অপু এবং নাছের দুই বন্ধু একই অফিসে চাকরি করে।
অপু: দোস্ত, কত দিন ধরে ছুটি পাই না। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না।
নাছের: হুমম্। আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি?
বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বস এলেন।
বস: এ কী নাছের! তুমি ঝুলে আছ কেন?
নাছের খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বলল, ‘স্যার আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।’
বস ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, ‘অতিরিক্ত কাজের চাপে তোমার মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিচ্ছে। তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটি নাও।’
নাছের অপুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল।
অপু চেয়ে চেয়ে দেখল। নাছের বেরিয়ে যেতেই সেও নাছেরের পিছু নিল।
বস: সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি! তুমি কোথায় যাচ্ছ?
অপু: কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে?! Tongue out
Foot in mouth
Dec 01
লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে
Dec 01
লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে
অপু এবং নাছের দুই বন্ধু একই অফিসে চাকরি করে।
অপু: দোস্ত, কত দিন ধরে ছুটি পাই না। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না।
নাছের: হুমম্। আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি?
বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বস এলেন।
বস: এ কী নাছের! তুমি ঝুলে আছ কেন?
নাছের খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বলল, ‘স্যার আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।’
বস ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, ‘অতিরিক্ত কাজের চাপে তোমার মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিচ্ছে। তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটি নাও।’
নাছের অপুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল।
অপু চেয়ে চেয়ে দেখল। নাছের বেরিয়ে যেতেই সেও নাছেরের পিছু নিল।
বস: সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি! তুমি কোথায় যাচ্ছ?
অপু: কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে?! Tongue out
Foot in mouth
Jul 20
$#####আজব######
টিচারঃ কাল তোমাদের
গ্রুপ
ফটো তোলা হবে, সবাই
৫০টাকা
করে
নিয়ে আসবে।
পাপ্পুঃ (মনে মনে )
একটা ফটো
তুলতে
২০ টাকা লাগে, আর
এরা নিচ্ছে
৫০টাকা..? মানে
একজনের থেকে ৩০
টাকা, আমরা ৬০ জন
মানে ১৮০০
টাকা।
তারপর ওই টাকায়
স্যারেরা মিষ্টি,
সিঙ্গাড়া, কোলড্রিংস
খাবে। আর
আমাদের বেলায়,
কাঁচকলা।
চল বল্টু,ঘরে যাই…….
কাল মায়ের থেকে
৫০টাকা করে
নিয়ে আসবো। সমাজে
ভালো কিছু
রইলনা রে ভাই।
বাড়িতে গিয়ে…….
পাপ্পুঃ মা, কাল স্কুলে
ফটো
তোলা
হবে, স্যার ১০০টাকা
নিয়ে যেতে
বলেছে।
মাঃ ১০০টাকা…!! বলিস
কি..?
এরা তো দিনে ডাকাতি
করছে।
বাচ্ছা গুলোর টাকা
নিয়ে ফুর্তি
করবে। কি দিনকাল
এলো।
দাঁড়া পাপ্পু, তোর বাবার
কাছ
থেকে চেয়ে দিচ্ছি।
Jun 18
৩২ টা ঘুসি
>>>জন সিনা একবার
এক
দোকানে গেছে রেসলিং
এ
জয়ী হওয়া ঘড়ি ঠিক
করার
জন্য।।।
.
জন সিনা :
আমি আমার
এই ঘড়িটা ঠিক
করতে চাই।
কত টাকা লাগবে???
.
দোকানদার :
আপনি যা দিয়ে কিনেছেন
তার
অর্ধেক
দিলেই চলবে।।।
.
জন সিনা :
আমি ঘড়িটা ৩২
টা ঘুসি মেরে পেয়েছি।
তো কয়টা দিতে হবে???
— দোকানদার বেহুশ!!
Jun 08
****পান্তা ভাতের মতো ভালোবাসি***
রাফি সাহেবের তিন কন্যা। তাদের প্রত্যেকেরই
ফেইসবুকে একাউন্ট আছে। ফেইসবুকে
একজনের নাম দুষ্টু পরী, একজনের নাম শয়তানি
পরী আর অপর জনের নাম শান্ত পরী!
দুষ্টু পরী এবং শয়তানি পরি দুজনেই ফেইসবুকে
সেইইইই ফেমাস….! আয়নার সামনে দাড়িয়ে
থেকে শুরু করে টয়লেটের কমোডের
সামনে পর্যন্ত, সেলফি তুলে তারা ফেবুতে আপ
দেয়! অন্যদিকে শান্ত পরী খুবই শান্ত! একটা
প্রোফাইল পিকচার, তাও ব্যাক সাইড……..
একদিন রাফি সাহেব তার তিন কন্যাকে ডাকলেন।
তাকে কে কেমন ভালোবাসে তা তিনি জানতে
চাইলেন।
প্রথম কন্যা (দুষ্টু পরী)
–আচ্ছা, তুই আমাকে কিসের মতো ভালোবাসিস?
–হেই ড্যাড, আমি তোমাকে “ইলিশ ” মাছের
মতো ভালবাসি!
(রাফি সাহেব কিছুক্ষণ ভাবলেন! বুঝলেন যে,
বাজারে ইলিশ মাছের অনেক দাম! তার মানে তার
মেয়ে তাকে অনেক ভালোবাসে, তাই তিনি
হাসলেন)
দ্বিতীয় কন্যা (শয়তানি পরী)
–তুই আমাকে কিসের মতো ভালোবাসিস?
–আব্বু, আমি তোমাকে লবণের মতো
ভালোবাসি।
(রাফি সাহেব আবার ভাবলেন! তার “রাজা ও তিন কন্যা ”
গল্পটা মাথায় আসলো…! লবণের তো অনেক
প্রয়োজন! তাই তিনি এবারও হাসলেন)
তৃতীয় কন্যা (শান্ত পরী)
–তুই আমাকে কিসের মতো ভালোবাসিস?
–আমি তোমাকে পান্তা ভাতের মতো ভালোবাসি।
–কিহহহ…..! তোর এতো বড় স্পর্ধা পান্তা ভাত?
ওয়াক ওয়াক
রাফি সাহেব তৃতীয় কন্যার উত্তর শুনে খুবই রাগান্বিত
হলেন! তাই তিনি তাকে নোয়াখালী পাঠাই
দিলেন…….
গল্পের সমাপ্তির জন্য এবার আমরা চলে যাবো
২০১৫ সালের ১৪ এপ্রিল! (পহেলা বৈশাখ)
রাফি সাহেব খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠলেন।
উঠেই তার দুই কন্যা দুষ্টু পরী এবং শয়তানি
পরীকে ঘুম থেকে জাগালেন। চারপাশে সবাই
পান্তা ইলিশ খাচ্ছে! আর পহেলাবৈশাখ উপলক্ষে তার
প্রথম কন্যা ইলিশ মাছ ভাজা এবং দ্বিতীয় কন্যা এক বাটি
লবণ আনলো!
কিন্তু কেউই পান্তা ভাতের ব্যাবস্থা করেনাই! যা ছাড়া
পহেলাবৈশাখ এর আনন্দ মাটি হয়ে যায়…!
এবং রাফি সাহেব বুঝলেন, পহেলাবৈশাখে ইলিশ এবং
লবণের চেয়েও পান্তা ভাতের প্রয়োজন
অনেক অনেক বেশি!
তার মানে তার তৃতীয় কন্য (শান্ত পরী) তাকে
সবচেয়ে বেশি ভালোবাসতো! তিনি তার ভুল
বুঝতে পেরে, শান্ত পরীকে মেসেজ দিয়ে
সরি বলার জন্য ফেইসবুকে ঢুকলেন। কিন্তু হায়….
তার তৃতীয় কন্যা তাকে ব্লক করে রেখেছেন।