Category: অফিস

অফিস-official-jokes bangla jokes jokes in bangla, boss jokes, employee jokes Job jokes

আজ অফিসে আসেনি

রেগেমেগে অফিস থেকে বাড়ি ফিরলেন শফিক।
শফিকের স্ত্রী বললেন, ‘কী হলো? আজ এত চটে আছো কেন?’
শফিক: আর বোলো না। প্রতিদিন অফিসে যে কর্মচারীর ওপর রাগ ঝাড়ি, সে আজ অফিসে আসেনি। মেজাজটাই খারাপ হয়ে আছে!

২০২০ সালের ফেসবুক-

গিন্নির স্ট্যাটাস- আজ করল্লা আর লইট্যা শুটকি দিয়ে গরুর
মাংসের দো পেয়াজি কর্ছি।
কর্তা অফিসে বসে- লাইক।কমেন্টস এ- ওয়াও! লাবুজানু,আই
উইল বি হোম সুন খ্যান্ট উয়েঠ
বাসার পিচ্চি- ডিসলাইক ,আমিবার্গার খামু।
বান্ধবি- এই রেসিপি টা লিখেশেয়ার দে না রে !আমিও
রাধঁবো ওর জন্য
পাশের বাসার ভাবি-লাইক,এন্ড আমাকে এক বাটি দিয়েন
তো আপা
বউয়ের আপন মা- আহারে আমার মেয়টা শশুর
বাড়ি গিয়ে কি কষ্টেই না আছে,এখনি চুলো গুতাচ্ছে সবাই
তোকে শুধু পোক করে নারে?
শাশুড়ি- কি যে রাধোঁ না তুমরা ? আমারে এই আইটেম
থেকে আনট্যাগ করো,আজ আমি সাগুদানা আর দুধ খাবো।
ননদ- স্ট্যাটাসে লাইক ও না,ডিসলাইক ও না।বয় ফ্রেন্ডের
সাথে চ্যাটে-জানু আমাকে কিন্তু
আজকে তুমি চাইনিজে নিয়ে যাবা,ভাবি আজকেও ছাইঁপাশ
রাধঁছে
দেবর- ফ্রেন্ডের সাথে চ্যাটে ।দোস্ত তোর
মেসে বুয়ারে চাউল এক পট বাড়ায়া দিতে ক!
আমি আইতাছি,দুপুরে খামু।
দাড়োয়ান- ম্যাডাম দর্জা জানলা বন কৈরা রান্ধেন
ফিলিজ,অলরেডি পাশের ফ্ল্যাটের লোকজন গন্ধের
চোটে রিপোর্ট বাটনে কিলিক মারছে।
জরিনা খাতুন’স রেসিপি পেজ- আপনি আমাদের রেসিপি নিজের
নামে চলানোয় আপনাকে আনফ্রেন্ড কর্তে বাধ্য হলাম।
বুয়া- কমেন্টস এ – ইসটেটাস পরে দিয়েন আগে শপিং মল
থাইকা আইসা রান্না বওয়ান খালাম্মা।
অতঃপর মান ইজ্জত খাওনের দুষে একটু পরেই বুয়ারে ব্লক:-( :P:P:

আমি না খেয়ে মরে যাইনি!!!

বসঃ যেদিন
থেকে আমি তোকে চাকরি থেকে
বরখাস্ত করেছি,
সেদিন থেকে প্রতিদিন তুই আমার
বাড়ির
সামনে পায়খানা করিস! কারন কি?
তোকে পুলিশে দেয়া উচিত!
.
.
.
.
.
.
.
বল্টুঃ স্যার, আমি শুধু আপনাকে এতটুকু
মনে করিয়ে দিতে চাই
যে, বরখাস্ত করেছেন
বলে আমি না খেয়ে মরে যাইনি!!!

মাতলামি ও চাকরি

মাতলামির জন্য কোন চাকরিই এক দুই মাসের বেশি স্থায়ী হয় না গফুরের। একটার পর একটা চাকরি যেতে যেতে শেষমেশ সে চাকরি পেল একটা কটন মিলে। কিন্তু প্রথম দিন কাজ করতে গিয়েই একটা পার্টস ভেঙে ফেলল। ফোরম্যান এসে ধমক দিল।
– ওই পার্টস ভাঙার দরুন প্রতিমাসে তোমার মাইনে থেকে দুইশ টাকা করে কেটে রাখা হবে। এভাবে পাঁচ বছরে পার্টস এর দাম শোধ হবে, বুঝেছ?
– হ্যাঁ , বুঝেছি। শুনে খুশি হলাম। বউকে বলতে পারব পাঁচ বছরের আগে চাকরি যাচ্ছে না।

ড্রাইভার চাই

ড্রাইভার চাই’ এই মর্মে কাগজে বিজ্ঞাপণ দিলেন এক ভদ্রলোক। চাকরিপ্রার্থীরা এল। ভদ্রলোক প্রথম প্রার্থীকে প্রশ্ন করলেন, একটা গর্তের কতটা কাছ দিয়ে তুমি গাড়ি চালাতে পারবে?
– ত্রিশ সেন্টিমিটার।
অন্যান্য প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন। উত্তরে ত্রিশ থেকে আট সেন্টিমিটার অবধি প্রার্থীরা নামল। কেবল একজন জানাল যে, সে চেষ্টা করবে অন্তত ফুট দুয়েক দূর থেকে চালাবার।
ভদ্রলোক বললেন, এতক্ষণে ঠিক লোকটি পাওয়া গেল।