Category: প্রাপ্ত বয়স্ক

স্ত্রী : জানো আজ একটা বাজে জিনিস হয়েছে৷
স্বামি : কী?
স্ত্রী : আজ গোছল করে কাপড় বদলানোর সময় ভুলে সদর দরজা খোলা ছিল৷
স্বামি :>কী সর্বনাশ ৷ কোন সমস্যা হয়নিতো?
স্ত্রী : >সমস্যা হয়নি মানে৷ আমি কেবল ব্রা পরছি এমন সময় তোমার বন্ধু ঘরে ঢোকে! কি লজ্জার ব্যাপার বলতো?
স্বামি : তখোন তুমি কি করলা?(রাগত ও আশ্চর্য গলায়)
স্ত্রী : আমি আর কি করব৷ লজ্জায় ব্রা দিয়ে মুখ ঢাকলাম…..

দেবতা একবার ইমরান হাসমীকে জিজ্ঞেস করলো, “তুমি পরের জন্মে কি হতে চাও?”
ইমরান হাসমী-” রাবণ”
দেবতা-“কেন?”
ইমরান হাসমী-” এক মুখে kiss
করতে করতে আর ভালো লাগে না”

এক লোকের একবার ভয়ংকর অসুখ হলো. তো বিভিন্ন ডাক্তার, হসপিটাল, পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ডাক্তার বলল যে তাকে কোনো বিবাহিত মহিলার দুধ পান করতে হবে!!!!!!!!!!!! রোগী তো পড়ল মহা বিপদে. চেষ্টায় লেগে গেল কিভাবে ম্যানেজ করা যায় শেষ মেষ রাখে আল্লা মারে কে পেয়েও গেল এক বিবাহিত নারীকে, যার দুধ পান করবেন. তো একদিন সে সরাসরি নারীর দুধপান শুরু করল। আস্তে আস্তে মহিলার যৌন আবেগ বেড়ে গেল এক সময় মহিলা বলল, আপনার আর কিছু ইচ্ছা থাকলে বলুন, খেতে দেই. লোকটা বলল – আপা, একখান টোস্ট বিস্কুট হবে? ভিজাইয়া ভিজাইয়া খাইতাম

জঙ্গলে পশুদের ডাক্তার শেয়াল। এক নেকড়ে জ্বরের ওষুধ নেবার জন্য শেয়ালের গুহায় গেল। গিয়ে দেখলো এক সুন্দরী মাদী খরগোস চুপচাপ শুয়ে আছে। নেকড়ের মাথায় কুবুদ্ধি চেপে গেল। শেয়ালকে বললো, শেয়াল ভায়া আবার তো জ্বর, এখন কি মদ খাওয়া চলে? শেয়াল বললো, ওটাই তো… এখন সবচেয়ে বড় ঔষধ হুজুর। নেকড়ে শেয়ালকে কড়কড় টাকা দিয়ে মদ কিনতে পাঠালো। শেয়াল ফেরার আগেই মাদী খরগোসের সঙ্গে ৩ বার সঙ্গম করে ফেললো। কিন্তু খরগোসের তেমন কোনো ভাবান্তর হল না, বাধাও দিল না। শেয়াল ফিরতেই নেকড়ে জিজ্ঞেস করলো, আচ্ছা ভায়া, এই খরগোসটা কে? শেয়াল বললো, ও পাশের গ্রাম থেকে এসেছে, এইডস সারাতে

এক ব্যাবসায়ী তার কারখানায় নতুন মেশিন এনেছে। মেশিনে নাকি একদিক দিয়ে শুয়োর ঢুকাইলে আরেক দিক দিয়ে জুস বের হয়।ওই ব্যবসায়ীর ছেলে বাপরে খালি ধরা খাওয়াইন্না প্রশ্ন করে।
পোলা বলল, “আব্বু,এমন কোন মেশিন নাই যে জুস ঢুকাইলে শুয়োর বাইর হয়।
বাপ রেগে গিয়ে বলে, “আছে না!! তোর মা”