুলকিয়ে আরাম
পান।