Category: রাজনীতি

কিছু মজার জোকস

১. এক মেয়ে তার প্রেমিককে “তুমি যদি আমাকে একটা চুমু খাও তাহলে আমি সারা জীবনের জন্য তোমার হয়ে যাব” B:-)
জবাবে প্রেমিক : সাবধান করার জন্য ধন্যবাদ …. আশা করি আমি ঐ ভুলটা কখনোই করবো না
২. রোগি : ডাক্তার সাহেব এই চশমা পড়লে কি আমি A B C D পড়তে পারবো ??
ডাক্তার: হ্যা অবশ্যই পারবেন
রোগি : দেন তাইলে চশমা …… দেখি এই বার কে আমারে মুর্খ বলে
৩. বিবাহিত এক ব্যক্তির সাথে এক অবিবাহিত ব্যক্তির কথোপকথন :
বিবাহিত ব্যক্তি: লাভ ম্যারেজ আর আ্যারেন্জ ম্যারেজ এর তুলনা করাটা হাস্যকর | |
অবিবাহিত ব্যক্তি: কেন??
বিবাহিত ব্যক্তি: কারণ এটা আত্বহত্যা আর খুন হবার মতো তুলনা
৪. মেয়েদের ক্লাসে এক স্যার গিয়েছে ক্লাস নিতে দুর্ভাগ্যক্রমে তার প্যান্টের চেন খোলা ছিল
তাই দেখে মেয়েরা হাসতে শুরু করলো
এতে স্যার রেগে গিয়ে বললো , বেশি হাসলে আমি বাহির করে দাড়া করায়ে রাখব )
৫. এক লোক বাসের জন্য অপেক্ষা করছিল , বাসের দেরি দেখে সে ২টা কলা কিনলো । একটা কলা খাওয়া শেষ হতেই বাস চলে আসলো। লোকটা অন্য কলাটা পকেটে রেখে বাসে উঠে দাড়ালো …… একটু পর পর সে হাত দিয়ে দেখতে লাগলো যে কলাটা ঠিক আছে নাকি..। একটু পরে তার পাশের লোক তাকে বলে ভাই এই বার ছাড়েন আমি সামনে নেমে যাব :-& :-&
৬.
নাতি: দাদু তুমি বিড়ি খাওয়া ছাড়লা কেমনে ??
দাদু : ইচ্ছাই সব চেয়ে বড় শক্তি
নাতি: দাদু তুমি মদ খাওয়া ছাড়লা কেমনে??
দাদু : ইচ্ছাই সব চেয়ে বড় শক্তি
নাতি এইবার সাহস কইরা : দাদু তুমি না ঐ ড্যান্স বারের মেয়েটার সাথে ঘুরতা :-*:-* তারে ছাড়লা কেমনে??? এইটাও কি …..
দাদু : আরে নারে , ইচ্ছা ছিল কিন্তু শক্তি নাইরে
৭.
সদ্য বিবাহিত এক পাবলিক বাসর ঘরে যাবার আগে তার বন্ধুর সাথে কথা বলতেছে:
বর: দোস্ত ঘরে ঢুইকা প্রথমে বউরে কি বলবো রে ??
বন্ধু : প্রথমে তার প্রশংসা করবি যেমন: তোমার মত সুন্দরি আমি আর দুইটা দেখি নাই….
বর : ঠিক আছে আমি তাইলে ভিতরে যাই
বাসর ঘরের দরজার কাছে গিয়া বর আবার বন্ধুর কাছে ফেরত আসল
বর: ঐ তার পরে কি বলবো রে ???
বন্ধু : তারপরে বউকে জড়ায়ে ধরে বলবি “I LOVE U”
বর : (ব্যাপক নার্ভাস ) ঠিক ঠিক বলছিস ……. আমি ভিতরে যাই
কিন্তু সে আবার দরজার কাছে গিয়া বন্ধুর কাছে ফেরত আসল
বর: তারপরে কি বলবো রে?? )
বন্ধু : (রেগে গিয়ে) তোরে আর কিছু কি বলতে হবে…..এক কাজ কর তুই থাক ..আমি বাসর ঘরে যাই
৮.
এক লোক জুতা কিনতে গেছে…..!!!!
দোকানদার : কত নাম্বার এর জুতা লাগবে?
ক্রেতা : ৩৪ নম্বর
দোকানদার : কি কিনতে আইছেন তা আগে ভাল ভাবে মনে করেন
উৎস: ইন্টারনেট
কিছুক্ষন আগে এই পোষ্ট দিছিলাম কিন্তু তা প্রথম পাতা থিকা উধাও হইছে তাই আবার দিলাম

দুঃখিত সুভাষ আফিসে নেই

বড় বাবু টেলিফোন ধরে শুনলেন , অন্য দিক খুব বয়স্ক একজন লোক কাঁপা কাঁপা গলায় বলছেন – মাফ করবেন আপনাদের অফিসের সুভাষকে একটু ডেকে দেবেন?
কে বলেছেন ?- বড় বাবু জিজ্ঞেস করলেন
আমি ওর ঠাকুদা বলছি – জবাব এলো
বড় বাবু এবার গম্ভীর ভাবে বললেন- দুঃখিত সুভাষ আফিসে নেই । সে আপনাকে পোড়াতে গিয়েছে।
Surprised

লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে

অপু এবং নাছের দুই বন্ধু একই অফিসে চাকরি করে।
অপু: দোস্ত, কত দিন ধরে ছুটি পাই না। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না।
নাছের: হুমম্। আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি?
বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বস এলেন।
বস: এ কী নাছের! তুমি ঝুলে আছ কেন?
নাছের খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বলল, ‘স্যার আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।’
বস ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, ‘অতিরিক্ত কাজের চাপে তোমার মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিচ্ছে। তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটি নাও।’
নাছের অপুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল।
অপু চেয়ে চেয়ে দেখল। নাছের বেরিয়ে যেতেই সেও নাছেরের পিছু নিল।
বস: সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি! তুমি কোথায় যাচ্ছ?
অপু: কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে?! Tongue out
Foot in mouth

লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে

অপু এবং নাছের দুই বন্ধু একই অফিসে চাকরি করে।
অপু: দোস্ত, কত দিন ধরে ছুটি পাই না। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না।
নাছের: হুমম্। আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি?
বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বস এলেন।
বস: এ কী নাছের! তুমি ঝুলে আছ কেন?
নাছের খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বলল, ‘স্যার আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।’
বস ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, ‘অতিরিক্ত কাজের চাপে তোমার মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিচ্ছে। তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটি নাও।’
নাছের অপুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল।
অপু চেয়ে চেয়ে দেখল। নাছের বেরিয়ে যেতেই সেও নাছেরের পিছু নিল।
বস: সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি! তুমি কোথায় যাচ্ছ?
অপু: কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে?! Tongue out
Foot in mouth

$#####আজব######

টিচারঃ কাল তোমাদের
গ্রুপ
ফটো তোলা হবে, সবাই
৫০টাকা
করে
নিয়ে আসবে।
পাপ্পুঃ (মনে মনে )
একটা ফটো
তুলতে
২০ টাকা লাগে, আর
এরা নিচ্ছে
৫০টাকা..? মানে
একজনের থেকে ৩০
টাকা, আমরা ৬০ জন
মানে ১৮০০
টাকা।
তারপর ওই টাকায়
স্যারেরা মিষ্টি,
সিঙ্গাড়া, কোলড্রিংস
খাবে। আর
আমাদের বেলায়,
কাঁচকলা।
চল বল্টু,ঘরে যাই…….
কাল মায়ের থেকে
৫০টাকা করে
নিয়ে আসবো। সমাজে
ভালো কিছু
রইলনা রে ভাই।
বাড়িতে গিয়ে…….
পাপ্পুঃ মা, কাল স্কুলে
ফটো
তোলা
হবে, স্যার ১০০টাকা
নিয়ে যেতে
বলেছে।
মাঃ ১০০টাকা…!! বলিস
কি..?
এরা তো দিনে ডাকাতি
করছে।
বাচ্ছা গুলোর টাকা
নিয়ে ফুর্তি
করবে। কি দিনকাল
এলো।
দাঁড়া পাপ্পু, তোর বাবার
কাছ
থেকে চেয়ে দিচ্ছি।