পরীক্ষার ফি মাফ

::পরীক্ষার ফি মাফ করার জন্য লেখা দরখাস্ত::

জনাব,
কথা হইতাছে গিয়া বাপে আমারে ৫০০ টাকা দিছিল ফিস দেওয়ার লাইগা।

১০০ টাকা দিয়া সিনেমা দেখছি,
১৫০ টাকা দিয়া ক্যান্টিনে পার্টি দিছি,
৫০ টাকা আমার নতুন জান পাখির মোবাইলে ফ্লেক্সি পাঠাইছি,
আর ২০০ টাকা বাজিতে হাইরা গেছি… ইংরেজি ম্যাডামের লগে সমাজ স্যারের ইটিশ-পিটিশ চলতাছে, এই লইয়া বাজি ধরছিলাম। কিন্তু ম্যাডামের লগে ইটিশ-পিটিশ তো চলতাছে আপনার।

এখন আপনার কাছে দুইটা রাস্তা খোলা: ফিস মাফ; নাইলে পর্দা ফাঁস!!!

আপনার একান্ত অবাধ্যগত ছাত্র,
বল্টু

টিভি রিমুট চুরি

ভ্যবলা দাঃআরে মেজাজ খুব খারাপ
বন্ধুঃকেনোও
ভ্যবলা দাঃআর বলিস না ৪ দিন আগে চোর আমার টিভি রিমুট চুরি করেনিয়ে গেছে
বন্ধুঃতাতে কি হয়েছে?আর একটা কিনে নে
ভ্যবলা দাঃকিনেছি
বন্ধুঃতো ??
ভ্যবলা দাঃ আর বলিশ না চোর তো প্রতি রাতে তো টিভি দেখার সময় জানালা দিয়ে চ্যানেল চেঞ্জ করে দিয়ে যায়

হাত বাড়িয়ে টিপে বাবলু

হাবলু আর বাবলু, দুই ভাই
একটা আমগাছে ঢিল ছুড়ছিল।
হাবলু: ভাইয়া,এতক্ষণ ঢিল ছুড়ছি, তবু
এমটা পরছেনা। আমার মনে হয়
আমটা এখনো কাঁচা।
বাবলু: হুম ! বৃথা কষ্ট করে কি লাভ? তুই
এক কাজ কর তো, গাছ
বেয়ে অপরে উঠে যা।
হাবলু অনেক কষ্টে গাছের অপরে উঠল।
হাত বাড়িয়ে আমটা টিপে বাবলু
কে জানাল, “ভাইয়া, আমটা পাকা !
বাবলু: গুড ! জলদি নীচে নেমে আয়। দুই
ভাই মিলে ঢিল ছুরে আমটা পারতে খুব
বেশি দেরি হবে না !

ওরা তো খুব কঞ্জুস

স্বামী-স্ত্রীর
মধ্যে কথোপকথন—
স্বামী: পাশের ভাড়াটিয়ার কাছ
থেকে একটু
চিনি নিয়ে এসোতো?
স্ত্রী: ওরা আমাদের
চিনি দেবেনা।
স্বামী: ওরা তো খুব কঞ্জুস!
স্ত্রী: ওদের কিপ্টেমির
কথা আর বোলো না।
স্বামী: তাহলে আর কী করা;
আমাদের আলমারি থেকেই
চিনি বের
করে চা করে নিয়ে এসো, যাও

বাবার না ষাঁড়ের কাজ

দেরী করে স্কুলে এসে
শিক্ষক : কিরে এত
দেরী হল কেন? স্কুল
কয়টায় শুরু হয়?
বল্টু: স্যার ,
আমি তো আগেই বাইর
হইছিলাম ,
আব্বা বলল
গরুটারে চেয়ারম্যান
বাড়ির ষাঁড়টার
কাছে দিয়া আসতে ,তা
দেরী হইয়া গেল।
শিক্ষক: তো এই
কাজটা তোমার
বাবা করতে পারল
না?
বল্টু: না স্যার ,
এইটা ষাঁড়েরই
করা লাগে ।