স্বামী-স্ত্রী রতিক্রিয়ার সময়–
স্ত্রীঃ আজ তোমার কেমন লাগছে গো
স্বামীঃ দারুন লাগছে ডার্লিং… ইচ্ছে করছে তোমার ভিতর চিরদিনের জন্য ডুকে যাই।
বারান্দায় কাজের বুয়াঃ ডুকে যাওয়ার আগে আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন।
May 10
স্বামী-স্ত্রী রতিক্রিয়ার সময়–
স্ত্রীঃ আজ তোমার কেমন লাগছে গো
স্বামীঃ দারুন লাগছে ডার্লিং… ইচ্ছে করছে তোমার ভিতর চিরদিনের জন্য ডুকে যাই।
বারান্দায় কাজের বুয়াঃ ডুকে যাওয়ার আগে আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন।
May 10
স্বামীঃ ঢুকছে?
স্ত্রীঃ হুম্
স্বামীঃ ব্যাথা পাও?
স্ত্রীঃ না
… স্বামীঃ ভালো লাগছে?
স্ত্রীঃ হুম্
স্বামীঃ তাহলে চলো, আর না ঘুরে এই জুতাটাই কিনি।
May 10
ডাক্তারের চেম্বারের সামনে দাঁড়িয়ে আছে এক তরুণ। কাছ দিয়েই যাচ্ছিল ঐ তরুণের এক বন্ধু। কথ হচ্ছে উভয়ের মধ্যে-
১ম জনঃ কি ব্যাপার, তুই এখানে দাঁড়িয়ে কি করছিস?
২য় জনঃ মেয়েদের দেখছি!
১ম জনঃ মানে?
… ২য় জনঃ ঐ দেখ, ডাক্তারের চেম্বারের দরজায় ঝুলানো আছে।
১ম জনঃ “মেয়েদের দেখার জন্য বিকাল ৪টা থেকে ৬টা।” তাতে কী হয়েছে?
২য় জনঃ তাই তো দাঁড়িয়ে নির্দেশ পালন করছি।
May 10
খেঁচা মিয়া গেলো শশুর বাড়ি। হাত মুখ ধুতে নলকূপে গেল তার শালিকে নিয়ে। শালি কল চাপছে আর খেঁচা হাত মুখ ধুচ্ছে। কিন্তু কল চাপার সময় শালি যখন নিচু হচ্ছিল তখন তার বুক খেঁচার নজরে আসে।
হঠাৎ খেচা. : শালি তারাতারি চাপাচাপি শেষ করো কুইলাম। নলকুপ কুইলাম খাড়া হুইয়া যাইতাছে!
May 10
রাজধানীতে দুপুরে এক ফ্লাট বাসায় কেউ নেই। এক ভদ্র মহিলা কাপড় চোপড় খুলে গোসল করছেন।এমন সময় বাসার কলিং বেল বাজল। মহিলা ভাবলো, এমন দুপুর বেলায় কারও আসার কথা নয়। নিশ্চয় ফকির এসেছে। শরীর ভিজিয়েছি আবার কাপড় পড়বো? আচ্ছা কাপড় ছাড়াই লুকিং গ্লাস দিয়ে দেখি কে? যদি ফকির হয় তাহলে ভিতর থেকেই না করে দিবো ভিক্ষা দেওয়া যাবে না। মহিলা দরজার ফুটা দিয়ে দেখেন, ফকির নয়, এসেছে পাশের বাসার অন্ধ ছেলে রাজু। মহিলা ভাবলেন, কাপড় গায়ে নেই, অন্ধ রাজুর সাথে দরজা খুলে কথা বললেও সমস্যা কি? ও তো আর দেখবে না আমি ল্যাংটা। দরজা খুলে-
মহিলাঃ কি ব্যাপার রাজু তুমি এই দুপুর বেলায়, আবার তোমার হাতে মিষ্টিও দেখছি? ভিতরে আস।
অন্ধ রাজুঃ জী খালাম্মা, এই মিষ্টিগুলো রাখেন, আম্মা পাঠিয়েছে।
মহিলাঃ কি কারনে মিষ্টি রাজু? অন্ধ রাজুঃ খালাম্মা আমি আজ সকাল থেকে দেখতে পাচ্ছি।